তফসিল বাতিল চেয়ে ১৪১ সাবেক সরকারি কর্মকর্তার বিবৃতি
২২ নভেম্বর ২০২৩ ২৩:৫৯
ঢাকা: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ঘোষিত তফসিল বাতিল চেয়ে অবসরপ্রাপ্ত ১৪১ জন সরকারি কর্মকর্তা বিবৃতি দিয়েছেন।
বুধবার (২২ নভেম্বর) রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সাবেক সচিব ইসমাইল জবিউল্লাহর সই করা ওই বিবৃতিতে ১৪১ জনের নাম রয়েছে।
বিবৃতিতে অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা বলেন, ‘দেশের জনগণ ও গণতান্ত্রিক বিশ্বের দাবি উপেক্ষা করে সরকারি দল তথা আওয়ামী লীগের পরামর্শ ও নির্দেশনা মোতাবেক আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন একতরফা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে দেশ ও জাতিকে একটি সংঘাতময় পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিয়েছে। নির্বাচন কমিশন সরকারের একতরফা নির্বাচন আয়োজনে সহায়ক ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে বলে আমরা মনে করি।’
বিবৃতিদাতাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন— সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব এ এস এম আব্দুল হালিম, সাবেক সচিব ও আইজিপি মো. আবদুল কাউয়ুম, সাবেক সচিব মো. ইসমাইল জবিউল্লাহ, সাবেক সচিব সৈয়দ সুজাউদ্দিন আহমেদ, সাবেক সচিব মো. আব্দুর রশীদ সরকার, সাবেক সচিব আবু মো. মনিরুজ্জামান খান, সাবেক সচিব এ এম এম নাছির উদ্দিন, সাবেক সচিব মো. মনিরুল ইসলাম, সাবেক সচিব মো. শরফুল আলম ও সাবেক যুগ্ম সচিব এম সিরাজ উদ্দিন।
বিবৃতিদাতাদের তালিকায় আরও রয়েছেন— ইসির সাবেক অতিরিক্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জকরিয়া, সাবেক অতিরিক্ত সচিব মকসুমুল হাকিম চৌধুরী, সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুজ জাহের, সাবেক অতিরিক্ত সচিব আফতাব হাসান, সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. আজিজুল ইসলাম, সাবেক জেলা দায়রা জজ ও সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল ইকতেদার আহমেদ।
বিবৃতিতে সই করেছেন মো. মনসুর আলম, এ কে এম মাহফুজুল হক, শেখ মো. সাজ্জাদ আলী, মো. মেজবাহুন্নবী, বাহারুল আলম, মোহাম্মদ মাজেদুল হক, মো. খান সাঈদ হাসান, মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, মোহা. আবুল কালাম আজাদ, এম আকবর আলী, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহীদ হোসেন, বিজন কান্তি সরকার, এ বি এম আব্দুস সাত্তার, তপন চন্দ্র মজুমদার, এ কে এম জাহাঙ্গীর, আখতার আহমেদ, মো. আবদুল বারী, এস এম শমসের জাকারিয়া, মুন্সি আলাউদ্দিন আল আজাদ, ড. মো. আব্দুস সবুর, মো. আতাউল হক মোল্লা, এ এইচ এম মোস্তাইন বিল্লাহ, মো. আব্দুল খালেক, এম এম সুলতান মাহমুদ, মো. ফিরোজ খান নুন, মো. ওয়াছিম জাব্বার, মো. এমদাদুল হক, খন্দকার মো. মোখলেছুর রহমান, মো. ফেরদৌস আলম, মো. ফজলুল করিম, মো. আবু তালেব, মো. আমিনুল ইসলাম, ড. মো. ফেরদৌস হোসেন এবং মো. গিয়াস উদ্দিন মোগল।
সারাবাংলা/এজেড/টিআর