রাজবাড়ীতে জ্বলল আলো। জ্বলল আলো কত বছর পর? প্রশ্ন মুখে মুখে। অনেক অনেক বছর পর। অনেক অনেক মানে কত বছর? কত বছর পরে রাজবাড়ীতে জ্বলল আলো? নির্দিষ্ট করে বলতে পারে […]
গহর ঘাড় ঘুরিয়ে সাইকেল দেখল। তার ভ্যানের ওপর পঞ্চাশটা সাইকেল আছে। তিন চাকার সাইকেল। এই সাইকেল সে নিয়ে এসেছে নবাবপুর থেকে। নিয়ে যেতে হবে উত্তরায়। ফজরের আজানের সময় ভ্যানে সাইকেল […]
অরুণ কুমার বিশ্বাস শুরুতেই বলে নিই, আমরা সব বিপণনগুরু ফিলিপ কট্লার-এর যোগ্য শিষ্য। তাঁর সোজা কথা, ভাল কিছু করেছ কি, মেলে ধরো। ফুলে সুবাস থাকলে তার সৌরভ নিতে মানুষ ছুটে […]
মাঘের শীতে নাকি বাঘ পালায় । কিন্তু মাঘ চলে আসছে শীতের বাতাস নেই। এর কারণটা কি? অতি উৎসাহী কেউ কেউ হালকা জ্যাকেট সোয়েটার ব্লেজার পড়ে শীত নামানোর চেষ্টা করছেন তাতেও […]
কলকাতার ‘ভারতমিহির’ যন্ত্রে ছাপা হলেও মীর মশাররফ হোসেনের (১৮৭৪-১৯১১) ‘সঙ্গীত লহরী’ ১ম খ- বেরিয়েছিল কুষ্টিয়ার লাহিনীপাড়া থেকে, ১৮৮৭ সালে। এর আগে ১৮৮১ সালে একই নামে কলকাতা আরেকটি গ্রন্থ বেরিয়েছিল কুমার মহেন্দ্রলাল খান (১৮৪৩-১৮৯৯) রচিত। কাছাকাছি সময়ে নওয়াব ফয়জুননেছা চৌধুরাণীও (১৮৩৪-১৯০৩) একই নামে গ্রন্থ রচনা করেন। মশাররফের গানের বইয়ের নামকরণের ক্ষেত্রে তাঁর পূর্বসূরী দুই লেখকের পূর্বপ্রকাশিত বইয়ের প্রভাব থাকতে পারে বলে এই তথ্যটুকু উল্লেখ করা যায়।