Saturday 28 September 2024
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

ডিএনসিসির ৩ ওয়ার্ডে নির্ধারিত স্থানে কোরবানিতে খুশি এলাকাবাসী

সৈকত ভৌমিক, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
১১ জুলাই ২০২২ ০৯:৪০

ঢাকা: পবিত্র ইদুল আজহায় পশু কোরবানির জন্য ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) এবার পরীক্ষামূলকভাবে তিনটি ওয়ার্ডের ৯টি স্থান নির্ধারণ করে দেয়। পশুর হাট ও কোরবানির বর্জ্য অপসারণে প্রতিবার হিমশিম খেতে হয়। এরপরও ডিএনসিসির পরীক্ষামূলক এই পরিকল্পনা নিয়েও সন্দিহান ছিলেন নাগরিকরা।

তবে ইদের দিন সরেজমিনে দেখা গেল, ওই ৩টি ওয়ার্ডের ৯টি স্থানেই বর্জ্য অপসারণ হয়েছে সবার আগে। নিজ নিজ এলাকার বর্জ্য অপসারণের ফলে খুশি তিন ওয়ার্ডের নাগরিকরা। তবে এসব ওয়ার্ডের যারা নির্ধারিত স্থানে পশু কোরবানি দেননি তাদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, ভবিষ্যতে যেন এই স্থানগুলোর পরিধি আরও বাড়ানো হয়। তাদের সঙ্গে একমত পোষণ করে জায়গা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। নির্দিষ্ট স্থানেই কোরবানি দিয়ে ডিএনসিসির পরীক্ষামূলক পরিকল্পনায় সাড়া দেওয়ার জন্য নাগরিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ডিএনসিসি মেয়র।

বিজ্ঞাপন

রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনে ২০১৫ সালে প্রথমবার নির্দিষ্ট জায়গায় পশু কোরবানির ব্যবস্থা নেওয়া হয়। যেখানে সেখানে পশু জবাই বন্ধ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সহজতর করা ও পরিবেশ দূষণ বন্ধে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ২৮৫টি ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ২০৮টি স্থান নির্ধারণ করা হলেও তাতে নাগরিকদের পক্ষ থেকে মেলেনি কাঙ্ক্ষিত সাড়া। নির্ধারিত স্থানগুলোতে প্রয়োজনের তুলনায় কম জায়গা থাকার কারণে নাগরিকরা নিজেদের মতো করেই বাসা-বাড়ির সামনে বা গলিতে পশু কোরবানি দেন।

বিজ্ঞাপন

পরবর্তী বছরগুলোতেও এ ধারা অব্যাহত থাকায় নির্ধারিত স্থানে পশু কোরবানির পরিকল্পনা সফলতার আলো দেখতে পায়নি।

২০২১ সালে ডিএনসিসি প্রতিটি ওয়ার্ডের ২৭০টি স্থানে পশু কোরবানির জন্য জায়গা নির্ধারণ করে। প্যান্ডেল টানানো এসব স্থানে পশু কোরবানি দিতে আসা নাগরিকদের জন্য বসার ব্যবস্থার পাশাপাশি ছিল কোরবানির কাজের পানি ও কোরবানি দাতাদের আরামের জন্য পাখা। মানুষকে আগ্রহী করতে প্যান্ডেলে সেমাই ও চকলেটের ব্যবস্থাও করে সিটি করপোরেশন। কিন্তু এসব পদক্ষেপ নেওয়ার পরেও এসব স্থানে মাত্র চার হাজার ১৪৪টি পশু কোরবানি দেওয়া হয়, যার হার ছিল মোট কোরবানি দেওয়া পশুর তুলনায় মাত্র এক দশমিক ৩৩ শতাংশ।

২০২২ সালে তাই মাত্র তিনটি ওয়ার্ডের ৯টি নির্ধারিত স্থানে পরীক্ষামূলকভাবে পশু কোরবানির পরিকল্পনা নেয় ডিএনসিসি কর্তৃপক্ষ। এই ৯টি স্থানের মাঝে একটি ছিল মিরপুর কাঁঠালবাগান এলাকায়। সকাল ৭টার দিকেই এ এলাকায় ইদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। নামাজ শেষে পশু কোরবানির জন্য অনেককেই নির্ধারিত স্থানে চলে আসতে দেখা যায়। সকাল ৮টার মধ্যে এই স্থানে ৩৩টি গরু কোরবানি দেওয়া হয় বলে জানান স্থানীয়রা। তবে এই সময় অনেককে দেখা যায় অপেক্ষার প্রহর গুনতে। তীব্র গরমে এ সময় অনেকেই পশু নিয়ে ফিরে যান ও নিজ নিজ বাসার সামনেই কোরবানি দেন।

এই এলাকার বাসিন্দা রাজু ইসলাম সারাবাংলাকে বলেন, নির্ধারিত স্থানেই যদি কোরবানিটা দিতে পারতাম তবে বর্জ্য অপসারণে সুবিধা হতো সবার- এই ভেবে এসেছিলাম। কিন্তু যে স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে, তা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক ছোট। এখানে একসঙ্গে বেশি মানুষ কোরবানির জন্য পশু নিয়ে এসে অপেক্ষা করতে পারবে না। কোরবানির স্থানগুলোর পরিধি আরও বাড়ানো প্রয়োজন।

তবে এই নির্ধারিত স্থানেই প্রথম ঘণ্টাতে পশু কোরবানি দিতে পেরে ডিএনসিসি কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান, ৪৫ বছর বয়সী আসাদুল ইসলাম। দুই সন্তানকে নিয়ে তিনি পশু কোরবানি দিতে আসেন।

কোরবানি শেষে তিনি বলেন, আগে প্রতিবার বাসার সামনে থাকা রাস্তাতেই দিতাম। গত বছর রাস্তার কাজ চলার কারণে বাসার গ্যারেজে কোরবানি দেই। কিন্তু এতে করে অনেক কাজ বেড়ে যায়। কোরবানি শেষে বর্জ্য অপসারণ নিয়ে আলাদাভাবে ভাবতে হয়। এক্ষেত্রে আবার আলাদা মানুষ ঠিক করতে হয় বর্জ্য অপসারণ থেকে শুরু করে রক্তের দাগ পরিষ্কার করার জন্যেও।

তিনি আরও বলেন, আগের বছরগুলোতে বাসার সামনেই এ এলাকারা প্রায় সবাই পশু কোরবানি দিয়েছিল। পশু কোরবানির পরে অনেকেই মাংস ঠিকমতো না পাওয়ার পাশাপাশি মাপে কম পাওয়ার কথা ভেবে নিজের বাসার সামনেই পশু কোরবানি দেন। এছাড়াও মাংস বদলে যাওয়ার আশঙ্কাও জানায় অনেকে। তবে এবার আর সেগুলো নিয়ে না ভেবে এখানে চলে আসি।

আসাদুল ইসলাম বলেন, এবার আসলে এখানে এসে তেমন একটা পেঁড়ায় পড়তে হয় নাই। সিটি করপোরেশন উদ্যোগটা ভালো লেগেছে। কিন্তু এ বিষয়ে আরও প্রচারণা প্রয়োজন। একইসঙ্গে এই স্থানের পরিধিও বাড়ানো প্রয়োজন। কারণ পশু কোরবানির সময়ে পরিবারের সদস্যরাও আসে আর তখন ভিড়টাও স্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। এগুলো কর্তৃপক্ষের বিবেচনায় নেওয়া প্রয়োজন।

এদিন সরেজমিনে অন্যান্য ওয়ার্ডের পশু কোরবানির জন্য নির্ধারণ করা স্থানে দেখা যায় প্রায় একই চিত্র। অনেকেই এসে ফেরত যাচ্ছেন স্থান কম থাকার অভিযোগ জানিয়ে। আর যারা পশু কোরবানি দিতে পারছেন তারাও ভবিষ্যতে স্থান বাড়ানোর দাবি জানান।

সরেজমিনে এই ৯টি নির্ধারিত স্থানে তুলনামূলক অন্যান্য এলাকার আগেই বর্জ্য অপসারণের কাজও শুরু করতে দেখা যায়। মূলত সকালে এসব স্থানে পশু কোরবানি শুরু হওয়ার পর থেকেই তৎপর দেখা যায় পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের।

দুপুরে ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম নম্বর ওয়ার্ডে পশু কোরবানির জন্য নির্ধারণ করা সাতটি স্থান পরিদর্শন করেন। মিরপুর-২ এর ছয় নম্বর রোডের নুরানি মসজিদ সংলগ্ন স্থান পরিদর্শন শেষে তিনি কথা বলেন গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে।

