কাওসার আহমেদ চৌধুরীর কালজয়ী কিছু গান
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০২:১৩
মুক্তিযোদ্ধা, গীতিকার, চিত্রশিল্পী ও জ্যোতিষী কাওসার আহমেদ চৌধুরীর না ফেরার দেশে চলে গেছেন মঙ্গলবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টা ৪০ মিনিটে। তিনি সৃষ্টি করে গেছেন অসংখ্য কালজয়ী গান। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু গান সারাবাংলার পাঠকদের জন্য।
আমায় ডেকো না ফেরানো যাবে না
এ গানের প্রতিটা লাইন যেনো অভিমানী মানুষের মনের কথা। গানের লাইনের মতো গুণী এ মানুষটিকে আর ফেরানো যাবে না। এটির সুর করেছেন এবং গেয়েছেন লাকী আকন্দ।
যেখানেই সীমান্ত তোমার সেখানেই বসন্ত আমার
কুমার বিশ্বজিতের গাওয়া অন্যতম এ গানটিও কাওসার আহমেদ চৌধুরীর লেখা। ‘মেঘের পালকি’ অ্যালবামের গানটিরও সুর লাকী আকন্দের করা।
কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে রাতের নির্জনে
রাতের নির্জনে এখনও অনেক হৃদয়কে দোলা দিয়ে যায় সামিনা চৌধুরীর গাওয়া এ গানটি। অ্যালবামের নাম ‘কবিতা পড়ার প্রহর’। সুরকার লাকী আকন্দ।
মৌসুমি কারে ভালোবাসো তুমি
ব্যান্ড দলগুলোর জন্যও লিখেছেন অনেক গান। ‘ফিডব্যাক’-এর গাওয়া এ গানটি নব্বই দশকের তরুণদের মুখে মুখে ছিলো।
তুমি রোজ বিকেলে আমার বাগানে ফুল নিতে আসতে
কুমার বিশ্বজিতের সুর করা ও গাওয়া জনপ্রিয় এ গানটিও কাওসার আহমেদ চৌধুরীর লেখা। এটি ‘মেঘের পালকি’ অ্যালবামে প্রকাশিত হয়েছিল।
পলাতক আমি
লাকী আকন্দের গাওয়া ও সুর করা।
চলনা জলসা ঘরে
সৈয়দ আবদুল হাদীর গাওয়া গানটি ব্যবহৃত হয়েছে ‘ঘুড্ডি’ ছবিতে। লাকী আকন্দের সুরে গানটি প্রথমে অ্যালবামে প্রকাশিত হয়েছিলো, পরে সিনেমায় ব্যবহৃত হয়।
আজ এই বৃষ্টির কান্না দেখে
অসাধারণ কথার গানটি সুর করেছিলন লাকী আকন্দ। গেয়েছিলেন নিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরী। বিরহে কাতর মনকে আজও এ গান দোলা দিয়ে যায়।
এই রুপালি গিটার ফেলে
আইয়ূব বাচ্চুর কণ্ঠে এ গান শুনেন নাই এমন শ্রোতা খুব কমই পাওয়া যাবে। ১৯৯৬ সালে সাউন্ডটেক থেকে প্রকাশিত হয়েছিলো গানটির অ্যালবাম। আইয়ূব বাচ্চু বহু আগে চলে গিয়েছেন। এবার চলে গেলেন কাওসার আহমেদ চৌধুরী।
সারাবাংলা/এজেডএস