বিজ্ঞাপন

‘আমি অন্তত উইকেট ছুঁড়ে দিয়ে আসিনি’

January 22, 2018 | 4:28 pm

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট

বিজ্ঞাপন

৪০টি ফিফটির পাশে সেঞ্চুরি ৯টি। পরিসংখ্যানটা নিয়ে তামিম ইকবালের আফসোস থাকতেই পারে। অন্তত ৪০টি ফিফটি করেছেন, এমন ওপেনারদের মধ্যে তামিমের সেঞ্চুরিই সবচেয়ে কম। অথচ শ্রীলঙ্কার সঙ্গেই সেই সেঞ্চুরি ছুঁতে পারত দুই অঙ্ক, কিন্তু ১৬ রানের জন্য তা পাওয়া হয়নি। তবে অন্তত ওই ইনিংস নিয়ে আফসোস করছেন না তামিম। উইকেট ছুঁড়ে দিয়ে আসেননি, তাতেই তার তৃপ্তি।

২০১২ সাল পর্যন্ত তামিমের পঞ্চাশ থেকে সেঞ্চুরি করার হার ছিল আরও খারাপ। ওই সময় ২৪টি ফিফটির পাশে মাত্র তিনটি সেঞ্চুরি ছিল তার। এর মধ্যে ২০১৩, ২০১৪ এই দুই বছর ভালো যায়নি। ২০১৫ সাল থেকে আবার নিজেকে ফিরে পেয়েছেন, পাঁচটি ওয়ানডে সেঞ্চুরি এসেছে এই সময়ে। প্রথম ম্যাচে লক্ষ্যটা কম থাকায় জিম্বাবুয়ের সঙ্গে তা পাওয়া হয়নি। তবে পরের ম্যাচে অনায়াসেই তা পেতে পারতেন। কিন্তু ৮৪ রান করে আকিলা ধনাঞ্জয়ার বলে আউট হয়ে গেছেন। তামিম অবশ্য আউট নিয়ে আক্ষেপ করছেন না।

‘দুর্ভাগ্য না, তবে আমার কাছে মনে হয় দ্বিতীয় ম্যাচে আমার শুরুটা ছিল খুবই মন্থর। আমার কাছে যেটা সবচেয়ে ভালো লেগেছে সেটা হলো, আমি উইকেটটা ছুঁড়ে দিয়ে আসিনি।’

বিজ্ঞাপন

ওই ম্যাচে ফিফটির জন্য তামিমকে খেলতে হয়েছিল ৭২ বল। পরের ৩৪ রান করেছেন মাত্র ২৯ বলে। সেটাই তামিমকে তৃপ্তি দিচ্ছে, ‘আমি অপেক্ষা করছিলাম ঠিক সময়ের জন্য। সেটা এলেই আমি একজন বোলারকে টার্গেট করে ফায়দাটা ওঠানোর চেষ্টা করেছি। আমার কাছে মনে হয়েছে আমি রানের চাকাটা খুব দ্রুত বাড়িয়ে নিতে পেরেছি।’

কিন্তু ধনাঞ্জয়ার যে বলে আউট হয়েছেন, তাতে তামিম আসলে আফসোসের কিছু দেখছেন না, ‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমাকে একটা ভালো, বেশ ভালো বল খেলতে হয়েছে। অন্তত আমি নিজে উইকেট দিয়ে আসিনি। ইনিংসটা নিয়ে আমি খুশিই।’

সারাবাংলা/এএম/এমআরপি

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন