Saturday 07 September 2024
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

জমজমাট ‘লিট ফেস্ট’, জেমকন সাহিত্য পুরস্কার ঘোষণা


৯ নভেম্বর ২০১৮ ২১:২৯

।। এসএম মুন্না, লিট ফেস্ট থেকে ।।

ঢাকা লিট ফেস্টের দ্বিতীয় দিনে ঘোষণা করা হয়েছে জেমকন সাহিত্য পুরস্কার-২০১৮। কথাসাহিত্যিক প্রশান্ত মৃধা এবং দুই তরুণ লেখক-কবি হামিম কামাল ও হাসান নাঈম পেয়েছেন ১৩তম জেমকন পুরস্কার পেয়েছেন। এ পুরস্কার ঘোষণা করেন জেমকন গ্রুপের পরিচালক ও সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ।

আগের বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় এ বছরও জেমকন পুরস্কার ঘোষণা করা হলো ঢাকা লিট ফেস্টের আসরে। বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয় এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান।

এদিকে বাংলা একাডেমিতে আয়োজিত ঢাকা লিট ফেস্টের দ্বিতীয় ছয়টি মঞ্চে দিনভর ছিল নানা আয়োজন। যেখানে অংশ নেন দেশ-বিদেশের প্রায় শতাধিক কবি-সাহিত্যিক, অভিনেতা-নির্মাতা-বক্তা, সমাজকর্মীরা। উৎসবের দ্বিতীয় দিনের সূচনা হয় কীর্তনের মধ্য দিয়ে।

জেমনকন সাহিত্য পুরস্কার প্রদান
কথাশিল্পী প্রশান্ত মৃধাকে তার ‘ডুগডুগির আসর’ বইয়ের জন্য এ বছর পুরস্কৃত করা হয়েছে। পুরস্কার হিসেবে তার হাতে তুলে দেওয়া হয় আট লাখ টাকার চেক, বই, ক্রেস্ট ও সম্মাননাপত্র।

‘তরুণ কথাসাহিত্য পুরস্কার- ২০১৮’ ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পেয়েছেন হামিম কামাল ‘সোনাইলের বনে’ নামে ছোটগল্পের বইয়ের জন্য। তার হাতে তুলে দেওয়া হয় একলাখ টাকার চেক, বই, ক্রেস্ট ও সম্মাননাপত্র।

‘তরুণ কবিতা’ ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত হয়েছেন কবি হাসান নাঈম। ‘দিল নিলামের হাট’ কাব্যগ্রন্থের পাণ্ডুলিপির জন্য তিনি পেয়েছেন একলাখ টাকার চেক, বই, ক্রেস্ট ও সম্মাননাপত্র।

অনুষ্ঠানে কাজী নাবিল আহমেদ বলেন, ‘বাংলা সাহিত্যের সৃজনশীল লেখকদের সম্মানিত করাই এ পুরস্কারের মূল উদ্দেশ্য। জেমকন সাহিত্য পুরস্কার লেখকদের প্রেরণা যোগাবে বলে আমার বিশ্বাস।’ সঞ্চালনা করেন পুরস্কার পর্ষদের সদস্য সচিব কবি শামীম রেজা।

একক আলাপে অ্যাডাম জনসন
যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনার স্থানীয় চিড়িয়াখানায় নৈশপ্রহরী হিসেবে কাজ করতেন অ্যাডামের বাবা। শিশু অ্যাডামের বয়স যখন মাত্র আট, মা-বাবার বিচ্ছেদ হয়। নিঃসঙ্গ শৈশবে বাবার সঙ্গে সোনোরান মরুভূমিতে প্রায়ই ঘুরতে যেতেন অ্যাডাম। ধূ ধূ মরুর বুকে প্রাণের অস্তিত্ব নেই, তবুও সেখানেই গভীরভাবে অনুভবে ধরা পড়ে প্রাণ। অ্যাডাম বিশ্বাস করেন, এই ‘দেখতে’ পারা আর না-পারার মধ্যে ফাঁরাক শুধুই অনুভবে, অনুধাবনে।

শিশু বয়সের এই বোধোদয় থেকেই সাহিত্যের পথে চলা শুরু অ্যাডাম জনসনের। মোটে পাঁচ দিন উত্তর কোরিয়ায় সময় কাটিয়ে সেখানকার পটভূমিতে রচিত ‘দ্য অরফ্যান মাস্টারস সন’ উপন্যাস তাকে এনে দিয়েছে পুলিৎজার।