এ সময় তিনি বলেন, নির্দিষ্ট স্থানে কোরবানি হলে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার পাশাপাশি খুব অল্প সময়ে বর্জ্য অপসারণ সম্ভব হয়। এতে স্বাস্থ্যঝুঁকিও কমে। এ বছর পরীক্ষামূলক ভাবে ডিএনসিসির তিনটি ওয়ার্ডের ৯টি নির্দিষ্ট স্থানে কোরবানির আয়োজন করা হয়েছে। দুপুরের মধ্যেই সেখানকার শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করা সম্ভব হয়েছে।

নির্ধারিত স্থান নিয়ে নাগরিকদের অভিযোগ বিষয়ে কী উদ্যোগ নিবেন এমন প্রশ্নের উত্তরে মেয়র আতিকুল ইসলাম সারাবাংলাকে বলেন, নাগরিকদের দাবি অবশ্যই পূরণ করা হবে। এবার আমরা প্রাথমিকভাবে একটি পরীক্ষামূলক পরিকল্পনা হিসেবে কাজ করেছি। এতে যেসব খুত বের হবে তা অবশ্যই ভবিষ্যতে শোধরানো হবে। আগামী কোরবানিতে করপোরেশন যেখানে স্থান নির্ধারণ করবে সেগুলোর আওতা বাড়ানো বিষয়েও ভাবা হবে।

তিনি বলেন, নির্ধারিত স্থানে পশু কোরবানি বিষয়ে আমরা স্থানীয় সংসদ সদস্য, বিভিন্ন এলাকায় থাকা কল্যাণ সমিতি, সোসাইটি, বাড়ির মালিক থেকে শুরু করে সমাজের সকল বিশিষ্টজনদেরও সাহায্য চাই। কারণ যেখানে সেখানে কোরবানি দেওয়ার ফলে সেই বর্জ্য অপসারণে করপোরেশনের যত টাকা ব্যয় হয়, পরিকল্পনা মোতাবেক নির্ধারিত স্থানে কোরবানি করলে এর চেয়ে অনেক কম ব্যয়ে কাজটি করা সম্ভব। আর যেহেতু সিটি করপোরেশন সবকিছু করবে তাই নাগরিকদের কোরবানিতে অনেক সুবিধা হবে।

তিনি আরও বলেন, রাস্তায় কিংবা বাসার গ্যারেজে যেভাবে কসাইদের দিয়ে পশু কোরবানি ও মাংস কাটার কাজ করানো হয় ঠিক সেই কাজগুলো সিটি করপোরেশনের নির্ধারিত স্থানেও করা সম্ভব। যদি কেউ নিজেদের ঠিক করা কসাই আনতে চান তাও কিন্তু পারবেন। এসব এলাকায় নির্ধারিত স্থানগুলোতে কোরবানি দিলে বর্জ্য পরিষ্কার করার কাজটি সহজে ও দ্রুত সময়ের মধ্যে করা যাবে।

এবার ঈদুল আজহার পশু কোরবানির পরে অবশ্য ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের অধিকাংশ এলাকায় নাগরিকদের ভূমিকা ছিল চোখের পড়ার মতো। একদিকে পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের তৎপরতা আর অন্যদিকে যারা বাসার সামনে বা অলিগলিতে পশু কোরবানি দিয়েছেন তারা সবাই কোরবানি শেষে স্থান পরিষ্কারে ব্যস্ত ছিল। কোরবানির বর্জ্য নির্দিষ্ট ব্যাগে ভরে তা বাসার সামনে রেখে রক্ত-চর্বি পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে দেখা যায় অনেককেই। এ সময় দুর্গন্ধ দূর করার জন্য অনেককেই ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করতেও দেখা যায়।

রাজধানীর মিরপুর, কল্যাণপুর, ফার্মগেট, ইন্দিরা রোড, উত্তরা, মহাখালীসহ প্রায় সব এলাকায় দেখা গেছে এমন দৃশ্য।

এসব এলাকার প্রায় প্রতিটি বাসার সামনেই দেখা যায় হলুদ রঙের কয়েকটি পলিব্যাগ। ইন্দিরা রোডের বাসিন্দা নজরুল চৌধুরী বলেন, সিটি করপোরেশন থেকে পলিথিনের ব্যাগ সরবরাহ করা হয়েছে। পশু কোরবানি শেষে বর্জ্যগুলো সেখানে পুরে আমরা বাসার সামনে রেখেছি। পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা বলেছে একটু পরেই নিয়ে যাবে।

