Sunday 29 September 2024
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

আজ শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
১৭ মে ২০২৩ ০০:২৮

ঢাকা: আজ ১৭ মে। ৪৩ বছর আগে দলের ঐক্যের প্রতীক হয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসেন। ১৯৮১ সালের এই দিনে দীর্ঘ ছয় বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে তিনি স্বদেশের মাটিতে ফিরেন। ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সময় বিদেশে অবস্থান করার কারণে ভাগ্যক্রমে বেঁচে যান দুই বোন শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা। ১৫ আগস্টের ঘটনার পর দিশাহীন বিভক্ত আওয়ামী লীগের ঐক্যের প্রতীক হয়ে শেখ হাসিনা বাংলার মাটিতে ফিরে আসেন। আওয়ামী লীগ সভাপতির দায়িত্বভার কাঁধে নিয়ে দেশের মাটিতে প্রত্যাবর্তনের পর থেকে দীর্ঘ ৪২ বছরের পথচলায় নিজ আলোয় আলোকিত যাত্রার জয়রথ ছুটিয়ে বিশ্বসভায় আজ বাংলাদেশের শেখ হাসিনা তিনি।

বিজ্ঞাপন

তাই ৪৩ বছর আগে বাংলাদেশের মাটিতে ফিরে আসার সংগ্রামী সাহসী পথচলার প্রসঙ্গ মাঝে মাঝেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মরণ করেন। তিনি বলেন, ‘আমার যাত্রা অত সহজ ছিল না। ছিল প্রতি পদে পদে বাধা। সেই বাধা এখনও আছে। তবে আমি সেগুলো নিয়ে চিন্তা করি না।’

শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘ছয়টি বছর আমরা বিদেশর মাটিতে ছিলাম। ১৯৮১ সালে বাবার হাতে গড়া বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আমার অনুপস্থিতিতে দলের সভানেত্রী নির্বাচিত করে। সেই সময় অনেক বাধা। মিলিটারি ডিক্টেটর ক্ষমতায়। আমাদের কিছুতেই দেশে আসতে দেবে না। আমি অনেক সংগ্রাম করে দেশে ফিরে আসি জনগণের সমর্থন নিয়ে। আর তখন থেকে আমার একটাই লক্ষ্য ছিল— এই বাংলাদেশকে ঠিক যেভাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন, দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চেয়েছিলেন, মানুষের মৌলিক অধিকার পূরণ করতে চেয়েছিলেন— সেভাবেই আমি গড়ে তুলব।’

৪৩ বছর আগে এইদিন বিকেল সাড়ে ৪টায় ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের বোয়িং বিমানে ভারতের রাজধানী দিল্লি থেকে কলকাতা হয়ে ঢাকার তৎকালীন কুর্মিটোলা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান শেখ হাসিনা। ওই দিন বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে শেখ হাসিনাকে এক নজর দেখার জন্য কুর্মিটোলা বিমানবন্দর থেকে শেরেবাংলা নগর এলাকাজুড়ে লাখো জনতার ঢল নেমেছিল। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে জনতার স্রোত ছুটে এসেছিল বঙ্গবন্ধুকন্যাকে একনজর দেখতে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হারিয়ে দিশাহারা আওয়ামী লীগ পেয়েছিল আলোর দিশা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নতুন দিনের আগমনী বার্তা। স্বাধীনতার অমর স্লোগান, ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ ধ্বনিতে জনতার কণ্ঠে ধ্বনিত হয়েছিল, ‘শেখ হাসিনার আগমন, শুভেচ্ছা স্বাগতম’।

বিজ্ঞাপন

বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে মুছে দিতে, বাঙালি জাতির অস্তিত্বকে বিপন্ন করতে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা শুরু করে নানামুখী নীলনকশা। বাঙালি জাতির জীবনে নেমে আসে কালো অমানিশা। এমনই এক ক্রান্তিকালে ১৯৮১ সালের ১৭ মে বঙ্গবন্ধুকন্যা দীর্ঘ ছয় বছরের নির্বাসন শেষে বাংলাদেশে ফিরে আসেন।

দেশের মাটিতে পা রাখার আগেই শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালের ১৪, ১৫, ও ১৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত জাতীয় কাউন্সিলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নের দৃঢ় অঙ্গীকার, বঙ্গবন্ধু হত্যা ও জাতীয় চার নেতা হত্যার বিচার, স্বৈরতন্ত্রের চির অবসান ঘটিয়ে জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, সংসদীয় পদ্ধতির শাসন ও সরকার প্রতিষ্ঠার শপথ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন শেখ হাসিনা।

বাংলার মানুষের হারিয়ে যাওয়া অধিকার পুনরুদ্ধার করতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বারবার সামরিক স্বৈরাচারের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করেছেন শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগ সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণের পর দীর্ঘ চার দশকের রাজনৈতিক পথচলায় বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে স্বৈরশাসনের অবসান, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা, বাঙালির ভাত ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা, বাংলাদেশের মানুষের জীবনের মানোন্নয়ন করে এক সময়ের মঙ্গাকবলিত, দুর্ভিক্ষ জর্জরিত বাংলাদেশকে সারাবিশ্বে একটি আত্মমর্যাদাশীল ও উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে উন্নীত করেছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর খুনি ও একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কাজ সম্পাদন এবং রায় কার্যকর করা হয় তার সরকারের আমলে।

১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরে লাখ লাখ জনতার সংবর্ধনার জবাবে শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘সব হারিয়ে আমি আপনাদের মাঝে এসেছি, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তার আদর্শ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে জাতির পিতার হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণে আমি জীবন উৎসর্গ করতে চাই।’

সেদিন তিনি আরও বলেন, ‘আমার আর হারানোর কিছুই নেই। পিতা-মাতা, ভাই রাসেল- সবাইকে হারিয়ে আমি আপনাদের কাছে এসেছি। আমি আপনাদের মাঝেই তাদেরকে ফিরে পেতে চাই। আপনাদের নিয়েই আমি বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে বাঙালি জাতির আর্থসামাজিক তথা সার্বিক মুক্তি ছিনিয়ে আনতে চাই।’

পিতার আদর্শ অনুপ্রেরণায় পথ চলতে গিয়ে বারবার আঘাত ও বাধার সম্মুখীন হয়েছেন শেখ হাসিনা। কখনও সামরিক স্বৈরশাসকদের রোষানলে পড়ে, কখনও নির্বাচিত সরকারের আমলে, কখনও নিজ দলের ভেতরে। তারপরও তিনি আওয়ামী লীগের দায়িত্বভার পালনের পাশাপাশি তার দল আওয়ামী লীগকে চারবার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসীন করতে সক্ষম হয়েছেন।

দীর্ঘ নেতৃত্বের দায়িত্বভারের পথচলায় কখনো বয়সের কথা সুযোগ পেলেই স্মরণ করিয়ে দেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। দলের নেতাদের সামনেও বয়সের কথাটি স্মরণ করিয়ে দিয়ে আগামী দিনের নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুতি গ্রহণের পরামর্শ দিতে ইতোমধ্যে শোনা গেছে তার মুখ থেকে।

সেই ১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে বর্তমানে চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেশ পরিচালনা করছেন। রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করেছেন সব সংকট ও আঘাতের ক্ষত। কখনও ষড়যন্ত্র বা অপকৌশলের আশ্রয় নেননি। বঙ্গবন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের হত্যার বিচার প্রধানমন্ত্রী থেকেও বিশেষ কোনো ট্রাইব্যুনালে করেননি। কতবার তার প্রাণনাশের ষড়যন্ত্র হয়েছে, হামলা হয়েছে। ১/১১-এর সময় ঝুঁকি ও হুমকি উপেক্ষা করে দেশে আসেন। মানুষও তাকে ভালোবাসে সব উজাড় করে। গণমানুষের জন্য নিবেদিতভাবে শ্রম দিয়ে কোনোদিনই, এক মুহূর্তের জন্যও ক্লান্তির ছাপ দেখা যায়নি তার, বরং মা যেমন সংসারের সবকিছু, সবার আলাদা-আলাদা রুটিন ও অবস্থা খেয়াল রাখেন দেশটাও যেন প্রধানমন্ত্রী সেভাবেই চালান। আবার বিশ্বব্যাংকের অন্যায় সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে পদ্মাসেতু নিজেদের অর্থায়নে নির্মাণ বা জঙ্গি দমনের মতো অসাধ্য সাধন রাজনীতি-অর্থনীতির বিশ্লেষকদের কাছে তার নেতৃত্বকে রহস্যময় কঠিন প্রতিজ্ঞাদীপ্ত করে তোলে। এশিয়া প্যাসেফিক অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও পারস্পরিক সহায়তা বৃদ্ধি বেগবান করতে পশ্চিমাদের শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান তাকে করে তোলে বিশ্বনন্দিত।

