বিজ্ঞাপন

১০ জেলায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ১২ জনের মৃত্যু

May 26, 2018 | 9:54 am

।। ডিস্ট্রিক্ট করেসকন্ডেন্ট।।

বিজ্ঞাপন

সারাদেশে চলমান মাদক বিরোধী অভিযানে কুমিল্লা, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ, পাবনা, জয়পুরহাট, চাঁদপুর, ফেনী, বরগুনা, ঠাকুরগাঁও ও কুড়িগ্রামে ১২ জন মারা গেছেন। শুক্রবার (২৫ মে) রাতে এসব ঘটনা ঘটে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দাবি, বন্দুকযুদ্ধে নিহতেরা মাদক ব্যবসায়ী। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য। বিভিন্ন জেলা থেকে সারাবাংলার প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্য:

কুমিল্লা: কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে দুই মাদক ব্যবসায়ী মারা গেছেন। এ সময় আহত হয়েছেন পুলিশের তিন সদস্য। ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল, ৪০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ।

পুলিশ দাবি করেছে, নিহত মাদক ব্যবসায়ী বাবুল ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার আশাবাড়ি এলাকার মালেকের ছেলে, তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদকসহ ১৬টি মামলা রয়েছে। নিহত অপর মাদক ব্যবসায়ী আলমাস একই উপজেলা উত্তর তেতাভূমি এলাকার আফাজ উদ্দিনের ছেলে, তার বিরুদ্ধে ৮টি মামলা রয়েছে বলেও জানিয়েছে পুলিশ।

বিজ্ঞাপন

পুলিশ জানায়, শুক্রবার দিবাগত রাতে মাদকের চালানের খবর পেয়ে পুলিশের একটি দল ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার বাগড়া রামচন্দপুর সড়কে অভিযান চালায়। এসময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশও পাল্টা গুলি ছুড়লে মাদক ব্যবসায়ী দুই জন গুলিবিদ্ধ হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাদের মৃত ঘোষণা করেন। নিহতদের মরদেহ কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

দিনাজপুর: দিনাজপুরে বন্দুকযুদ্ধে দুজন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে বীরগঞ্জ উপজেলায় র‌্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে একজন এবং সদর উপজেলায় দুই দল মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে গোলাগুলিতে আরেকজন মারা গেছেন। দুইজনেই মাদক ব্যবসায়ী বলে দাবি করেছে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী।

শুক্রবার দিবাগত রাতে এ দুটি ঘটনা ঘটে। এদের মধ্য নিহত সাবদারুল (৪০) বীরগঞ্জ উপজেলার পলাশবাড়ী ইউনিয়নের নন্দাইগাঁও গ্রামের মৃত মজিবর রহমানের ছেলে ও আবদুস সালাম দিনাজপুর সদর উপজেলার মহরমপুর গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে।

বিজ্ঞাপন

র‌্যাব-১৩ এর দিনাজপুর ক্যাম্প কমান্ডার তালুকদার নাজমুছ সাকিব জানান, শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় বীরগঞ্জ উপজেলার গোলাপগঞ্জ-কবিরাজহাট সড়কের দক্ষিণ পাশে বাসুদেবপুর এলাকায় মাদকের চালানের খবর পায় র‍্যাব। পরে র‌্যাবের একটি দল সেখানে অভিযান চালাতে গেলে মাদক ব্যবসায়ীরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। র‌্যাবও সদস্যরাও পাল্টা গুলি চালালে মারা যায় সাবদারুল নামে এক মাদক ব্যবসায়ী। এসময় ঘটনাস্থল একটি বিদেশি পিস্তল, চার রাউন্ড গুলি, দুই পোটলা গাঁজা ও ৯৫ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। তার বিরুদ্ধে প্রায় ৪০টি মামলা রয়েছে বলে জানায় র‍্যাব।

এদিকে দিনাজপুর সদর উপজেলার রামসাগর এলাকায় দুইদল মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে গোলাগুলিতে আবদুস সালাম (৩৬) নামে একজন মারা গেছেন।

কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেদওয়ানুর রহিম জানান, শুক্রবার দিবাগত রাতে রামসাগর এলাকায় গোলাগুলির খবর পেয়ে পুলিশের একটি টহল দল সেখানে যায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে অন্যরা পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ একজনকে পড়ে থাকতে দেখে।তাকে উদ্ধার করে দিনাজপুর এম. আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ তার কাছ থেকে একটি পিস্তল, চারটি ককটেল, ২০০ বোতল ফেনডিল ও অন্যান্য দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে।

ময়মনসিংহ: ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জের আঠারবাড়িতে পুলিশের বন্দুকযুদ্ধে শাহজাহান নামে এক মাদক ব্যবসায়ী মারা গেছেন। ঘটনাস্থল থেকে একটি রামদা, একটি কিরিচ, হেরোইন ও পাঁচটি গুলির খোসা উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বদরুল আলম খানসহ আহত হন তিন পুলিশ। পুলিশ দাবি করেছে, শাহজাহানের বিরুদ্ধে আটটি মামলা রয়েছে।

