যমুনা ও বাঙালী নদীর তীরে অবস্থিত বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলা। এখানেই যমুনার বুকে জেগে ওঠে অসংখ্য চর। আর সেসব চরে মহিষ রাখার জন্য গড়ে উঠেছে অসংখ্য ছোট-বড় বাথান। একেকটি বাথানে রয়েছে ২০ থেকে ১০০টি করে মহিষ।
সারিয়াকান্দির যমুনার চরে গিয়ে মহিষের ছবি তুলেছেন সারাবাংলার সিনিয়র ফটো করেসপন্ডেন্ট হাবিবুর রহমান
- যমুনায় জেগে ওঠা চরগুলোতে গড়ে ওঠে মহিষের বাথান।
- ছোট বাথানগুলোতে থাকে ২০ থেকে ২৫টি মহিষ।
- যেসব বাথান বড়, সেগুলোতে ১০০টি বা তারও বেশি মহিষ থাকে।
- সাধারণত দিনভর চরগুলোতে চড়ে বেড়ায় মহিষগুলো।
- আর তাদের গন্তব্য নদীর শান্ত জল।
- বিশেষ করে ভরদপুরে রৌদ্র যখন প্রখর, ঠিক সেরকম সময়ে মহিষগুলো নদীর পানিতে শরীর ডুবিয়ে স্থির দাঁড়িয়ে থাকে।
- মাঝে মাঝে গোসলে মেতে ওঠে মহিষগুলো।
- চরের ঘাস আর নদীর পানিই এসব মহিষের প্রধান খাবার।
- স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিন গড়ে একটি মহিষ পাঁচ লিটার দুধ দেয়।
- গরুর দুধের তুলনায় মহিষের দুধের দাম কিছুটা কম, স্থানীয় বাজারে প্রতি লিটার ৪০ থেকে ৪৫ টাকা।