Saturday 23 Nov 2024
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

যারা পেলেন নৌকার টিকেট


২৫ নভেম্বর ২০১৮ ১৩:০৯

।। সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট।।

ঢাকা: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য দলীয় প্রার্থীদের মাঝে মনোনয়নের চিঠি বিতরণ করেছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।

রোববার (২৫ নভেম্বর) সকাল ১১টা থেকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে ২৪৮ প্রার্থীর মধ্যে চিঠি বিতরণ শুরু হয়। রাত ৮টা পর্যন্ত এসব প্রার্থীর মধ্যে চিঠি বিতরণ করা হয় বলে দলীয় সূত্র নিশ্চিত করেছে।

পরে দলীয় সূত্র থেকেই মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের একটি তালিকা পাওয়া যায়। এই তালিকায় এমন অনেক প্রার্থীর নাম না থাকলেও তাদের ফোন করে ডেকে এনে মনোনয়নের চিঠি তুলে দেওয়া হয়েছে।

দলীয় মনোনয়নের চিঠি পেয়েছেন: শেখ হাসিনা (গোপালগঞ্জ-৩ ও রংপুর-৬), ওবায়দুল কাদের (নোয়াখালী-৫), গোলাম দস্তগীর গাজী বীরপ্রতীক (নারায়ণগঞ্জ-১), মুজিবুল হক (কুমিল্লা-১১), ডা. দীপু মনি (চাঁদপুর-৩), শ ম রেজাউল করিম (পিরোজপুর-১), সাইফুজ্জামান শিখর (মাগুরা-১), শেখ ফজলে নূর তাপস (ঢাকা-১০), আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল (ঢাকা-১২), সাদেক খান (ঢাকা-১৩), আসলামুল হক (ঢাকা-১৪), কামরুল ইসলাম (ঢাকা-২), নিজামউদ্দিন হাজারী (ফেনী-২), মাসুদউদ্দিন চৌধুরী (ফেনী-৩), খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (দিনাজপুর-২), সিমিন হোসেন রিমি (গাজীপুর-৪), ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল (ময়মনসিংহ-১০), শেখ জুয়েল (খুলনা-২), কবিরুল হক (নড়াইল-১)মাশরাফি বিন মোর্তজা (নড়াইল-২), মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল (চট্টগ্রাম-৯), ড. আব্দুর রাজ্জাক (টাঙ্গাইল-১), তানভীর হাসান ছোট মনির (টাঙ্গাইল-২)।

 

চিঠি পাওয়া অন্যরা হলেন মাজহারুল হক প্রধান (পঞ্চগড়-১), অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম সুজন (পঞ্চগড়-২), রমেশচন্দ্র সেন (ঠাকুরগাঁও-১), দবিরুল ইসলাম (ঠাকুরগাঁও-২), মনোরঞ্জন শীল গোপাল (দিনাজপুর-১), খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (দিনাজপুর-২), ইকবালুর রহিম (দিনাজপুর-৩), আবুল হাসান মাহমুদ আলী (দিনাজপুর-৪), অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার (দিনাজপুর-৫), শিবলী সাদিক (দিনাজপুর-৬), আসাদুজ্জামান নূর (নীলফামারী-২), মোতাহার হোসেন (লালমনিরহাট-১), নুরুজ্জামান আহমেদ (লালমনিরহাট-২), আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী (রংপুর-২), টিপু মুনশি (রংপুর-৪), এইচ এন আশিকুর রহমান (রংপুর-৫), মাহাবুব আরা বেগম গিনি (গাইবান্ধা-২), মনোয়ার হোসেন চৌধুরী (গাইবান্ধা-৪), মো. ফজলে রাব্বী মিয়া (গাইবান্ধা-৫), শামসুল আলম দুদু (জয়পুরহাট-১), আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (জয়পুরহাট-২), আবদুল মান্নান (বগুড়া-১), হাবিবুর রহমান (বগুড়া-৫), ড. সামিল উদ্দীন আহমেদ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১), জিয়াউর রহমান (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২), মো. আব্দুল ওদুদ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩), সাধনচন্দ্র মজুমদার (নওগাঁ-১), শহীদুজ্জামান সরকার (নওগাঁ-২), নিজামউদ্দিন জলিল জন (নওগাঁ-৫), ইসরাফিল আলম (নওগাঁ-৬), ওমর ফারুক চৌধুরী (রাজশাহী-১), মো. আয়েন উদ্দিন (রাজশাহী-৩), প্রকৌশলী এনামুল হক (রাজশাহী-৪), ড. মনসুর রহমান (রাজশাহী-৫), শাহরিয়ার আলম (রাজশাহী-৬), শহিদুল ইসলাম বকুল (নাটোর-১), শফিকুল ইসলাম শিমুল (নাটোর-২), অ্যাডভোকেট জুনাইদ আহমেদ পলক (নাটোর-৩), মো. আব্দুল কুদ্দুস (নাটোর-৪), মোহাম্মদ নাসিম (সিরাজগঞ্জ-১), ডা. হাবিবে মিল্লাত (সিরাজগঞ্জ-২), ডা. আবদুল আজিজ (সিরাজগঞ্জ-৩), তানভীর ইমাম (সিরাজগঞ্জ-৪), আবদুল মমিন মণ্ডল (সিরাজগঞ্জ-৫), হাসিবুর রহমান স্বপন (সিরাজগঞ্জ-৬), মো. শামসুল হক টুকু (পাবনা-১), আহমেদ ফিরোজ কবির (পাবনা-২), মকবুল হোসেন (পাবনা-৩), শামসুর রহমান শরীফ ডিলু (পাবনা-৪), গোলাম ফারুক প্রিন্স (পাবনা-৫), ফরহাদ হোসেন দোদুল (মেহেরপুর-১), আ ক ম সারোয়ার জাহান (কুষ্টিয়া-১), মাহবুবউল আলম হানিফ (কুষ্টিয়া-৩), সেলিম আলতাফ জর্জ (কুষ্টিয়া-৪)।

