Friday 22 Nov 2024
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

আওয়ামী জোটে যাচ্ছে জাপা, নির্বাচনি সমঝোতা বৈঠক

আজমল হক হেলাল, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট
৯ জুলাই ২০২৩ ১৫:৫১

ঢাকা: এককভাবে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে করার সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হটেছে জাতীয় পার্টি (কাদের)। সরকারি দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে থেকেই নির্বাচনে অংশ নেবে দলটি। জাপার একাধিক সূত্র সারাবাংলাকে এ তথ্য জানিয়েছে।

দলীয় সূত্র জানায়, সরকারি দলের জোটের সঙ্গে থেকে সমঝোতার জন্য মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে কয়েকদফা আলোচনা হয়েছে। তবে আসন ভাগাভাগি বা নির্বাচনি অন্যান্য বিষয়ে নীতি-নির্ধারণীদের সঙ্গে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক বৈঠক হয়নি। নির্বাচনি শিডিউল ঘোষণা করার পরই কিংবা তার আগে এ বিষয়ে সরকারি দলের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে জাতীয় পার্টির আনুষ্ঠানিক বৈঠক হতে পারে বলে সূত্রটির আভাস।

বিজ্ঞাপন

বিষয়টি নিয়ে দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের সম্প্রতি ঢাকা মহানগর জাতীয় পার্টির কয়েকজন নেতাকে বলেছেন, জাতীয় পার্টির নীতিনির্ধারক পর্যায়ের নেতাদের মতামত নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন তিনি। তা না হলে তার দল টিকিয়ে রাখাই কষ্টকর হয়ে পড়বে। কেননা দলের অধিকাংশ সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং এমপি সরকারি দলের সঙ্গে জোট করে নির্বাচনের পক্ষে রয়েছে। ওইসব নেতা- এবং এমপিদের আচার-আচরণে সে ধরনের আভাস পেয়েছেন জি এম কাদের। এক্ষত্রে তিনি বিএনপির সঙ্গে জোট করলে বেগম রওশন এরশাদের দিকে ভিড়বে তারা। তখন দলটি দুভাগের বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যাবে।

একাদশ জাতীয় নির্বাচনে জাপা মহাজোটের হয়ে ২৯টি আসনে লড়েছে। এর বাইরে জাতীয় পার্টির আরও ১৩২ জন প্রার্থী ১৩২টি আসনে নির্বাচনী লড়াইয়ে অংশগ্রহণ করেন। ১৩২ জন প্রার্থী মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে গণ্য হয়নি। এসব আসনে নৌকা ও লাঙ্গলের প্রার্থী থাকে।

মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে ২৯টি আসনের মধ্যে ২২ আসনে জয়লাভ করে জাতীয় পার্টির প্রার্থী। বর্তমানে জাপার ২২ জন নির্বাচিত সংসদ সদস্য সংসদে রয়েছেন। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে মহিলা সংরক্ষিত আসনের এমপি। মোট ২৬ জন সংসদ সদস্য রয়েছে দলটিতে। এর মধ্যে ৩ জন সংসদ সদস্যের মধ্যে ২ জন সংসদ সদস্য চিইছেন বিএনপির সঙ্গে জোট করতে। অপরজন দ্বিধাদ্বন্দ্বে রয়েছেন বলে জাপার দলীয় সূত্রটি জানায়।

বিজ্ঞাপন

বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং জাপার অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কোনো নেতা এ সর্ম্পকে সরাসরি মুখ খুলতে চাইছেন না। নাম গোপন রাখার শর্তেই মুখ খুলছেন অনেকেই। তবে জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য আ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম সারাবাংলাকে বলেন, ‘জাতীয় পার্টি ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে পারে। তবে সেই প্রার্থী দিয়ে নির্বাচনে লড়াই করা সম্ভব নয়। সে জন্যই জাতীয় পার্টি জোটগতভাবে নির্বাচনে অংশ নেবে।’

তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগ নাকি বিএনপির সঙ্গে জোট করবে এখনও তা পরিষ্কার নয়। তবে যে জোটে গিয়ে নির্বাচন অংশগ্রহণ করলে জাতীয় পার্টি স্বার্থ দেখবে সেখানেই যাবে।’

আওয়ামী লীগ জোটে যাওয়ার মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে জাতীয় পার্টির আলোচনা সর্ম্পকে আ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম কৌশল করে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই।’

অপর এক প্রেসিডিয়াম সদস্য এ সর্ম্পকে বলেন, ‘জাতীয় পার্টির একাধিক এমপি আছেন যাদেও রাজনীতি এমপি হওয়ার তারা বারবার এমপি হচ্ছেন। এই গ্রুপটির নিজ নিজ নির্বাচনি এলকায় জনপ্রিয়তা নেই। তারা এখন নিজ স্বার্থের জন্য বেগম রওশন এরশাদ ও জি এম কাদেরকে পৃথক করে রেখেছেন। দলের মধ্যে তাদের দাপট বেশি।’

তিনি বলেন, ‘জি এম কাদের চাচ্ছেন না আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট করে নির্বাচনে যেতে। কিন্তু জি এম কাদের বিএনপির সঙ্গে গেলে এই গ্রুপটি রওশন এরশাদকে নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যাবে। এতে করে জি এম কাদের একা হয়ে যাবেন। ফলে ওই গ্রুপটির সঙ্গে সু-সর্ম্পক রেখে দলকে টেকাতে আওয়ামী লীগের সঙ্গেই জোট করবে জাতীয় পার্টি। সরকারি দলের মধ্যস্থকারীদের সঙ্গে এ নিয়ে আলোচনাও হয়েছে। জাতীয় পার্টি শুধু নয়, অন্যান্য দলের সঙ্গেও সমঝোতার বৈঠক চলছে। এ জন্য আমরাও নির্বাচনি প্রস্তুতিতে আছি।’

উল্লেখ্য, গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের প্রার্থী হয়ে জাতীয় পার্টির ২৯ জন প্রার্থী ভোটে লড়াই করছেন। তারা হলেন নীলফামারী-৩: মেজর (অব.) রানা মোহাম্মদ সোহেল, নীলফামারী-৪: আহসান আদেলুর রহমান, লালমনিরহাট-৩: গোলাম মোহাম্মদ কাদের, রংপুর-১: মো. মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ, রংপুর-৩: হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, কুড়িগ্রাম-১: এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২: পনির উদ্দিন আহমেদ, গাইবান্ধা-১: শামীম হায়দার পাটোয়ারী, বগুড়া-২: শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, বগুড়া-৩: নুরুল ইসলাম তালুকদার, বগুড়া-৬: মো. নুরুল ইসলাম ওমর, বগুড়া-৭: আলতাফ আলী, বরিশাল-৩: গোলাম কিবরিয়া টিপু, বরিশাল-৬: নাসরিন জাহান রতনা, পিরোজপুর-৩: রুস্তম আলী ফরাজী, টাঙ্গাইল-৫: শফিউল্লাহ আল মুনির, ময়মনসিংহ-৪: বেগম রওশন এরশাদ, ময়মনসিংহ-৮: ফখরুল ইমাম, কিশোরগঞ্জ-৩: মজিবুল হক চুন্নু, ঢাকা-৪: সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, ঢাকা-৬: কাজী ফিরোজ রশীদ, নারায়ণগঞ্জ-৩: লিয়াকত হোসেন খোকা, নারায়ণগঞ্জ-৫: সেলিম ওসমান, সুনামগঞ্জ-৪: পীর ফজলুর রহমান মিজবাহ, সিলেট-২: ইয়াহ ইয়া চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২: জিয়াউল হক মৃধা, ফেনী-৩: লে. জে. (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, লক্ষ্মীপুর-২: মো. নোমান, চট্টগ্রাম-৫: আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।

