সারাদেশে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী পালিত
১৭ মার্চ ২০২১ ১৮:৪৫
আজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস। নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দিনটিকে জাতীয়ভাবে উদযাপন করা হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় দিনটিকে ঘিরে নানা আয়োজনের মধ্যে দিয়ে দিবসটিকে উদযাপন করা হয়।
বুধবার (১৭ মার্চ) বরিশাল সকালে আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এরপর সকাল ৯টায় নগরীর অশ্বিনী কুমার হলের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন সিটি করপোরেশনের মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ্। এছাড়াও জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারসহ বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও সরকারি-বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরাও বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন।
মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসন, রাজনৈতিক নেতাসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিজয় মেলার পাশে স্থাপিত বিজয় স্মরণীতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে। এছাড়া বুধবার সকাল ১০টার দিকে পৌরসভার পক্ষ থেকে বিজয় মেলার মাঠে শিশু শিক্ষার্থীরা মুজিব কোট পরিধান করে একই সারিতে সাজানো ১ পাউন্ড করে আলাদা ১০১টি কেক কাটে। এর আগে শিশুরা একসঙ্গে ১০১টি রঙিন বেলনু আকাশে উড়িয়ে দেয়। এ সময় জেলা প্রশাসক এসএম ফেরদৌস, পুলিশ সুপার রিফাত রহমান শামীম, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট গোলাম মহীউদ্দীন এবং পৌর মেয়র রমজান আলী উপস্থিত ছিলেন।
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এলাকার দুঃস্থ, অসহায় ও গৃহহীন ১০১টি পরিবারকে ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়। সকাল ১১টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয় চত্বরে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই চাবি দেওয়া হয়। এ সময় শরণার্থী পুনর্বাসন বিষয়ক টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্য কুজদ্র লাল ত্রিপুরা, সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য বাসন্তী চাকমা, মং সার্কল চিফ (রাজা) সাচিং প্রম্ন চৌধুরী, জেলা প্রশাসক প্রতাপ চদ্র বিশ্বাস ও পুলিশ সুপার মো. আব্দুল আজিজ উপস্থিত ছিলেন।
নড়াইলে বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে দিনব্যাপী নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, জেলা আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সরকারি বিভাগ ও দফতর, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। শহরের পুরাতন বাস টার্মিনালে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে দিন শুরু হয়। কর্মসূচি শেষে এক বিশাল শোভাযাত্রা বের করা হয়। পরে বঙ্গবন্ধুর বিদেহী আত্মার জন্য শান্তি কামনায় দোয়া করা হয়।
দিনটি উপলক্ষে সাতক্ষীরায় শহরের শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে কেককাটা ও শিশু সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে বুধবার সকালে শহরের খুলনা রোড মোড়ে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। এছাড়াও শিশু সমাবেশে সংগীত, নৃত্য ও আবৃত্তি অনুষ্ঠিত হয়।এছাড়াও সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আয়োজনে ক্লাবের হল রুমে শিশুদের চিত্রাঙ্কান ও হাতের লেখা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
রংপুর শহরে বঙ্গবন্ধুর ১০১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ১০১জন শিশু শিল্পী স্ব-কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করে। এদিন জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সকাল ১১টায় কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এর আগে ভোরে তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে দিনটির শুভ সূচনা করা হয়। এছাড়াও বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে আওয়ামী লীগ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
ঝিনাইদহে দিবসটি উপলক্ষে সকালে শহরের প্রেরণা একাত্তর চত্বরের বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে র্যালি করে এসে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায় সরকারি, বেসরকারি বিভিন্ন দফতর ও সংগঠনগুলো। আজ সকাল ৮টায় প্রথমে জেলা প্রশাসন প্রথম বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে। এরপর পুলিশ বিভাগ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ পুষ্পমাল্য অর্পণ করে। পরে একে একে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংগঠন ফুল দিয়ে জাতির পিতাকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়াও আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এদিকে দুই শতাধিক এতিমকে নিয়ে মুজিবের জন্মশতবার্ষিকী পালন করেছে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর। দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা সভা, দোয়া ও মাদ্রাসার এতিম শিক্ষার্থীদের মাঝে খাবার পরিবেশন করা হয়। বন্দরের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অনন্ত চক্রবর্তী নেপালের আয়োজনে দিবসটি পালন করা হয়। এ সময় হিলি বন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন প্রতাব মল্লিক, বন্দর সহকারী ব্যবস্থাপক এসএম হায়দারসহ অনুষ্ঠানে সাংবাদিক, বন্দরের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বিভিন্ন অঙ্গ-সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এই দিবসটি উপলক্ষে আজ সকালে বন, পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহারের নেতৃত্বের মোংলা শহরের শোভাযাত্রা বের হয়। পরে আলাচানা সভা ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকীর কেক কাটা হয়। অন্যদিকে বন্দর এলাকার বিভিন্ন স্থাপনা আলোকসজ্জার করা হয়। এদিন সকাল ১১টায় মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে আলোচনা সভা, বঙ্গবন্ধুর জীবনী তথ্যচিত্র প্রদর্শন, বন্দর স্কুলে শিশুদের রচনা প্রতিযোগিতা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
