স্বাস্থ্য অধিদফতরকে ভ্যাকসিন প্রয়োগ কার্যক্রমে নজর দিতে পরামর্শ
১৪ আগস্ট ২০২১ ২৩:২০
ঢাকা: নভেল করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের দেশে চলছে ভ্যাকসিন প্রয়োগ কার্যক্রম। ৭ আগস্ট থেকে ১২ আগস্ট দেশে ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয়। তবে জাতীয় পরিচয়পত্র দেখিয়ে গণহারে ভ্যাকসিন প্রয়োগের ব্যবস্থাপনা আরেকটু সুন্দর করা যেতো বলে মনে করে কোভিড-১৯ সংক্রমণ মোকাবিলায় গঠিত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লা। এ জন্য স্বাস্থ্য অধিদফতরকে ভ্যাকসিন প্রয়োগ কার্যক্রম ব্যবস্থাপনার দিকে নজর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
শনিবার (১৪ আগস্ট) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আয়োজিত এক অনুষ্ঠান শেষে গণমাধ্যম কর্মীদের এসব কথা বলেন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লা।
তিনি বলেন, গণহারে ভ্যাকসিন দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এক্ষেত্রে কিছুটা তো এদিক-সেদিক হতেই পারে। জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে গণহারে ভ্যাকসিন প্রয়োগের ব্যবস্থাপনা আরেকটু সুন্দর করতে পারতাম।
তিনি আরও বলেন, আমরা দেখেছি, দেশে গণহারে ভ্যাকসিন প্রয়োগের সময়ে কেন্দ্রভিত্তিক অনেকে ভ্যাকসিনের জন্য গিয়েছেন। তাদের মধ্যে কেউ ভ্যাকসিন পেয়েছেন আবার কেউ পাননি। আমি মনে করি যে, স্বাস্থ্য অধিদফতরে যারা ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ করছেন, তারা ব্যবস্থাপনায় নজর দেবেন।
অধ্যাপক সহিদুল্লা বলেন, করোনা মোকাবিলায় আমাদের যতগুলো পথ আছে, তার মধ্যে পুরনো হলো, স্বাস্থ্যবিধি মানা, মাস্ক পরা, আইসোলেশন, কোয়ারেন্টাইন। এখন এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ভ্যাকসিন প্রয়োগ কার্যক্রম।
তিনি বলেন, আমরা শুরুতে ভ্যাকসিনেশন কর্মসূচি সুন্দর করে শুরু করলাম। তারপর আবার মাঝখানে একটু ঝামেলা হয়েছিল। কারণ ভ্যাকসিন পাওয়া যাচ্ছিল না। এখন আবার ভ্যাকসিন আসতে শুরু করেছে।
সারাবাংলা/এসবি/এসএসএ