ওই সময় জাতীয় পার্টির উম্মুক্ত প্রার্থী যারা ছিলেন তারা হলেন রংপুর-২: আসাদুজ্জামান চৌধুরী শাবলু, কুড়িগ্রাম-৩: আক্কাস আলী সরকার, কুড়িগ্রাম-৪: মেজর (অব.) আশরাফ উদ দৌলা, গাইবান্ধা-৩: দিলারা খন্দকার শিল্পী, খুলনা-১: সুনীল শুভ রায়, সাতক্ষীরা-১: সৈয়দ দিদার বখত্, সাতক্ষীরা-২: শেখ মাতলুব হোসেন লিয়ন, সাতক্ষীরা-৪: আবদুস সাত্তার মোড়ল, জামালপুর-৪: মোখলেছুর রহমান, শেরপুর-১: ইলিয়াস উদ্দিন, শেরপুর-৩: মো. আবু নাসের, সিলেট-৫: সেলিম উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫: কাজী মামুনুর রশীদ, পঞ্চগড়-১: আবু সালেক, পঞ্চগড়-২: লুৎফর রহমান রিপন, ঠাকুরগাঁও-৩: হাফিজ উদ্দিন, দিনাজপুর-১: মো. শাহীনুর ইসলাম, দিনাজপুর-২: মো. জুলফিকার হোসেন, দিনাজপুর-৪: মো. মোনাজাত চৌধুরী, দিনাজপুর-৫: সোলায়মান সামী, দিনাজপুর-৬: মো. দেলোয়ার হোসেন, নীলফামারী-১: জাফর ইকবাল সিদ্দিকী, লালমনিরহাট-১: মো. খালেদ আখতার, রংপুর-৪: মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল, রংপুর-৫: মো. ফখরুজ্জামান জাহাঙ্গীর, গাইবান্ধা–৪: কাজী মো. মশিউর রহমান, গাইবান্ধা-৫: এ এইচ এম গোলাম শহীদ রঞ্জু, জয়পুরহাট-১: আ স ম মোক্তাদির তিতাস, জয়পুরহাট-২: কাজী মো. আবুল কাশেম, বগুড়া-৪: হাজী নুরুল আমিন বাচ্চু, বগুড়া-৫: তাজ মোহাম্মদ শেখ, নওগাঁ-১: আকবর আলী কালু, নওগাঁ-২: মো. বদিউজ্জামান, নওগাঁ-৩: তোফাজ্জল হোসেন, নওগাঁ-৪: মো. এনামুল হক, রাজশাহী-২: খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান, রাজশাহী-৫: মো. আবুল হোসেন, রাজশাহী-৬: মো. ইকবাল হোসেন, নাটোর-১: মো. আবু তালহা, নাটোর-২: মো. মুজিবুর রহমান সেন্টু, নাটোর-৩: আনিসুর রহমান, সিরাজগঞ্জ-৩: মো. আলমগীর হোসেন, পাবনা-১: সরদার শাহজাহান, পাবনা-৫: মো. আবদুল কাদের খান।

মেহেরপুর-১: আবদুল হামিদ, মেহেরপুর-২: মো. কেতাব আলী, কুষ্টিয়া-১: মো. শাহারিয়ার জামিল, কুষ্টিয়া-৪: মো. আশরাফুল সোলাইমান, চুয়াডাঙ্গা-১: মো. সোহরাব হোসেন, যশোর-২: এ বি এম সেলিম রেজা, যশোর-৩: মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, যশোর-৪: মো. জহুরুল হক, যশোর-৫: এম এ হালিম, যশোর-৬: মো. মাহাবুব আলম, মাগুরা-১: মো. হাসান সিরাজ, নড়াইল-১: মো. মিল্টন মোল্লা, নড়াইল-২: খন্দকার ফায়েকুজ্জামান, বাগেরহাট-৩: মো. সেকেন্দার আলী মনি, বাগেরহাট-৪: সোমনাথ দে, খুলনা-৪: হাদিউজ্জামান, খুলনা-৫: মো. শহীদ আলম, খুলনা-৬: শফিকুল ইসলাম মধু, বরগুনা-২: মিজানুর রহমান মল্লিক, পটুয়াখালী-৩: মো. সাইফুল ইসলাম, পটুয়াখালী-৪: আনোয়ার হোসেন, ভোলা-১: কেফায়েত উল্লাহ নজিব, ভোলা-৩: নুরুন্নবী সুমন, বরিশাল-২: সোহেল রানা, বরিশাল-৫: এ কে এম মর্তুজা আবেদীন, ঝালকাঠি-১: এম এ কুদ্দুস খান, ঝালকাঠি-২: এম এ কুদ্দুস খান, পিরোজপুর-১: মো. নজরুল ইসলাম, টাঙ্গাইল-৪: সৈয়দ মোস্তাক হোসেন রতন, টাঙ্গাইল-৭: মো. জহিরুল ইসলাম জহির, জামালপুর-১: আবদুস সাত্তার, জামালপুর-২: মোস্তফা আল মাহমুদ, জামালপুর-৩: লে. কর্নেল (অব.) মঞ্জুর আহাদ হেলাল, ময়মনসিংহ-৫: মো. সালাউদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ময়মনসিংহ-৬: কে আর ইসলাম, ময়মনসিংহ-৭: বেগম রওশন এরশাদ, ময়মনসিংহ-৯: হাসনাত মাহমুদ তালহা, ১৫৯ নেত্রকোনা-৩: মো. জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, কিশোরগঞ্জ-৬: নুরুল কাদের সোহেল, মানিকগঞ্জ-৩: জহিরুল আলম রুবল, মুন্সিগঞ্জ-১: শেখ সিরাজুল ইসলাম, মুন্সিগঞ্জ-৩: গোলাম মোহাম্মদ রাজু।

