বিজ্ঞাপন

প্রাইম ব্যাংকের সুপার-সিক্সের আশা বাঁচিয়ে রাখলেন নাহিদুলরা

March 14, 2018 | 4:57 pm

 

বিজ্ঞাপন

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট

 

১২৭ রানে যখন ৪ উইকেট হারায় প্রাইম ব্যাংক, জয়ের জন্য তখনো দরকার ১২৪ রান। ওভার বাকি ২৩.২। সেখান থেকেই নাহিদুল ইসলাম ও ইউসুফ পাঠান হাল ধরলেন, প্রাইম ব্যাঙ্কের জয়টাও নিশ্চিত হয়ে গেল তাতে। শাইনপুকুরকে ৫ উইকেটে হারিয়ে বাঁচিয়ে রাখল সুপার সিক্সে খেলার আশা।  ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে সুপার সিক্সের লড়াইটা এখনো আরও জমজমাট। প্রাইম ব্যাংকের ১০ ম্যাচে পয়েন্ট এখন ১০, সমান ম্যাচে শাইনপুকুরেরও তাই।

বিজ্ঞাপন

অথচ ২৫১ রান তাড়া করে প্রাইম ব্যাঙ্ক হোঁচট খাচ্ছিল নিয়মিত বিরতিতেই। স্কোরবোর্ডে ৩২ রান উঠতে ফিরে গেলেন মেহরাব জুনিয়র, ঠিক ৩১ রান পর ফিরলেন উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান জাকির হাসান।  এরপর ৩৩ রান উঠতে ফিরলেন মেহেদী মারুফও। ৯৬ রানে নেই ৩ উইকেট। কাকতালীয়ই বটে, আবারও ৩১ রান উঠতেই আরও একটি উইকেট নেই, ৪৩ বলে ৩৫ রান করে আউট আল আমিন। ১২৭ রানে চার উইকেট হারানোর পর ক্রিজে নাহিদুল ও ভারতের ইউসুফ পাঠান।

দুজনকে শুধু হাল ধরলেই হতো না, রানও তুলতে হতো গতটা ঠিক রেখে। দুজন এরপর ৭৪ রান তুলেছেন ৮৩ বলে। ৪৫ বলে ৩২ রান করে পাঠান আউট হয়ে গেলেও নাহিদুল ছিলেন অবিচল। ৭৮ বলে ৭৩ রানে অপরাজিত থেকে দলকে জিতিয়ে এসেছেন ২০ বল বাকি থাকতেই।

তার আগে শাইনপুলুর ২৫১ রান তুলেছে টপ অর্ডাররের কমবেশি সবার কল্যাণেই। ৩৬ রানে দুই উইকেট হারানোর পর সাদমান ইসলাম ও উদয় কৌল মিলে জুটি গড়েছিলেন ৭৬ রানের। এরপর তৌহিদ হৃদয়, আফিফ হোসেন শুরুটা ভালো করলেও কেউই বড় ইনিংস খেলতে পারেননি। উদয়ের ৫২ রানই হয়ে থেকেছে দলের সর্বোচ্চ। শেষ দিকে ১৭ বলে ১৯ রান করে রানটা আড়াইশ পর্যন্ত নিয়ে গেছেন সাইফ উদ্দিন। শরিফুল ও মনির হোসেন নিয়েছেন তিনটি করে উইকেট। একটি করে উইকেট নিলেও নাহিদুল ১০ ওভারে দিয়েছেন ২২ রান, ম্যাচ সেরার পুরস্কারও উঠেছে তার হাতেই।

বিজ্ঞাপন

সারাবাংলা/ এএম

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন