Friday 22 Nov 2024
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

‘গ্রামীণ অর্থনীতি সচল করতে মৎস্য খাত গুরত্বপূর্ণ অবদান রাখছে’


২০ আগস্ট ২০২০ ১৯:০২

ঢাকা: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, গ্রামীণ অর্থনীতিকে সচল করতে মৎস্য খাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। মৎস্য খাতের একটা প্রকল্পের মাধ্যমে একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ের একজন মানুষকে কর্মক্ষম করে তুললে, তার বেকারত্ব দূর হবে, তার দারিদ্র্য দূর হবে। এভাবে অর্থনীতির ওপর বড় বড় শহরমুখীতার চাপ কমে যাবে।

বৃহস্পতিবার (২০ আগস্ট) মৎস্য ভবনে মৎস্য অধিদফতরের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত প্রকল্প বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় এসব কথা বলেন। ২০১৯-২০ অর্থবছরে সংশোধিত বর্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত মৎস্য উপখাতের উন্নয়ন প্রকল্পসমূহের (জুন, ২০২০ পর্যন্ত) ওপর এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

বিজ্ঞাপন

মৎস্য উপখাতে চলমান প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, ‘অর্পিত দায়িত্বকে মনে-প্রাণে গ্রহণ ও ধারণ করুন। নিজেদের যোগ্যতা তুলে ধরার চেষ্টা করুন। অনিয়ম ও অস্বচ্ছতা সম্পূর্ণরূপে পরিহার করতে হবে। প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের তালিকা প্রস্তুতে অস্বচ্ছতা দূর করতে হবে। প্রকল্পের ধারবাহিক রেকর্ড সংরক্ষণ করতে হবে। প্রকল্পের কাজে গতি বাড়াতে হবে। অনিবার্য কারণে সময় বৃদ্ধি করা হলেও ব্যয় বৃদ্ধি কোনভাবেই করা হবে না। ক্রান্তিকালীন দায়িত্বে অবহেলা অমার্জনীয় হবে।’

মৎস্য খাত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উদ্দেশে মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আপনাদের কারিগরী সক্ষমতা, বিদ্যার সক্ষমতা টেবিলকেন্দ্রিক কাজে ব্যবহার না করে ব্যবহারিক ক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে হবে। বিলুপ্তপ্রায় দেশি মাছকে ফিরিয়ে আনার জন্য আমাদের বিশেষজ্ঞরা কাজ করছেন। এটাকে ধারণ করতে হবে।’

বিজ্ঞাপন

সভায় ২০১৯-২০ অর্থবছরে সংশোধিত বর্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত মৎস্য উপখাতের মোট ১৩টি প্রকল্পের জুন, ২০২০ পর্যন্ত অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়। ওই ১৩টি প্রকল্পে সংশোধিত এডিপিতে বরাদ্দ ছিলো ৩৯৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। এর বিপরীতে জুন, ২০২০ পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ২৭৪ কোটি ৯১ লাখ টাকা।

গুরুত্বপূর্ণ অবদান গ্রামীণ অর্থনীতি প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মৎস্য খাত

বিজ্ঞাপন

নামেই শুধু চসিকের হাসপাতাল!
২২ নভেম্বর ২০২৪ ২২:০৬

আরো

সম্পর্কিত খবর