ঢাকা-২: শাকিল আহমেদ শাকিল, ঢাকা-৭: তারেক আহমেদ আদেল, ঢাকা-৮: মো. ইউনুস আলী আকন্দ, ঢাকা-১০: মো. হেলাল উদ্দিন, ঢাকা-১১: এস এম ফয়সল চিশতী, ঢাকা-১২: নাসির উদ্দিন সরকার, ঢাকা-১৩: শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ঢাকা-১৪: মোস্তাকুর রহমান, ঢাকা-১৫: মো. শামসুল হক, ঢাকা-১৭: এইচ এম এরশাদ, ঢাকা-১৯: কাজী আবুল কালাম আজাদ, ঢাকা-২০: খান মো. ইসরাফিল, গাজীপুর-৩: আফতাব উদ্দিন আহমেদ, গাজীপুর-৫: রাহেলা পারভীন শিশির, নরসিংদী-১: মো. শফিকুল ইসলাম, নরসিংদী-২: মো. আজম খান, নরসিংদী-৩: আলমগীর কবির, নরসিংদী-৪: মো. নেওয়াজ আলী ভূঁইয়া, নরসিংদী-৫: এম এ সাত্তার, নারায়ণগঞ্জ-১: আজম খান, রাজবাড়ী-১: আক্তারুজ্জামান হাসান, রাজবাড়ী-২: এ বি এম নুরুল ইসলাম, শরীয়তপুর-৩: মো. আবুল হাসান, সুনামগঞ্জ-৫: নাজমুল হুদা, সিলেট-১: মাহাবুবুর রহমান চৌধুরী, সিলেট-৩: মো. ওসমান আলী, সিলেট-৪: আহমেদ তাজ উদ্দিন তাজ রহমান, মৌলভীবাজার-২: মাহাবুবুল আলম শামীম, হবিগঞ্জ-১: মো. আতিকুর রহমান, হবিগঞ্জ-২: শংকর পাল, হবিগঞ্জ-৩: মো. আতিকুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪: তারেক এ আদেল, কুমিল্লা-১: মো. আবু জায়েদ আল মাহমুদ, কুমিল্লা-২: মো. আমির হোসেন, কুমিল্লা-৩: মো. আলমগীর হোসেন, কুমিল্লা-৪: মো. ইকবাল হোসেন রাজু, কুমিল্লা-৫: মো. তাজুল ইসলাম, কমিল্লা-৭: মো. লুৎফর রেজা, কুমিল্লা-৮: নুরুল ইসলাম মিলন, কুমিল্লা-৯: এ টি এম আলমগীর, কুমিল্লা-১১: খায়ের আহমেদ ভূঁইয়া, চাঁদপুর-১: এমদাদুল হক, চাঁদপুর-২: এমরান হোসেন মিয়া, চাঁদপুর-৪: মো. মাইনুল ইসলাম, নোয়াখালী-১: আবু নাসের ওয়াহেদ ফারুক, নোয়াখালী-২: হাসান মঞ্জুর, নোয়াখালী-৩: ফজলে এলাহী সোহাগ, নোয়াখালী-৪: মোবারক হোসেন, নোয়াখালী-৫: সাইফুল ইসলাম, নোয়াখালী-৬: নাসিম উদ্দিন মোঃ বায়জিদ, লক্ষ্মীপুর-১: আলমগীর হোসেন, লক্ষ্মীপুর-৪: আবদুর রাজ্জাক চৌধুরী, চট্টগ্রাম-২: জহুরুল ইসলাম রেজা, চট্টগ্রাম-৪: দিদারুল কবির, চট্টগ্রাম-৮: ফাতেমা খুরশীদ সোমাইয়া, চট্টগ্রাম-১২: মো. নুরুচ্ছফা সরকার, চট্টগ্রাম-১৪: আবু জাফর মোহাম্মদ ওয়ালী উল্লাহ, ২৯৮: খাগড়াছড়ি সোলায়মান আলম শেঠ, রাঙ্গামাটি এ এ কে পারভেজ তালুকদার।

জাতীয় সংসদে বর্তমানে সংসদ সদস্য ২৬ জন। এর মধ্যে চারজন সংরক্ষিত মহিলা এমপি। সংসদে বিরোধী দলীয় নেতার দায়িত্ব পালন করছেন রওশন এরশাদ। বিরোধী দলে সংসদীয় উপনেতা হলেন জি এম কাদের।

সারাবাংলা/এএইচএইচ/একে

জাতীয় পার্টি জি এম কাদের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন দ্বাদশ নির্বাচন রওশন এরশাদ

বিজ্ঞাপন

আরো

সম্পর্কিত খবর