বিজ্ঞাপন

পুলিশ জানায়, শুক্রবার দিবাগত রাত দুইটায় ঈশ্বরগঞ্জ আঠারোবাড়ী তেলোয়ারি গন্ডিমোড়ে মাদকের ভাগাভাগি হচ্ছে এমন খবর পেয়ে পুলিশ অভিযান চালায়। উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক বিক্রেতারা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ও গুলি ছোড়ে। এ সময় পুলিশও পাল্টা গুলি করে। দু’পক্ষের গুলাগুলিতে শাহজাহান গুলিবিদ্ধ হয় ও অন্যরা পালিয়ে যায়। আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। বন্দুকযুদ্ধের সময় ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) কর্মকর্তা বদরুল আলম খানসহ দুই পুলিশ সদস্য আহত হয়।

পাবনা: পাবনা সদর উপজেলার মহেন্দ্রপুরে পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে মারা গেছেন মাদক ব্যবসায়ী আব্দুর রহমান। এ সময় আহত হয়েছে তিন পুলিশ সদস্য। তাদেরকে ভর্তি করা হয়েছে পাবনা সদর হাসপাতালে। ঘটনাস্থল থেকে একটি শাটার গান, তিনটি থ্রি নট থ্রি রাইফেলের গুলি, চারটি কার্তুজ এবং ২শ পিস ইয়াবা, ৫শ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয় বলে জানায় পুলিশ।

শুক্রবার দিবাগত রাত সোয়া দুইটায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত আব্দুর রহমান উক্ত এলাকার মরহুম আছের উদ্দিনের ছেলে এবং পুলিশের তালিকাভুক্ত শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী বলে দাবি করেছে পুলিশ।

জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গৌতম বিশ্বাস জানান, মাদকের চালানের খবর পেয়ে মহেন্দ্রপুরের দুর্বার সবুজ গোষ্ঠীর পাশে পুলিশ সদস্যরা গেলে সেখানে মাদক ব্যবসায়ী রহমানের নেতৃত্বে হামলা করা হয়। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে গুলি করে। এতে গুলিবিদ্ধ হয় আব্দুর রহমান। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জয়পুরহাট: জয়পুরহাটের পাঁচবিবির ভীমপুরে র‌্যাবের সাথে বন্দুকযুদ্ধে রেন্টু মিয়া (৩৫) এক মাদক ব্যবসায়ী মারা গেছেন। ঘটনাস্থল থেকে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য, একটি বন্দুক ও গুলি উদ্ধার করেছে র‌্যাব। রেন্টু মিয়া পাঁচবিবি উপজেলার উত্তর গোপালপুর গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে। তার বিরুদ্ধে জেলার বিভিন্ন থানায় ৭টি মামলা রয়েছে।

র‌্যাব-৫ জয়পুরহাট ক্যাম্প কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শামীম হোসেন জানান, একদল মাদক ব্যবসায়ী জেলার পাঁচবিবি উপজেলার ভীমপুর এলাকায় অবস্থান করছে। এমন খবর পেয়ে শুক্রবার রাতে ওই এলাকায় র‌্যাব অভিযান চালায়। এসময় মাদক ব্যবসায়ীরা র‌্যাব সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে র‌্যাবকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। র‌্যাবও পাল্টা গুলি চালায়। এক পর্যায়ে মাদক ব্যবসায়ীরা পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে রেন্টু মিয়াকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে পাঁচবিবি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

চাঁদপুর: চাঁদপুরের কচুয়ায় পুলিশের সাথে বন্দুক যুদ্ধে বাবলু মিয়া (৩৫) নামে এক মাদক ব্যবসায়ী মারা গেছেন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ১শ ১০পিস ইয়াবা উদ্ধার করে। বাবলু মিয়া কচুয়া উপজেলার আশ্রাফপুর গ্রামের বনোরা গ্রামের সুলতান মিয়ার ছেলে। তার বিরুদ্ধে পাঁচটি মাদক মামলা রয়েছে।

পুলিশ জানায়, পূর্বের তথ্যের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও থানা পুলিশ বাবলুর বাড়িতে যৌথ অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে মাদক বিক্রেতা বাবুল। পুলিশও পাল্টা ছুড়ে। গুলি বিনিময়ের এক পর্যায়ে বাবলু গুরুতর আহত হয়। তাকে উদ্ধার করে কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন।

কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ মাহাবুবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন,বাবলু মিয়ার বিরুদ্ধে একাধিক মামলার রয়েছে। সে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী।

ফেনী: ফেনীতে কবির হোসেন নামে একজনের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে একটি বন্দুক ও দুইটি কার্তুজ। পুলিশের দাবি, সে ডাকাত দলের সদস্য। তার বিরুদ্ধে ডাকাতি ও মাদকের প্রায় ১০টি মামলা রয়েছে।