বিজ্ঞাপন

চিঠি পেয়েছেন আলী আজগার টগর (চুয়াডাঙ্গা-২), আব্দুল হাই (ঝিনাইদহ-১), তাহজীব আলম সিদ্দিকী (ঝিনাইদহ-২), শফিকুল আযম খান চঞ্চল (ঝিনাইদহ-৩), আনোয়ারুল আজিম আনার (ঝিনাইদহ-৪), শেখ আফিল উদ্দিন (যশোর-১), মেজর জেনারেল (অব.) নাসিম উদ্দিন (যশোর-২), কাজী নাবিল আহমেদ (যশোর-৩), রণজিৎ কুমার রায় (যশোর-৪), স্বপন ভট্টাচার্য (যশোর-৫), ইসমাত আরা সাদেক (যশোর-৬), সাইফুজ্জামান শেখর (মাগুরা-১), বীরেন শিকদার (মাগুরা-২),  শেখ হেলাল উদ্দিন (বাগেরহাট-১), শেখ সারহান নাসের তন্ময় (বাগেরহাট-২), হাবিবুন্নাহার (বাগেরহাট-৩), মো. মোজাম্মেল হোসেন (বাগেরহাট-৪), পঞ্চানন বিশ্বাস (খুলনা-১), শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল (খুলনা-২), মুন্নুজান সুফিয়ান (খুলনা-৩), আবদুস সালাম মুর্শেদী (খুলনা-৪), নারায়ণ চন্দ্র চন্দ (খুলনা-৫), মীর মোস্তাক আহমেদ রবি (সাতক্ষীরা-২), অধ্যাপক ডা. আ ফ ম রুহুল হক (সাতক্ষীরা-৩), এস এম জগলুল হায়দার (সাতক্ষীরা-৪), অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্রচন্দ্র দেবনাথ শম্ভু ও জাহাঙ্গীর কবির (বরগুনা-১), শওকত হাচানুর রহমান রিমন (বরগুনা-২), শাজাহান মিয়া (পটুয়াখালী-১), আ স ম ফিরোজ ও খন্দকার শামসুল হক রেজা (পটুয়াখালী-২), মো. শাহজাদা সাজু (পটুয়াখালী-৩), মুহিবুর রহমান মুহিব (পটুয়াখালী-৪), তোফায়েল আহমেদ (ভোলা-১), আলী আজম (ভোলা-২), নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন (ভোলা-৩), আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (ভোলা-৪), আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ (বরিশাল-১), অ্যাডভোকেট তালুকদার মোহাম্মদ ইউনুস (বরিশাল-২), পংকজ নাথ (বরিশাল-৪), জেবুন্নেছা আফরোজ (বরিশাল-৫), বজলুল হক হারুন (ঝালকাঠি-১), আমির হোসেন আমু (ঝালকাঠি-২), ড. আতাউর রহমান খান (টাঙ্গাইল-৩), মো. হাছান ইমাম খান (টাঙ্গাইল-৪), ছানোয়ার হোসেন (টাঙ্গাইল-৫), আহসানুল হক টিটু (টাঙ্গাইল-৬), একাব্বর হোসেন (টাঙ্গাইল-৭), জোয়াহেরুল ইসলাম (টাঙ্গাইল-৮), সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম (কিশোরগঞ্জ-১), বিকল্প প্রার্থী রাখা হয়েছে মো. মশিউর রহমান হুমায়ূনকে, নূর মোহাম্মদ (কিশোরগঞ্জ-২), রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক (কিশোরগঞ্জ-৪), আফজাল হোসেন (কিশোরগঞ্জ-৫), নাজমুল হাসান পাপন (কিশোরগঞ্জ-৬), এ এম নাঈমুর রহমান দুর্জয় (মানিকগঞ্জ-১), মমতাজ বেগম (মানিকগঞ্জ-২), জাহিদ মালেক স্বপন (মানিকগঞ্জ-৩), সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি (মুন্সীগঞ্জ-২), অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস (মুন্সীগঞ্জ-৩), সালমান এফ রহমান (ঢাকা-১), কামরুল ইসলাম (ঢাকা-২), নসরুল হামিদ বিপু (ঢাকা-৩), হাবিবুর রহমান মোল্লা ও মনিরুল ইসলাম মনু (ঢাকা-৫), হাজী সেলিম ও আবুল হাসনাত (ঢাকা-৭), সাবের হোসেন চৌধুরী (ঢাকা-৯), ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস (ঢাকা-১০), এ কে এম রহমতুল্লাহ (ঢাকা-১১), আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল (ঢাকা-১২), সাদেক খান কামাল আহমেদ মজুমদার (ঢাকা-১৫), ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা (ঢাকা-১৬), আকবর হোসেন পাঠান ফারুক (ঢাকা-১৭), সাহারা খাতুন (ঢাকা-১৮), এনামুর রহমান (ঢাকা-১৯), বেনজীর আহমেদ (ঢাকা-২০), আ ক ম মোজাম্মেল হক (গাজীপুর-১), জাহিদ আহসান রাসেল (গাজীপুর-২), ইকবাল হোসেন সবুজ (গাজীপুর-৩), সিমিন হোসেন রিমি (গাজীপুর-৪), মেহের আফরোজ চুমকি (গাজীপুর-৫), লে. কর্নেল (অব) নজরুল ইসলাম হিরু বীরপ্রতীক (নরসিংদী-১), আনারুল আশরাফ খান (নরসিংদী-২), সিরাজুল ইসলাম মোল্লা (নরসিংদী-৩), অ্যাডভোকেট নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন (নরসিংদী-৪), রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু (নরসিংদী-৫), নজরুল ইসলাম বাবু (নারায়ণগঞ্জ-২), এ কে এম শামীম ওসমান (নারায়ণগঞ্জ-৪), কাজী কেরামত আলী (রাজবাড়ী-১), জিল্লুল হাকিম (রাজবাড়ী-২), মঞ্জুরুল ইসলাম (ফরিদপুর-১), মঞ্জুর হোসেন (ফরিদপুর-২), ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন (ফরিদপুর-৩), কাজী জাফরউল্লাহ (ফরিদপুর-৪), লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান (গোপালগঞ্জ-১), শেখ ফজলুল করিম সেলিম (গোপালগঞ্জ-২), শেখ হাসিনা (গোপালগঞ্জ-৩), নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটন (মাদারীপুর-১), শাজাহান খান (মাদারীপুর-২), আবদুস সোবাহান গোলাপ (মাদারীপুর-৩), এ কে এম এনামুল হক শামীম (শরীয়তপুর-২), ইকবাল হোসেন অপু (শরীয়তপুর-১)।

