Thursday 12 Jun 2025
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

ব্যাটল অব মাইন্ডস-এ চ্যাম্পিয়ন আইবিএ’র জে নে সে কোয়া


৭ মে ২০১৮ ২১:৪১
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

।। সারাবাংলা ডেস্ক ।।

ঢাকা: ‘ব্যাটল অব মাইন্ডস-২০১৮’ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (আইবিএ) প্রতিযোগী দল জে নে সে কোয়া। প্রতিযোগিতার প্রথম রানার-আপ হয়েছে ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের আন্ডারক্যাটস, দ্বিতীয় রানার-আপ হয়েছে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির আইইউটি জেড। এর মধ্যে চ্যাম্পিয়ন ও প্রথম রানার-আপ দল এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের ২০টিরও বেশি দেশের প্রতিযোগী দলের সাথে আঞ্চলিক পর্যায়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।

রোববার (৬ মে) বিকেলে রাজধানীর একটি হোটেলে ‘ব্যাটল অব মাইন্ডস’ প্রতিযোগিতার ফল ঘোষণা করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এমসিসিআই) প্রেসিডেন্ট ব্যারিস্টার নিহাদ কবির। এ সময় শিক্ষাবিদ ও বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিসহ প্রতিযোগীদের অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞাপন

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এ বছর দেশের ৪২টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৩ হাজার ৩০০ শিক্ষার্থী কৃষি, মৃত্তিকা বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও ব্যবসায়ের বিভিন্ন পরিকল্পনা নিয়ে অংশ নেন। এর মধ্য থেকে দেড়শ আবেদনকারী সুযোগ পান বুটক্যাম্পে। সেখান থেকে ১২টি দলে ৩৬ জন অংশগ্রহণকারী সেমিফাইনালে পৌঁছান এবং প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ছয়টি দল ফাইনালে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।

ফাইনালে অংশগ্রহণকারী দলগুলো হলো— আইবিএ’র জে নে সে কোয়া, ফিট স্ট্রিক ও ব্রেইনস অব ক্যাস্টামের, ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির আইইউটি জেড এবং এবং ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের দল আন্ডারক্যাটস ও লাস্ট সেকেন্ড।

এবারের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অন্তর্ভুক্ত চারটি বিষয় ছিল জুতা শিল্পের রূপান্তর, রিকশার আধুনিকায়ন, গেম অ্যাপের মাধ্যমে শিক্ষাগ্রহণ এবং স্মার্ট ও অভিনব কায়দায় স্বাস্থ্য সমাধান।

ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ (বিএটি বাংলাদেশ) ২০০৪ সাল থেকে ‘ব্যাটল অব মাইন্ডস’ প্রতিযোগিতা আয়োজন করে আসছে। তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নে এবং তাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সাথে করপোরেট জগতের সেতুবন্ধন তৈরিতে এই প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে বিএটি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেহ্জাদ মুনীম বলেন, বিএটি বাংলাদেশের এই মৌলিক ধারণা এখন বৈশ্বিক পর্যায়ে স্থান করে নিয়েছে। এটা খুবই গর্বের বিষয়। বাংলাদেশের ভবিষ্যত প্রজন্মের যত্ন নিতে আমরা এই প্ল্যাটফর্ম অব্যাহত রাখব।

সারাবাংলা/টিআর

বিজ্ঞাপন

আরো

সম্পর্কিত খবর