পার্বত্য শান্তি চুক্তি, গঙ্গার পানি চুক্তি, সমুদ্রসীমার নিষ্পত্তি, দীর্ঘদিনের স্থল সীমানা সংক্রান্ত জটিলতার সমাধান, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলার যে কোনো একটি সাফল্যই তার অবিস্মরণীয় নেতা হতে যথেষ্ট ছিল। কিন্তু অর্জনের সোপানে অগ্রসরমান থেকে কখনও আত্মপ্রসাদে আত্মতুষ্ট হয়ে পড়েননি। তিনি নিরলস ও অক্লান্ত পরিশ্রম করে দুর্যোগে-সংকটে দেশ এবং দল পরিচালনা করেছেন। তাই তিনি কখনও কর্মীদের কাছে আপা থেকে নেত্রী, নেত্রী থেকে জননেত্রী, জননেত্রী থেকে দেশরত্ম হয়ে উঠেছেন তা নিজেও খেয়াল করার ফুরসত পাননি। তিনি আজ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি ও বিশ্বনেতার বাইরেও একজন অভিভাবক। অবসরে বই পড়েন, লেখালেখি করেন। জাতির পিতার স্মৃতি রক্ষায় কার্যক্রম পরিচালনা করেন।

দেশের উন্নয়নে সরকারের দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ভাবনার কথা বিবেচনা করে হাতে নিয়েছেন মেগা প্রজেক্ট। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব আগামী দিনে বাংলাদেশকে রক্ষায় নিয়েছেন বদ্বীপ পরিকল্পনা। একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প, ডিজিটাল বাংলাদেশ, নারীর ক্ষমতায়ন, কমিউনিটি ক্লিনিক ও শিশু বিকাশ, সবার জন্য বিদ্যুৎ, আশ্রয়ণ প্রকল্প, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি, শিক্ষাসহায়ক কার্যক্রম, বিনিয়োগ বিকাশ এবং পরিবেশ সুরক্ষা, মুজিববর্ষ উপলক্ষে সবার জন্য ঘর, যোগাযোগ নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে সবদিকে নানামুখী পদক্ষেপ ও কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে অক্লান্ত এক সৈনিক।

কওমি মাদ্রাসার শিক্ষাব্যবস্থায় পাঠ সম্পন্নকারীদের মূলধারায় যুক্ত রাখতে তিনি কওমি শিক্ষার স্বীকৃতি প্রদান করেছেন। নিমতলীর অগ্নিকাণ্ডের পর তিন কন্যার ভেঙে যাওয়া বিবাহের সম্বন্ধ পুনঃস্থাপনে, রানা প্লাজা থেকে উনিশ দিন পর উদ্ধার হওয়া রেশমা আক্তারকে দেখতে গিয়ে, মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত দশ লক্ষাধিক বিদেশি নাগরিককে উদার হস্তে ভরণপোষণের ব্যবস্থায় তার মানবিকতার স্বীকৃতি দেশ ছাপিয়ে বিশ্বদরবারে।

বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার সহধর্মিণী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেসা মুজিবের ঘর আলো করে ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর জন্ম গ্রহণ করেন শেখ হাসিনা। তিনি বড় মেয়ে। বাবা-মা আদর করে ডাকতেন হাসু।

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে ১৭ মে সকাল ১১ টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দল শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। বিকাল সাড়ে ৩টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় জাতীয় নেতৃবৃন্দ ও বরেণ্য বুদ্ধিজীবীরা বক্তব্য দেবেন। সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন।

দোয়া মাহফিল ও বিশেষ প্রার্থনা সভা : মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডা, গির্জাসহ সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দেশব্যাপী বিশেষ প্রার্থনা কর্মসূচির অংশ হিসেবে বাদ জোহর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদসহ দেশের সকল মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ১১টায় মিরপুর ব্যাপ্টিস্ট চার্চ (৩/৭-এ সেনপাড়া, পবর্তা, মিরপুর-১০)-এ খ্রিস্টান সম্প্রদায়, সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর মেরুল বাড্ডাস্থ আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারে বৌদ্ধ সম্প্রদায় এবং সকাল ১০টায় ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে হিন্দু সম্প্রদায় প্রার্থনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সভাপতির স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এক বিবৃতিতে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ’৭৫ পরবর্তী বাংলাদেশের হারানো গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করেছেন এবং তার নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত উন্নত-সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে এগিয়ে যাচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের পর শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন একটি যুগান্তকারী ও তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। তিনি গত চার দশকের বেশি সময় আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন।’

দিবসটি উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণের জন্য সারাদেশে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

সারাবাংলা/এনআর/আইই

বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ

উর্মিলার সংসার ভেঙে যাওয়ার কারণ
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২১:০২

নতুন পরিচয়ে কুসুম সিকদার
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২০:৫৭

সম্পর্কিত খবর