ডিইউজের সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ, সম্পাদক সাজ্জাদ তপু
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২১:৪৬
ঢাকা: ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন কুদ্দুস আফ্রাদ (আনন্দবাজার) এবং সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী হয়েছেন সাজ্জাদ আলম খান তপু (যমুনা টিভি)। তারা দুজন একই প্যানেল থেকে নির্বাচনে অংশ নেন।
শনিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট গ্রহণ শেষে রাত সাড়ে ৯টার দিকে ফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাশেম হুমায়ুন।
কুদ্দুস আফ্রাদ ৬৫০ ভোট পেয়ে সভাপতি ও সাজ্জাদ আলম খান তপু ৪৭৫ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।
নির্বাচিত অন্যরা হচ্ছেন- সহ-সভাপতি এম এ কুদ্দুস (৬৭৮ ভোট), যুগ্ম সম্পাদক খায়রুল আলম (৭৬৯ ভোট), কোষাধ্যক্ষ আশরাফুল ইসলাম (৬৯৩ ভোট), সাংগঠনিক সম্পাদক এ জিহাদুর রহমান জিহাদ (৬৫৮ ভোট), প্রচার সম্পাদক আসাদুজ্জামন (৬৩৯ ভোট), ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক দুলাল খান (৫৩৭ ভোট), জনকল্যাণ সম্পাদক সোহেলী চৌধুরী (৫১৩ ভোট) এবং দফতর সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস চৌধুরী (৬১৬ ভোট)।
সদস্য পদে নির্বাচিতরা হলেন- সুরাইয়া অনু (৭৭১ ভোট), জি এম মাসুদ ধালী (৬৮৮ ভোট), শাকিলা পারভিন (৬৫০ ভোট), শাহনাজ পারভিন এলিস (৬১২ ভোট), রাজু হামিদ (৫৬১ ভোট), ইব্রাহিম খলিল খোকন (৫৪০ ভোট), সেলিমুল্লাহ সেলিম (৫০৩ ভোট), অজিত কুমার হালদার (৫০১ ভোট) ও এ এম শাহজাহান মিয়া (৪৫৩)।
এর আগে সকাল ৯টা থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। বিরতিহীনভাবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলে ভোট। নির্বাচনে ৩ হাজার ১৬০ জন ভোটারের মধ্যে ২ হাজার ৪৩ জন ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
এবারের নির্বাচনে পাঁচটি প্যানেলে ৮৯ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। নির্বাচনে সভাপতি প্রার্থীরা ছিলেন- আবু জাফর সূর্য, এসএম মোশাররফ হোসেন, কুদ্দুস আফ্রাদ, সোহেল হায়দার চৌধুরী ও নাসিমা আক্তার সোমা।
সহ-সভাপতি প্রার্থীরা হলেন- আতিকুর রহমান চৌধুরী, এম এ কুদ্দুস, খন্দকার মোজাম্মেল হক, ফিরোজ আলম মিলন ও মো. মোশারফ হোসেন।
সাধারণ সম্পাদক পদে আট প্রার্থী হলেন- আকতার হোসেন, আশীষ কুমার সেন, উম্মুল ওয়ারা সুইটি, জহিরুল ইসলাম, মো. মেহেদী হাসান, মো. শাহজাহান মিঞা, সাজ্জাদ আলম খান তপু ও সৈয়দ শুক্কুর আলী শুভ।
যুগ্ম-সম্পাদক পদে প্রার্থী পাঁচ জন প্রার্থী হলেন- খায়রুল আলম, মনিরুজ্জামান উজ্জ্বল, মহিউদ্দিন কাদের, মানিক লাল ঘোষ ও রফিক আহমেদ।
কোষাধ্যক্ষ পদে প্রার্থী ছিলেন আশরাফুল ইসলাম, জগলুল কবির নাসির, রেজাউল করিম ও শাহাদাৎ রানা।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ৫ প্রার্থী হলেন এ জিহাদুর রহমান জিহাদ, গোলাম মুজতবা ধ্রুব, মতলু মল্লিক, মামুন আবেদীন ও শফিক রহমান।
প্রচার সম্পাদক পদে চার প্রার্থী হলেন- আছাদুজ্জামান, এ কে এম ওবায়দুর রহমান, এম শাহজাহান ও কায়সার হাসান।
ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে ৫ জন প্রার্থী হলেন দুলাল খান, ফজলুল হক বাবু, মহিউদ্দিন পলাশ, মোস্তফা কামাল সুমন মোস্তফা ও মো. সাজেদুল ইসলাম রাজু।
জনকল্যাণ সম্পাদক পদে ৫ জন প্রার্থী হলেন- এম জহিরুল ইসলাম, জাহিদা পারভেজ ছন্দা, সমীরন রায়, সোহেলী চৌধুরী, রাজীব উদ দৌলা চৌধুরী। দফতর সম্পাদক পদে প্রার্থী ৪ জন- আমানউল্লাহ আমান, এম সাইফ আলী, জান্নাতুল ফেরদৌস চৌধুরী ও মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
এছাড়া নির্বাহী সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ৩৯ জন। তারা হলেন- অনজন রহমান, অজিত কুমার মহলদার, আকলিমা বেগম লিমা, আনিছুর রহমান, আব্দুল বাসেত আকন, আব্দুস সালাম, ইব্রাহিম খলিল খোকন, ইসমত জেরিন, ইস্রাফিল হাওলাদার, এএম শাহজাহান মিয়া, এম মামুন হোসেন, এসএম বাবুল হোসেন, জাফর আহমদ, জিএম মাসুদ ঢালী, নাইম আহমেদ জুলহাস, নাসির উদ্দিন বুলবুল, ফারুক মজুমদার, মহসিন বেপারী, মো. আনিসুর রহমান রাহাদ, মোহাম্মদ মহসীন আলী, মোতাহার হোসেন, মো. সফিউর রহমান, মো. রফিকুল ইসলাম, রাজু হামিদ, ফারজানা সুলতানা, শেখ মোহাম্মদ আমিনুর রহমান, শাহ মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, শাহনাজ পারভিন এলিস, শাহিন বাবু, সাকিলা পারভিন, সিকে সরকার, সালাম মাহমুদ, সালাহ উদ্দিন আহমেদ, সলিম উল্লাহ সেলিম, সায়েদুল ইসলাম বাদল, সাহীন কাওসার, সুরাইয়া অনু ও সিদ্ধার্থ শংকর ধর।