Friday 22 Nov 2024
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

মিজান-বাছিরের বিরুদ্ধে দুই গোয়েন্দা কর্মকর্তার সাক্ষ্য


২১ অক্টোবর ২০২০ ১৩:৩২

ঢাকা: পুলিশ বাহিনী থেকে সাময়িক বরখাস্ত ডিআইজি মিজানুর রহমান ও দুদক থেকে সাময়িক বরখাস্ত পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ লেনদেনের অভিযোগের মামলায় গোয়েন্দা সংস্থার দুই কর্মকর্তা সাক্ষ্য দিচ্ছেন।

সাক্ষীরা হলেন, এনটিএমসির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নাজেম উদ্দিন ও মেজর নাহিদ।

বুধবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ বিচারক শেখ নাজমুল আলম সাক্ষীদের জবানবন্দি গ্রহণ করছেন।তবে এসময় আসামিপক্ষের আইনজীবীরা তাদের জেরা করার সময় জন্য সময়ের আবেদন করেন। আদালত সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে পরবর্তী সাক্ষ্য ও জেরার জন্য আগামী ২৯ অক্টোবর দিন ধার্য করেন।

এ নিয়ে মামলাটিতে মোট ১৭ সাক্ষীর মধ্যে ৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।
এদিন আসামি মিজানুর রহমান ও এনামুল বাছিরকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।

গত ১৯ জানুয়ারি ডিআইজি মিজান ও এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদক পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা। এরপর গত ৯ ফেব্রুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ করেন ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ কে এম ইমরুল কায়েশ।

২০১৯ সালের ১৬ জুলাই ডিআইজি মিজান ও বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা। ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ পাওয়ার পর দুই প্রতিষ্ঠান থেকেই ডিআইজি মিজান ও এনামুল বাছিরকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন পুলিশের বিতর্কিত এই কর্মকর্তা। ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের ঘটনা তদন্ত করছিলেন এনামুল বাছির। মিজান এ সম্পর্কিত অডিও রেকর্ড বেসরকারি একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে সরবরাহ করেন। এরপরই দুদক তিন সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করে। সেই কমিটির তদন্তের ভিত্তিতে কমিশন খন্দকার এনামুল বাছিরকে সাময়িক বরখাস্ত করে। পরে দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোরশেদকে নতুন অনুসন্ধান কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

বিজ্ঞাপন

বাছির মিজান সাক্ষ্য

বিজ্ঞাপন

আরো

সম্পর্কিত খবর