শনিবার (২৬ মে) সকালে ফেনী সদর উপজেলার কাজিবাগ ইউনিয়নের রুহিতিয়া ব্রিক ফিল্ডের পাশ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণা, শুক্রবার দিবাগত রাতে দুই দল ডাকাতের মধ্যে ভাগবাটোয়ারাকে কেন্দ্র করে বন্দুকযুদ্ধে কবির নিহত হয়েছে।

ফেনী মডেল থানার পরিদর্শক রাশেদ খান চেীধুরী জানায়, শনিবার সকালে রুহিতিয়া ব্রিক ফিল্ড এলাকায় গোলাগুলির খবর পায় পুলিশ। পরে সেখানে অভিযানে যায় পুলিশ সদস্যরা। তাদের উপস্থিতি টের পেয়ে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। এসময় ঘটনাস্থল থেকে কবির হোসেন নামে এক ডাকাতের গুলিবিদ্ধ মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত কবির ফেনীর পরশুরাম উপজেলার আবদুল খালেকের ছেলে।

বরগুনা: বরগুনায় ছগির খান নামের এক মাদক ব্যবসায়ীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৬ মে) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বরগুনা সদর উপজেলার ৪ নম্বর কেওড়াবুনিয়া ইউনিয়নের জাকিরতবক এলাকা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহত ছগির খান বরগুনা সদর উপজেলার ১ নম্বর বদরখালী ইউনিয়নের কুমড়াখালী এলাকার বাসিন্দা।

বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাসুদুজ্জামান জানান, শনিবার সকালে মরদেহ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ পরিচয় শনাক্ত করে ঘটনাস্থলে থেকে গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করে নিয়ে আসে। এসময় একটি আগ্নোয়াস্ত্র ও মাদকদ্রব্যও উদ্ধার করা হয়।

বরগুনার পুলিশ সুপার বিজয় বসাক জানান, শুক্রবার দিবাগত রাতে মাদক ব্যবসায়ীদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে নিজেদের মধ্যে গোলাগুলিতে ছগির খান মারা গেছে। মরদেহ উদ্ধার করে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

ঠাকুরগাঁও: ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশের সাথে বন্ধুকযুদ্ধে মোবারক হোসেন কুট্টি (৪৪) নামে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন।

শুক্রবার দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ জানায়, মাদকের  চালানের খবর পেয়ে সদর উপজেলার পশ্চিম বেগুনবাড়ি ইউনিয়নে অভিযান চালায় পুলিশ। এসময় কুট্টিসহ কয়েকজন মাদক ব্যবসায়ী পুলিশের উপর হামলা চালায়। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে গুলি চালালে মাদক ব্যসায়ীরাও পাল্টা গুলি চালায়।  এ সময় গুলিতে কুট্টি নিহত হয়। পুলিশের তিন সদস্য আহত হয়।

ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয় বিস্ফোরিত ৫টি ককটেল, বন্দুকের কার্টিজ ও বেশকিছু দেশীয়ও অস্ত্র।

কুট্টির সদর উপজেলার ছিট চিলারং গ্রামের মৃত শফির উদ্দিনের ছেলে। নিহত মোবারক হোসেন কুট্টির বিরুদ্ধে সদর থানায় ১৫টি মামলা ছিল।

কুড়িগ্রাম: কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছে দুই পুলিশ সদস্য।

ভুরুঙ্গামারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ কবির জানান,শুক্রবার দিবাগত রাতে ভারতীয় সীমান্তঘেষা দক্ষিণ বাঁশজানী গ্রামে মাদকদ্রব্য উদ্ধার করতে যায় পুলিশ। মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালায়। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এতে মাদক পাচার সিন্ডিকেট প্রধান ইব্রাহীম গুলিবিদ্ধ হয়। তাকে উদ্ধার করে ভূরুঙ্গামারী হাসপাতালে আনলে চিকিৎসকরা তাকে কুড়িগ্রাম হাসপাতালে পাঠান। সেখানে তার মৃত্যু হয়।

সারাবাংলা/টিএম

আরও পড়ুন

‘বন্দুকযুদ্ধে’ ৮ জেলায় ৯ জনের মৃত্যু
পাঁচ জেলায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ৮ মাদক ব্যবসায়ী নিহত
পাঁচ জেলায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ৬
সাত জেলায় বন্দুকযুদ্ধে নিহত ৯
টাঙ্গাইলে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মাদক ব্যবসায়ী নিহত
মাদকবিরোধী অভিযানে ৫ জেলায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ৫ জনের মৃত্যু
ময়মনসিংহে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মাদক ব্যবসায়ী নিহত
যশোরে র‍্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ৩

** দ্রুত খবর জানতে ও পেতে সারাবাংলার ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে রাখুন: Sarabangla/Facebook

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন