Sunday 29 September 2024
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

কারখানায় ছিল না অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, লাশ শনাক্তে ডিএনএ টেস্ট


১৬ ডিসেম্বর ২০১৯ ১৫:৫৬

গাজীপুর: গাজীপুরের হাইটেক’র লাক্সারি ফ্যান কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের জন্য অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থার ঘাটতিকে দায়ী করা হচ্ছে। এছাড়া, পুড়ে যাওয়ায় ডিএনএ পরীক্ষার পর মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি।

রোববার (১৫ ডিসেম্বর) সদর উপজেলার কেশরিতা গ্রামে রওজা হাইটেক’র লাক্সারি ফ্যান কারখানায় আগুন লাগে। অগ্নিকাণ্ডে ১০জন মারা যান। দগ্ধ হন দুজন।

বিজ্ঞাপন

ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক মামুনুর রশিদ জানান, কারখানায় অগ্নি নির্বাপণ সরঞ্জাম ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ছিল না। একাধিক বহির্গমন পথ থাকলে একসঙ্গে এতগুলো প্রাণহানি ঘটত না।

জেলা প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি জানিয়েছে, গাজীপুর শহীদ তাজ উদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে মরদেহগুলো রাখা আছে। ডিএনএ পরীক্ষার পর মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে ।

এদিকে নিহতদের প্রত্যেক পরিবারকে ৫০ হাজার টাকার তাৎক্ষণিক সহায়তা প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে শ্রম মন্ত্রণালয়।

অগ্নিকাণ্ডে মৃতরা হলেন, ময়মনসিংহের বাঘবপুর গ্রামের মো. সেলিমের ছেলে তরিকুল ইসলাম, দিনাজপুরের বারপাটিয়া গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে মো. লিমন ইসলাম, সদর উপজেলার কালনী খান বাড়ি গ্রামের সাইফুল ইসলামের ছেলে ফয়সাল খান, একই উপজেলার কেশরিতা গ্রামের বীরবল চন্দ্র দাসের ছেলে উত্তম চন্দ্র দাস, শ্রীপুর উপজেলার মারতা গ্রামের মো. নজরুল ইসলামের ছেলে মো. শামীম, একই উপজেলার মারতা গ্রামের কামাল হোসেনের ছেলে রাশেদ, রংপুরের কাচুবকলতলা গ্রামের তাজুল ইসলামের ছেলে ফরিদুল ইসলাম, নরসিংদী জেলার চর কাশিমনগর গ্রামের সজল মিয়া ও ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলার বাঞ্চারামপুর থানার মোর্শেদ মিয়ার ছেলে ইউসুফ মিয়া।

বিজ্ঞাপন

অগ্নিকাণ্ড গাজীপুর

বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ

সিটিকে সরিয়ে শীর্ষে লিভারপুল
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৩:২০

পদ্মায় কমেছে পানি, থামছে না ভাঙন
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৩:১৯

সম্পর্কিত খবর