নোয়াখালীতেও নানা আয়োজনের মধ্যদিয়ে বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপিত হয়েছে। বুধবার সকালে জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার আলমগীর হোসেন, নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র শহিদ উল্যাহ খান সোহেল ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। পরে কেক কেটে আলোচনা সভা, এতিমদের মাঝে খাবার বিতরণ, বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
নানা আয়োজন আর উৎসব মুখর পরিবেশে নওগাঁয় বঙ্গবন্ধুর ১০১তম জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত হয়েছে। শহরের এটিম মাঠে যেখানে বঙ্গবন্ধু জনসভা করে ছিলেন, সেই ঐতিহাসিক ময়দানে বিশাল মঞ্চে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি স্থাপন করে দিনব্যাপী চলে নানা আয়োজন। দিনের শুরুতে সকাল ৯টায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জেলা প্রশাসক মো. হারুন অর রশিদ। পরে একে একে পুলিশ সুপার প্রকৌশলী আব্দুল মান্নান মিয়া, সাবেক এমপি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুল মালেক, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
যশোরে দিবসটি উপলক্ষে দিনব্যাপী নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে জেলা প্রশাসন ও বিভিন্ন সংগঠন। এছাড়াও এদিন সকালে যশোর সেনানিবাসের ভেতরে সকল অফিসার, জেসিও, সামরিক কর্মকর্তা ও বেসামরিক ব্যক্তিদের অংশগ্রহণে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়। পরে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোর্শেদ ফিতা কেটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কর্নার উদ্বোধন করেন।
এদিকে যশোর শহরের বকুলতলায় বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা। এছাড়া জেলা পরিষদের উদ্যোগে জেলা পরিষদ মিলনায়তনে কেক কাটা হয়।
বগুড়ায় জেলা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বগুড়া জিলা স্কুল প্রাঙ্গণে বেলুন উড়িয়ে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবসের কর্মসূচি পালন করা হয়। জেলা প্রশাসক মো. জিয়াউল হক এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবর রহমান মজনু, সাধারণ সম্পাদক রাগেবুল আহসান রিপুসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। পরে অতিথিদের নিয়ে জন্মদিনের কেক কাটা হয়।
মেহেরপুরের গাংনীতে এই দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসুচী পালন করা হয়। এদিন সকাল সাড়ে ৮টায় শহরের মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার আর এম সেলিম শাহনেওয়াজ। এ সময় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম এ খালেক, সাবেক সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেনসহ আরও অনেকই প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন।
মুজিবনগর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আজ সকাল ৮টায় কমপ্লেক্সে এ অবস্থিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউদ্দিন বিশ্বাস, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুজন সরকার, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ রফিকুল ইসলাম মোল্লাসহ ইউনিয়ন চেয়ারম্যানরা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও চিত্রাঙ্কন ও বিভিন্ন বিজয়ী প্রতিযোগীদের মাঝে পুরষ্কার তুলে দেওয়া হয়।
নরসিংদীতেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে আজ সকলে ফুল দিয়ে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ। জেলা প্রশাসক প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রথমে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জেলা প্রশাসক সৈয়দা ফারহানা কাউনাইন ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এনামুল হক সাগর। এরপর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধা সংসদ, জেলা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক-সামাজিক সংগঠন ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। পরে কেক কেটে মিষ্টি মুখ করা হয়।
ময়মনসিংহে দিনভর নানা আয়োজনের মধ্যদিয়ে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত হয়েছে। আজ সকালে সার্কিট হাউজ সংলগ্ন বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন সিটি মেয়র ইকরামুল হক টিটু, বিভাগীয় কমিশনার কামরুল হাসান, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইউসুফ খান পাঠান, জেলা প্রশাসক এনামুল হক, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আহমার উজ্জামান, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামুল আলমসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন।
ভৈরবে যথাযোগ্য মর্যাদায় বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত হয়েছে। স্থানীয় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে সকালে দুর্জয় মোড়ে স্বাধীনতা স্মৃতিস্তম্ভে ৩১বার তোপধব্বনি দিয়ে ও বেলুন উড়িয়ে দিবসটির সূচনা করা হয়। পরে সকালে উপজেলা ও থানা প্রশাসন, উপজেলা আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের উপজেলা প্রশাসন প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধু ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।
বঙ্গবন্ধু জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে আলোচনা সভা, পুরুস্কার বিতরণ ও কেক কাটার আয়োজন করা হয়। বুধবার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মুহাম্মদ মনসুর উদ্দিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) চিত্ত রঞ্জন বর্মন। এ সময় সভা শেষে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরুস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
সারাবাংলা/এনএস