বাংলা একাডেমির আব্দুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে ‘ফিয়ারসাম ফিউচারস’ শিরোনামে কেলি ফ্যালকোনারের সঙ্গে এই বিষয়গুলো নিয়েই আলাপ জমান অ্যাডাম। অনুষ্ঠানে অ্যাডাম উত্তর দেন কেলির নানা প্রশ্নের। এক প্রশ্নের জবাবে প্রাচ্য-পাশ্চাত্যের মধ্যে সাহিত্য বিনিময়ের ব্যাপারে একমত হন অ্যাডাম, কেলি দুজনেই।

# ‘মি টু’ আন্দোলন
বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় ‘মি টু’ আন্দোলন’ । কিন্তু ‘মি টু’ কি শুধুই নারীদের আন্দোলন? একইসঙ্গে মি টু নারীদের জন্য কতটা সহযোগিতামূলক? এই ধরনের প্রশ্নোত্তর নিয়েই আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে ছিল ‘# মি টু’ আন্দোলন আলোচনা অনুষ্ঠান।


এতে অংশ নেন বন্যা মির্জা, মুন্নী সাহা, জাইমা ইসলাম এবং রিতা দাশ রায়। বক্তারা বলেন ‘বাংলাদেশে নারী নির্যাতনবিরোধী যত আইন আছে, তার সবগুলো কি পেরেছে নারীকে নিরাপত্তা দিতে? তাই মি টু আন্দোলন হওয়া চাই নারীর প্রতিবাদের হাতিয়ার। কিন্তু নারীর নিজেকে আগে হতে হবে শক্তিশালী। আর সেটা শুধু অর্থনৈতিক উন্নয়ন দিয়ে নয়, হতে হবে পরিবার, শিক্ষা এবং সমাজ ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে।’

দ্য ফ্রেন্ডলি ওয়ানস
ফিলিপ হেনশারের সবশেষ উপন্যাসটির ‘দ্য ফ্রেন্ডলি ওয়ানস’। উপজীব্য-ঢাকা ও শেফিল্ডে বাস করা দুটি পরিবারের গল্প। এর সঙ্গে বাংলাদেশ, ঢাকা ও মহান মুক্তিযুদ্ধ খুব গভীরভাবে জড়িত।

কবি শামসুর রাহমান সম্মেলন কক্ষে খাদেমুল ইসলামের সঞ্চালনায় এই উপন্যাসটির ইতিবৃত্ত তুলে ধরেন ফিলিপ হেনশার। শেফিল্ডে একটি ব্রিটিশ পরিবারের পাশের বাড়িতেই থাকেন একটি এশীয় পরিবার। এই দুই পরিবারের পারস্পরিক ঘটনার ধারাক্রমে এগিয়ে যায় উপন্যাসটির ন্যারেটিভ। ধীরে ধীরে ফুটে ওঠে ১৯৭১ সালের পুরোটা সময় ধানমণ্ডিতে কাটানো এক পরিবারের দৃষ্টিতে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস।

ফিলিপ বলেন, ‘এই দুটো পরিবারের সমান্তরাল গল্পের আড়ালে একই সময়ে দুটো একেবারেই ভিন্ন সংস্কৃতির কীভাবে মিথস্ক্রিয়া ঘটে তা স্পষ্ট হয়েছে।’

অনুবাদ শিল্প ও এর বর্তমান অবস্থা
কবি শামসুর রাহমান সেমিনার কক্ষে ছিল অনুবাদ শিল্প ও এর বর্তমান অবস্থা নিয়ে আলোচনা। ‘ঢাকা ট্রান্সলেশন সেন্টার’ শীর্ষক এ আলোচনায় অংশ নেন অনুবাদক কায়সার হক, অনুবাদক ও সম্পাদক খাদেমুল ইসলাম এবং অনুবাদক পুষ্পিতা আলম।

বক্তারা বলেন, ‘পৃথিবীকে বাংলাদেশের সাহিত্যকে চেনানোর জন্য এ ছাড়া (অনুবাদ) আর কোনও উপায় নেই। বাংলা ভাষার সাহিত্য ইংরেজি ভাষায় অনুবাদ করলে এর বহুমাত্রিকতা প্রকাশ পায়’।

অনুষ্ঠানে কায়সার হক নিজের অনূদিত শহীদ কাদরীর ‘বৃষ্টি বৃষ্টি’ কবিতাটি আবৃত্তি করেন। কবিতাটির নামকরণ করেছেন ‘রেইন রেইন’।

