‘ক্রীড়া ক্লাব মন্ত্রণালয়ের অধীনেই থাকা উচিত’

ঢাকা: ক্রীড়া ক্লাব নিবন্ধনসহ সবধরনের খবরদারির অধিকার চায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি ক্লাবগুলোতে ক্যাসিনো ব্যবসার অভিযোগ ও প্রমাণ পাওয়ায় এগুলোকে জবাবদিহিতার আওতায় রাখতে চাচ্ছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। এ বিষয়ে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল সাংবাদিকদের বলেছেন, ক্রীড়া ক্লাবগুলো সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অধীনেই থাকা উচিত।

মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।

যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ক্রীড়া ক্লাবগুলোতে ক্যাসিনো ব্যবসা থাকা দুঃখজনক। ক্লাবগুলো ক্রীড়া মন্ত্রণালয় অধিভুক্ত নয় বলে তাদের ওপর নজরদারি-খবরদারির সুযোগ নেই। তবে সময় এসেছে মন্ত্রণালয়ের অধিকার খাটানোর।’আইন-বিধি-নীতিমালায় সে সুযোগ থাকা উচিত বলে উল্লেখ করেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী।

জাহিদ আহসান রাসেল জানান, রাজধানীর বেশিরভাগ ক্লাব লিমিটেড কোম্পানি হওয়ায় সেগুলোর ওপর নজরদারির এখতিয়ার নেই যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের। আগামীতে যাতে ক্লাবগুলোকে জবাবদিহিতার আওতায় আনা যায় সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

এর আগে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালন উপলক্ষে বিভিন্ন ফেডারেশনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে পর্যালোচনা সভা করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী। সভায় বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে ৮৯টি ইভেন্ট আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়। এর মধ্যে ৩৯টি আন্তর্জাতিক, বাকিগুলো জাতীয়। এই ইভেন্টগুলোর জন্য বাজেট ধরা হয়েছে ৩০৬ কোটি টাকা। যা রাষ্ট্রীয় তহবিল এবং স্পন্সরদের কাছ থেকে নেওয়া হবে।

ক্রীড়া ক্লাব জাহিদ আহসান রাসেল মন্ত্রণালয় যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার