ঢাকা: পুঁজিবাজারের অ-তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের তথ্য ‘ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো’ (সিআইবি)-এর ডাটাবেইজে অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) এ-সংক্রান্ত নতুন নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, পুঁজিবাজারের অ-তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজের নন-কনভার্টিবল কিউমুলেটিভ প্রিফারেন্স শেয়ার এবং নন-কনভার্টিবল বন্ড/ডিবেঞ্চারে তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের তথ্য সিআইবি ডাটাবেইজে রিপোর্ট করতে হবে। এক্ষেত্রে তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের শ্রেণিমান নির্ধারণে ইতোপূর্বে জারিকৃত ডিওএস সার্কুলার নং-০৪ (২৬/০৫/২০১৯); বিআরপিডি সার্কুলার নং-০৪ (১২/০৪/২০২২) এবং ডিএফআইএম সার্কুলার নং-০৩ (০৭/০৭/২০২৫) অনুসরণ করতে হবে।
এছাড়া অন্যান্য সম্পদ খাতে প্রদর্শিত ঋণের ওপর ধার্যকৃত সুদ- যা আদায় হয়নি তা সংশ্লিষ্ট ঋণের সঙ্গে একত্রিত করে সিআইবি ডাটাবেইজে রিপোর্ট করতে হবে। কোনো কারণে উল্লেখিত ধার্যকৃত সুদ অন্যান্য সম্পদ খাতে স্থানান্তর করা সম্ভব না হলে- তা বিআরপিডি সার্কুলার নং-০৪ (১২/০৪/২০২২)-এর নির্দেশনা অনুযায়ী ‘সন্দেহজনক বা মন্দ মন্দ/ক্ষতিজনক’ মানে শ্রেণিকরণপূর্বক সংশ্লিষ্ট ঋণ গ্রহীতার নামে সিআইবি ডাটাবেইজে রিপোর্ট করতে হবে।
নির্দেশনা অনুযায়ী, আগামী ৩১ অক্টোবর ভিত্তিক অ-তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ এবং ঋণের বিপরীতে প্রাপ্য সুদ- যা অন্যন্য সম্পদ খাতে প্রদর্শন করা হয়েছে- সেগুলো আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে এবং আগামী ১ নভেম্বর থেকে তৎপরবর্তী সময়ে অ-তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ এবং ঋণের বিপরীতে প্রাপ্য সুদ- যা অন্যন্য সম্পদ খাতে প্রদর্শন করা হয়েছে- সেগুলো মাসিক ভিত্তিতে সিআইবি ডাটাবেইজে সিআইবি ডাটাবেইজে ঋণতথ্য দাখিলের সময়সীমার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে রিপোর্ট করতে হবে।