মঞ্চ নাটক, টিভি নাটক ও চিত্রনাট্য
বাংলা একাডেমির বর্ধমান হাউসের পশ্চিম পাশের লন-মঞ্চে ‘মঞ্চ নাটক, টিভি নাটক ও চিত্রনাট্য’ শীর্ষক আলোচনা। আলোচক ছিলেন নির্মাতা অমিতাভ রেজা, সাংবাদিক মাহাবুব আজীজ, গবেষক সাইমন জাকারিয়া এবং নাট্যকার ও কবি আলতাফ শাহনেওয়াজ। মঞ্চ নাটক জীবন্ত মানুষের সঙ্গে যে সম্পর্ক স্থাপন করে সে বিষয়েই আলোচনা হয় এই আয়োজনে। সঞ্চালনা করেন অভিনেত্রী বন্যা মির্জা।

দ্যা স্টর্ম
বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে ছিল বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান লেখক আরিফ আনোয়ারের প্রথম উপন্যাস ‘দ্যা স্টর্ম’ নিয়ে হয় প্রাঞ্জল আলোচনা। সঞ্চালক ছিলেন রিফাত মুনিম। ‘দ্য স্টর্ম’ উপন্যাসটি যে তৎকালীন বার্মা, ভারত, বাংলাদেশের অনেকগুলো গল্পকে এক করেছে, তাই এই আলোচনায় উঠে এসেছে।

হোয়্যার ডু দে কাম ফ্রম
ভাস্কর নভেরা প্রদর্শনী কেন্দ্রের দ্বিতীয় তলায় ছিল ‘হোয়্যার ডু দে কাম ফ্রম?’ শীর্ষক আলোচনা। এতে অংশ নেন ভারতের হিমাঞ্জলি শঙ্কর, চন্দ্রহাস চৌধুরী, অরূপ স্যানাল এবং জার্মানির ওলগা গ্র্যাগাসনোয়া।

‘বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস: সংকট ও উত্তরণ’
কবি শামসুর রাহমান সেমিনার কক্ষে ছিল ‘বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস: সংকট ও উত্তরণ’ শীর্ষক আলাপচারিতা। অংশ নেন ড. বিশ্বজিৎ ঘোষ, অধ্যাপক ড. নিখিলেশ রায় এবং কবি ও অধ্যাপক সুমন গুণ। সঞ্চালনা করেন
অধ্যাপক মোহাম্মদ মুহসিন।

নজরুল মঞ্চটি শিশুদের দখলে
সকালটি ছিল শিশুদের দিন। উৎসবের দ্বার খোলে দেওয়ার পর শুরু হয় শিশুদের নিয়ে নানা আয়োজন। ছিল মজার মজার গল্প, মঞ্চ নাটক, পুতুলনাট্যসহ আরও অনেক আয়োজন একাডেমি প্রাঙ্গণজুড়ে। শিশুরা বাবা-মায়ের হাত ধরে এসেছিল অনুষ্ঠান উপভোগ করতে। নজরুল মঞ্চে অনুষ্ঠিত ছিল ‘পশু পাখির তিন গল্প’ শীর্ষক অনুষ্ঠান। এ সেশনটিতে শিশুদের গল্প শুনিয়ে সঙ্গ দেন ফাতেমা-তুজ-জোহরা। অংশ নেয় নবাবগঞ্জ সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয়ের শিশুরা ও স্যার জন উইলসন স্কুলের শিক্ষার্থীরা।

শিশুতোষ সাহিত্যিক হিমাঞ্জলি শঙ্কর ‘সুপারডগস’ নামে একটি সেশন করেন। যেখানে তিনি শিশুদের গল্প পড়ে শোনান। শিশুতোষ মঞ্চ নাটক ‘থিয়েটার : দ্য লাস্ট ট্রি’ পরিবেশন করে বিদ্যাভুবন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ পুতুলনাট্য গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্র শিশুদের দেখায় ‘ঐতিহ্যবাহী পুতুলনাট্য।’ ‘মানুষ’ নামক নাটকটি উপস্থাপন করা হয় পুতুলনাট্যে।

শেষ বিকেলে ছিল ‘ক্রেজি রিচ এশিয়ান’ শীর্ষক আলোচনা। এতে অংশ নেন প্যাট্রিক উইন, গোয়েন রবিনসন, এবং চন্দ্রহাস চৌধুরী। সঞ্চালনায় নিশিদ হাজারি। দ্বিতীয় দিনের শেষ সন্ধ্যায় নজরুল মঞ্চে ছিল কবিতা আবৃত্তি ও আনপ্লাগড কনসার্ট। প্রবার রিপনের সার্কাস দলটি শোনায় নানা গান।