বিজ্ঞাপন

মনোনয়নপ্রাপ্তরা আরও হলেন নাহিম রাজ্জাক (শরীয়তপুর-৩), আবুল কালাম আজাদ (জামালপুর-১), মির্জা আজম (জামালপুর-৩), রেজাউল করিম হিরা ও প্রকৌশলী মোজাফফর হোসেন (জামালপুর-৫), আতিউর রহমান আতিক (শেরপুর-১), মতিয়া চৌধুরী (শেরপুর-২), এ কে এম ফজলুল হক চান (শেরপুর-৩), জুয়েল আরেং (ময়মনসিংহ-১), শরিফ আহমেদ (ময়মনসিংহ-২), নাজিম উদ্দিন আহমেদ (ময়মনসিংহ-৩), অ্যাডভোকেট মোসলেম উদ্দিন (ময়মনসিংহ-৬), আনারুল আবেদীন তুহিন (ময়মনসিংহ-৮), হাফেজ রুহুল আমীন মাদানি ((ময়মনসিংহ-৯), ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল (ময়মনসিংহ-১০), কাজী মঈনউদ্দিন ((ময়মনসিংহ-১১), মানু মজুমদার (নেত্রকোনা-১), আশরাফ আলী খান খসরু (নেত্রকোনা-২), অসীম কুমার উকিল (নেত্রকোনা-৩), বেগম রেবেকা মমিন (নেত্রকোনা-৪), ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল (নেত্রকোনা-৫), ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (সুনামগঞ্জ-১), জয়া সেনগুপ্তা (সুনামগঞ্জ-২), এমএ মান্নান (সুনামগঞ্জ-৩), মুহিবুর রহমান মানিক (সুনামগঞ্জ-৫), আব্দুল মজিদ খান (হবিগঞ্জ-২), আবু জাহের (হবিগঞ্জ-৩), মো. মাহবুব আলী (হবিগঞ্জ-৪), এ কে এম আব্দুল মোমেন (সিলেট-১), মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরী কয়েস (সিলেট-৩), ইমরান আহমদ (সিলেট-৪), নুরুল ইসলাম নাহিদ (সিলেট-৬), শাহাব উদ্দিন (মৌলভীবাজার-১), নেসার আহমেদ (মৌলভীবাজার-৩), আব্দুস শহীদ (মৌলভীবাজার-৩), বদরুদ্দোজা মো. ফরহাদ হোসেন (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১), র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩), অ্যাডভোকেট আনিসুল হক (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪), ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬), মো. সুবিদ আলী ভূঁইয়া (কুমিল্লা-১), সেলিমা আহমেদ মেরি (কুমিল্লা-২), ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন (কুমিল্লা-৩), রাজী মোহাম্মদ ফখরুল (কুমিল্লা-৪), অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু (কুমিল্লা-৫), আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার (কুমিল্লা-৬), অধ্যাপক আলী আশরাফ (কুমিল্লা-৭), নুরুল ইসলাম মিলন (কুমিল্লা-৮), মো. তাজুল ইসলাম (কুমিল্লা-৯), আ হ ম মুস্তফা কামাল লোটাস (কুমিল্লা-১০), মুজিবুল হক (কুমিল্লা-১১), ড. মহিউদ্দিন খান আলমগীর ও গোলাম রহমান (চাঁদপুর-১), মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম (চাঁদপুর-২), ডা. দীপু মনি (চাঁদপুর-৩), ড. মোহাম্মদ শামসুল হক ভূঁইয়া (চাঁদপুর-৪), এইচ এম ইব্রাহিম (নোয়াখালী-১), মোর্শেদ আলম (নোয়াখালী-২), মামুনুর রশিদ কিরণ (নোয়াখালী-৩), মো. একরামুল করিম চৌধুরী (নোয়াখালী-৪),  গোলাম ফারুক পিংকু (লক্ষ্মীপুর-৩), মো. আব্দুল্লাহ (লক্ষ্মীপুর-৪), ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন (চট্টগ্রাম-১), মাহফুজুর রহমান (চট্টগ্রাম-৩), দিদারুল আলম (চট্টগ্রাম-৪), এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-৬), ড. হাছান মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৭), ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল (চট্টগ্রাম-৯), আফসারুল আমিন (চট্টগ্রাম-১০), শামসুল হক চৌধুরী (চট্টগ্রাম-১২), সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ (চট্টগ্রাম-১৩), আবু রেজা মো. নেজাম উদ্দিন ((চট্টগ্রাম-১৫), জাফর আলম (কক্সবাজার-১), আশেকুল্লাহ রফিক (কক্সবাজার-২), সাইমুম সরওয়ার কমল (কক্সবাজার-৩), শাহীন আক্তার চৌধুরী (কক্সবাজার-৪), কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (খাগড়াছড়ি) ও বীর বাহাদুর উ শৈ সিং (বান্দরবান), দীপংকর তালুকদার (রাঙ্গামাটি)।

সকালে ধানমন্ডিতে সংবাদ সম্মেলন করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘প্রার্থীদের মধ্যে চিঠি দেওয়া হয়েছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে পরিবর্তনও হতে পারে তবে বেশি পরিবর্তন হবে না। আমরা কোনো কোনো আসনে একাধিক প্রার্থীকেও চিঠি দিয়েছি। লিগ্যাল কিছু ব্যাপার তো আছেই।’

তবে জোটগতভাবে প্রার্থীদের তালিকা চূড়ান্তভাবে সোমবার জানানো হবে ওবায়দুল কাদের বলেন।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সর্বোচ্চ সংখ্যক ৪ হাজার ২৩টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি করে। যা দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিক্রি হওয়া মনোনয়ন ফরম থেকে ১৪০০ বেশি। গত ৯ নভেম্বর মনোনয়ন ফরম বিক্রি ও জমা নেওয়া শুরু করে আওয়ামী লীগ। মনোনয়ন ফরম বিক্রি ও জমা নেওয়া চলে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত চলে।

সারাবাংলা/এনআর/ইউজে/একে

আওয়ামী লীগ নৌকার টিকেট মনোনয়ন

বিজ্ঞাপন

আরো

সম্পর্কিত খবর