৫ বছর বয়সী মেয়ে রুকসানার আবদারে অনেক কষ্টে টাকা জোগাড় করে বাবা মিরাজ হাওলাদার কিনেছিলেন ওয়ালটনের ফ্রিজ। কেনার পরপরই ফ্রিজটি রেজিস্ট্রেশনও করেন। তাতেই ভাগ্যের চাকা ঘুরে গেলো তার। ওয়ালটনের কাছ থেকে পেলেন ১০ লাখ টাকা, বনে গেলেন মিলিয়নিয়ার। সেই খুশিতে বাবা-মেয়ে এখন আত্মহারা। ঈদের আনন্দ যেন তাদের ঘরে আগেই এসে পড়েছে।
এ উপলক্ষে গতকাল বুধবার (৭ আগস্ট) খুলনা সদরে ১২ কেডিএ এভিনিউ’তে ওয়ালটনের এক্সক্লুসিভ পরিবেশক আশা এন্টারপ্রাইজ এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সেখানে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্রেতা মিরাজ হাওলাদারের কাছে প্রাপ্য টাকার চেক তুলে দেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অলরাউন্ডার ও ওয়ালটনের স্পোর্টস অ্যাম্বাসেডর মেহেদী হাসান মিরাজ।
এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- খুলনা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সহ-সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, ১৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আশফাকুর রহমান কাঁকন, খুলনা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শেখ মোহাম্মদ আবু হানিফ, ওয়ালটনের অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর মিল্টন আহমেদ, আশা এন্টারপ্রাইজের স্বত্ত্বাধিকারী এসকে মোশাররফ হোসাইন বাবুসহ স্থানীয় গণ্যমান্যরা।
মিলিয়নিয়ার মিরাজ হাওলাদার বলেন, ‘অফার পাওয়ার আশায় নয়; বরং মেয়ে আবদার করায় ফ্রিজ কেনার কথা ভাবি। আমাদের চারপাশের সব পরিবারে দেখি ওয়ালনটনের ফ্রিজ ব্যবহার করে। এক আত্মীয়ের পরামর্শে আমিও ওয়ালটন ফ্রিজ কিনি। আমি বিশ্বাসই করিনি যে আমার ভাগ্য এভাবে খুলবে।’
চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-ফোরের আওতায় ফ্রিজ ক্রেতাদের নানারকম অফার দিচ্ছে ওয়ালটন। যেকোনো মডেলের ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে রেজিস্ট্রেশন করলেই প্রতিদিনই ১০ লাখ টাকা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। আছে ১ লাখ টাকা ক্যাশব্যাক, টিভি, ফ্রিজ, এসিসহ অসংখ্য পণ্য ফ্রি কিংবা নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার। ১ জুলাই থেকে শুরু হওয়া এ সুবিধা থাকছে ঈদুল আজহা পর্যন্ত।