এই এলাকায় পরিচ্ছন্নতা কর্মী হিসেবে কাজ করা আনিস মিয়া সারাবাংলাকে বলেন, প্রত্যেক বাড়ির সামনে আমরা বর্জ্য রেখে দিতে বলে এসেছি। সবাই বর্জ্যগুলো পলিথিনে ভরে বাড়ির সামনে রাখবে। এরপরে আমাদের লোকজন সেগুলো নিয়ে আসবে। ভ্যানও আছে বিভিন্ন গলিতে যারা কয়েকটা বাসার বর্জ্য একসঙ্গে নিয়ে আসতে পারবে। তবে এবার কিন্তু অনেকেই নিজের বসার সামনের জায়গা পরিষ্কার করে ফেলছে। যে কারণে আপনারা রক্তের দাগ তেমন দেখবেন না। তবে হ্যাঁ কিছু স্থানে পানি যেতে না পারার কারণে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। সেগুলো নিয়েও আমাদের লোকজন কাজ করছে।

ডিএনসিসি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নাগরিকদের পশু কোরবানি শেষে বর্জ্য অপসারণের সুবিধার জন্য ইতোমধ্যেই সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে পাঁচ লাখ পচনশীল পলিব্যাগ বিতরণ করা হয়েছে। কোনো স্থানে যদি বর্জ্য জমেও যায় ভুলক্রমে তবে আমাদের কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করার সঙ্গে সঙ্গেই সেখানে টিম পাঠিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ডিএনসিসি’র এই কন্ট্রোল রুমে তিনটি হটলাইন নম্বর দেওয়া হলেও সারাদিনে মাত্র দুইটি অভিযোগ পাওয়ার তথ্য জানান দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। এই দুইটি অভিযোগের বিষয়ে তাৎক্ষণিক ভাবে টিম পাঠিয়ে সমাধান করা হয়েছে বলেও জানান কর্মকর্তারা।

উল্লেখ্য, রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণের কাজ শুরু করে রোববার (১০ জুলাই) দুপুর ২টা থেকে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) পক্ষ থেকে ১২ ঘণ্টার মধ্যেই বর্জ্য অপসারণের ঘোষণা দেওয়া হয়। তবে তার আগেই ৮ ঘণ্টার মাঝে কোরবানির বর্জ্য শতভাগ অপসারণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ডিএনসিসি কর্তৃপক্ষ।

ডিএনসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা মকবুল হোসাইন বলেন, আজকে দশটি অঞ্চলে মোট ১২ লাখ ৪৭হাজার পশু কোরবানি হয়। এতে প্রায় নয় হাজার মেট্রিক টন বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা।

ডিএনসিসি’র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, পূর্ব নির্ধারিত ১২ ঘণ্টার আগেই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসির) কোরবানির বর্জ্য অপসারণ সম্পন্ন হয়েছে। ডিএনসিসি দুপুর ২টা থেকে বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু করে রাত সাড়ে ৯টায় আট ঘণ্টরও কম সময়ে বর্জ্য অপসারণ সম্পন্ন করে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ডিএনসিসির দশটি অঞ্চলে আজ ইদের দিনে ১২ লাখ ৪৭হাজার পশু কোরবানি হয়েছে এবং প্রায় নয় হাজার মেট্রিক টন বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে। ডিএনসিসির বর্জ্য বিভাগের প্রতিবেদন অনুযায়ী ৫৪টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৫০টির শতভাগ অপসারণ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি ৪টি ওয়ার্ডের সকল বর্জ্য সংগ্রহের কাজ শেষ করা হয়েছে এবং সেগুলো ল্যান্ডফিলে ট্রান্সফার করা হচ্ছে।

এর আগে, সকালে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে প্রধান ঈদ জামাত শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ডিএনসিসি’র মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা মাঠে নেমেছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘জনগণের সহযোগিতা পেলে, আমরা আশা করি খুব শিগগিরই সব বর্জ্য অপসারণ করতে পারব।’

সারাবাংলা/এসবি/এএম

টপ নিউজ নির্ধারিত স্থানে কোরবানি

বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ

উর্মিলার সংসার ভেঙে যাওয়ার কারণ
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২১:০২

নতুন পরিচয়ে কুসুম সিকদার
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২০:৫৭

সম্পর্কিত খবর