যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের অবকাঠামো নির্মাণে জাপানের সহযোগিতা অনেক
৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১৮:৩৮
ঢাকা: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পরপরই ১৯৭২ সালে জাপান স্বীকৃতি দেয়। তখনই বাংলাদেশে দূতাবাস প্রতিষ্ঠা করে জাপান। দেশের অধিকাংশ বড় বড় প্রকল্পেই জাপানের অবদান রয়েছে।
রোববার (৭ ফেব্রুয়ারি) মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকির মধ্যে সৌজন্য বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। বাংলাদেশ-জাপানের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক শক্ত ভিতের ওপর প্রতিষ্ঠিত এবং দিন দিন আরও শক্তিশালী হচ্ছে।’ মন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধপরবর্তী যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের অবকাঠামো পুনর্গঠনে জাপানের সহায়তার কথা স্মরণ করেন।
২০২১ সালে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে অভিনন্দন জানিয়ে জাপানের রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অভূতপূর্ণ উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। বাংলাদেশের উন্নয়নের বর্তমান ধারা অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশ ২০৪১ সালের অনেক আগেই উন্নত দেশ হবে।’
এসময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি ঘোষ এবং জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের মহাপরিচালক মো. জহুরুল ইসলাম রোহেলসহ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং জাপানি দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সারাবাংলা/জেআর/এমও