অ্যাসাইনমেন্ট লিখতে বা প্রেজেন্টেশন সাজাতে কিংবা সৃজনশীল কনটেন্ট তৈরিতে বর্তমান সময়ে সবারই পছন্দের শীর্ষে রয়েছে চ্যাটজিপিটি বা গুগল জেমিনি।
আজ জানবো এমন কিছু কৌশল যা চ্যাটজিপিটি’র অভিজ্ঞতাকে একেবারে বদলে দেবে…
Too Long, Didn’t Read (TL,DR) : দীর্ঘ লেখা ছোট্ট সারাংশে
কাজের ধরন: চ্যাটজিপিটি পুরো টেক্সট বিশ্লেষণ করে সংক্ষিপ্ত ও স্পষ্ট সারাংশ তৈরি করে।
উপকারিতা: সময় বাঁচায়, তথ্যের মূল পয়েন্ট দ্রুত পাওয়া যায়।
ব্যবহার ক্ষেত্র: নিউজ সারাংশ, মিটিং নোট, একাডেমিক রিপোর্ট।
Humanise: রোবোটিক টোনকে মানবিক করুন
কাজের ধরন: লেখা সহজ ও কথোপকথনধর্মী করে, অতিরিক্ত যান্ত্রিকতা কমায়।
উপকারিতা: পাঠকের কাছে কনটেন্ট আরও বিশ্বাসযোগ্য হয়।
ব্যবহার ক্ষেত্র: কর্পোরেট ইমেইল, ব্লগ, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট।
নিজের জন্য প্রম্পট লিখিয়ে নিন
কাজের ধরন: চ্যাটজিপিটি আপনার আইডিয়া বিশ্লেষণ করে ডিটেইল যোগ করে প্রম্পট তৈরি করে।
উপকারিতা: MidJourney, DALL•E, Stable Diffusion-এর মতো টুলে উন্নত মানের ছবি তৈরি হয়।
ELI5: পাঁচ বছরের শিশুর মতো সহজ ব্যাখ্যা
কাজের ধরন: জটিল বিষয়কে সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা করে।
উপকারিতা: কঠিন বিষয় সহজে শেখা যায়, টেকনিক্যাল জার্গন কমে যায়।
ব্যবহার ক্ষেত্র: নতুন বিষয় শেখা, শিশুদের পড়ানো, প্রেজেন্টেশন প্রস্তুতি।
Jargonise: লেখাকে প্রফেশনাল রূপ দিন
কাজের ধরন: ভাষা ও গঠন পরিবর্তন করে লেখাকে অফিসিয়াল ও পেশাদারি করে তোলে।
উপকারিতা: রিপোর্ট, প্রেজেন্টেশন ও অফিসিয়াল ইমেইলে ভালো ইমপ্রেশন তৈরি হয়।