শনিবার তৃতীয় ও সমাপনী দিন
শেষ দিন শনিবারও ছয়টি মঞ্চে রয়েছে অর্ধশতাধিক অধিবেশন। দিনের প্রধান আকর্ষণ বেলা ১১টা ১৫ মিনিটে আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে জীবনের কাহিনী বলবেন বলিউডতারকা মনীষা কৈরালা। ‘হিল্ড’ শিরোনামে এই পর্বটি সঞ্চালনা করবেন উৎসব পরিচালক সাদাফ সায সিদ্দিকী। একই মঞ্চে পৌনে ৫টায় সাহিত্য কথোপকথনে অংশ নেবেন পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় কথাশিল্পী শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়।

কবি শামসুর রাহমান স্মৃতি কক্ষে দুপুর সাড়ে ১২টায় ‘ডেডলি লেগাসি অব ইন্ডিয়াস পার্টিশন’ শীর্ষক অধিবেশনে অংশ নেবেন মাহরুখ মহিউদ্দিনের সঙ্গে নিশিদ হাজারি। ‘এখনও কেন কবিতা’ শীর্ষক আয়োজনে অংশ নেবেন শামীম রেজার সঞ্চালনায় রুবী রহমান, আসাদ চৌধুরী, মুহাম্মদ সাদিক, সুমন গুণ ও নিখিলেশ রায়।

বর্ধমান হাউস সংলগ্ন লন মঞ্চে দুপুর ১২টায় ‘বাংলা সাহিত্য : নারী ও পুরুষ’ শীর্ষক সেমিনারে অংশ নেবেন কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন, সালমা বানী, শাহনাজ মুন্নী ও অদিতি ফাল্গুনী। সঞ্চালনায় শামীম রেজা। একই মঞ্চে সন্ধ্যা ৬টায় ছয় নারী শিরোনামে কথা-আড্ডায় মেতে উঠবেন ফরিদা হুসেইন, শাহনাজ মুন্নী, জাহানারা পারভীন, আফরোজা সোমা ও শাকিরা পারভীন। সঞ্চালনায় জ্যাকি কবির।

ভাস্কর নভেরা প্রদর্শনী কক্ষে বিকেল ৩টা ১৫ মিনিটে ‘পেন : লেখকের মুক্তি, লেখার স্বাধীনতা’ শীর্ষক অধিবেশনে অংশ নেবেন কথাশিল্পী সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, কুমার চক্রবর্তী, মোহাম্মদ আখতার হুইসেন ও মুম রহমান। সঞ্চালনায় উদিসা ইসলাম।
কসমিক টেন্টে সোয়া ১১টায় ‘৭১ পয়েমস’ এ অংশ নেবেন আহমেদ রেজা, আনিস মুহাম্মদ, নাহিদা রহমান, রাহমান সুমনা, পান্না কায়সার, রফিকুল ইসলাম ও কামাল চৌধুরী।দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে ‘বাংলাদেশী মৌলিক থ্রিলার : জাগরণ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনায় অংশ নেবেন সাজ্জাদ শরীফ, মুহাম্মদ নাজিম উদ্দিন, শিবব্রত বর্মণ ও ধ্রুব এষ। সঞ্চালনায় সুমন রহমান।

নজরুল মঞ্চে বেলা সোয়া ১১টায় শিশুদের ক্লাসিক বাংলা গল্প শোনাবেন বিভা সিদ্দিকী। সমাপনী আয়োজনের আগে সন্ধ্যা ৬টায় বাউল গান পরিবেশন করবেন বাংলাদেশের তিন লোকশিল্পী কোহিনূর আক্তার গোলাপী, ফকির আকলিমা ও সূচনা শেলী।

সমাপনী-বাংলাদেশসহ বিশ্বের ১৫টির দেশের দুই শতাধিকের বেশি কবি, লেখক, সাহিত্যিক, বক্তা, পারফর্মার এবং চিন্তাবিদের অংশগ্রহণের তিন দিনের মহামিলনমেলার সমাপনীতে অংশ নেবেন আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে সন্ধ্যা ৭টায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এর মধ্য দিয়ে পর্দা নামবে ঢাকা লিট ফেস্টের অষ্টম আসর।

ঢাকা লিট ফেস্ট এর টাইটেল স্পন্সর ঢাকা ট্রিবিউন ও বাংলা ট্রিবিউন। কী স্পন্সর ব্র্যাক ব্যাংক। সার্বিক আয়োজনে বাংলা একাডেমি ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়।

সারাবাংলা/এমও


বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ
সম্পর্কিত খবর