বিমানকে লাভজনক করতে ৭ পদক্ষেপ: প্রতিমন্ত্রী
৩১ জানুয়ারি ২০২৩ ২২:১৩
ঢাকা: বাংলাদেশ বিমানকে লাভজনক প্রতিষ্ঠান করার লক্ষ্যে সাত ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী।
মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকারি দলের সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুলের লিখিত প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্পিকার ড. শিরিন শারমীন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এ অধিবেশন শুরু হয়।
মাহবুব আলী আরও বলেন, ‘এই সাত ধরনের পদক্ষেপের মধ্যে লাভজনক রুটসমূহের ফ্লাইট ফ্রিকোয়েন্সি বৃদ্ধি করা, আন্তঃযোগাযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে বর্তমানে সিলেট-কক্সবাজার-সিলেট এবং সৈয়দপুর-কক্সবাজার-সৈয়দপুর রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করা ও নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় গত বছরের ২৫ জানুয়ারি ঢাকা-শারজাহ-ঢাকা রুটে, ২৭ জুলাই ঢাকা-টরেন্টো-ঢাকা এবং ১৮ আগস্ট ঢাকা গুয়াংজু-ঢাকা রুটে যাত্রীবাহী ফ্লাইট পরিচালনা করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাজার পর্যালোচনার মাধ্যমে মালে, কলম্বো, বাহরাইন, রোম, সিডনি, নিউইর্য়ক রুটে নতুনভাবে ফ্লাইট চালুর পরিকল্পনা রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ বিমানের যাত্রী পরিবহনে বিমানের সংখ্যা ২১টি। ভবিষতে নতুন নতুন রুট চালুকরাসহ বিমান সংখ্যা বৃদ্ধির পরিকল্পনা রয়েছে।’
এদিকে শহরের প্রতিদিনের কঠিন বর্জ্য নিয়ে সরকারি দলের সংসদ সদস্য এম. আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেন, ‘দেশে শহরগুলোতে দৈনিক প্রায় ৩০ হাজার টন কঠিন বর্জ্য উৎপন্ন হয়, যা আগামী ২০২৫ সাল নাগাদ প্রায় ৪৭ হাজার টনে উন্নীত হবে। এসব কঠিন বর্জ্যের প্রায় ১০ শতাংশ, অর্থাৎ দৈনিক প্রায় ৩ হাজার টন বা বাৎসরিক প্রায় ৮ লাখ টন প্লাস্টিকজাত বর্জ্য উৎপন্ন হয়। যার মধ্যে মিনিপ্যাক বর্জ্যও অন্তর্ভুক্ত। তবে সুনির্দ্দিষ্টভাবে মিনিপ্যাক বর্জ্যের পরিমাপের উপর গ্রহণযোগ্য ও পূর্ণাঙ্গ কোনো গবেষণা এখনো পাওয়া যায়নি।’
সারাবাংলা/এএইচএইচ/এনএস