ব্যাটে-বলে বাংলাদেশ দলের অন্যতম মূল ভরসা ছিলেন তিনিই। সাকিব আল হাসান অবশ্য অনেকদিন ধরেই জাতীয় দলের জার্সি গায়ে মাঠে নামেননি। আগামী ২৮ মে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলতে মাঠে নামবে বাংলাদেশ দল। এই ফরম্যাটে দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে ব্যাট হাতে সাকিবই সবচেয়ে এগিয়ে।
২০০৭ সালে প্রথমবার পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-২০ ফরম্যাটে মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ দল। সেই দলে ছিলেন সাকিবও। ২০২২ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের বিপক্ষে মোট ১১ ম্যাচ খেলেছেন সাকিব। ১১ ইনিংসে সাকিবের রান ৩৬০। গড় ৪০, স্ট্রাইক রেট ১৩২.৩৫। ১১ ইনিংসে সাকিব ফিফট মেরেছেন ৪টি, সর্বোচ্চ স্কোর ৮৪।
বাংলাদেশ তো বটেই, দুই দলের ব্যাটারদের মাঝেও সাকিবই সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। ১০ ম্যাচে ২৭৭ রান করে দ্বিতীয় স্থানে আছেন পাকিস্তানের মোহাম্মদ হাফিজ।
বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে আছেন তামিম ইকবাল। ১১ ম্যাচে তার রান ২৩৫। সর্বোচ্চ স্কোর ৬৫, গড় ২১.৩৬। তামিম ফিফটি করেছেন একটি।
তামিমের পরেই আছেন আফিফ হোসেন। ৯ ম্যাচে তার রান ১৮৬। ৫ ম্যাচে ১৩৪ রান নিয়ে চতুর্থ স্থানে আছেন লিটন দাস। ২ ম্যাচে ১২৩ রান করে বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে ৫ম স্থানে আছেন নাজিমউদ্দিন।
আগামী ২৮ মে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-২০তে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান।