Friday 22 Nov 2024
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

নির্বাচনের ট্রেনে ২৮ দল, আন্দোলনে ১৬

আসাদ জামান, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট
৩ ডিসেম্বর ২০২৩ ০০:৩১

ঢাকা: নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধিত ৪৪টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ এবং সংসদের প্রধান বিরোধীদল জাতীয় পার্টিসহ (জাপা) ২৮টি রাজনৈতিক দল নির্বাচনে যাচ্ছে। অন্যদিকে, রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি এবং রাজনীতিতে ধীরে ধীরে প্রভাবশালী হয়ে ওঠা চরমোনাই পীরের নেতৃত্বাধীন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ ১৬টি রাজনৈতিক দল ভোট বর্জন করে তত্ত্বাবধায়ক বা নিরপেক্ষ জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনে রয়েছে। কিন্তু নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা এবং না করা রাজনৈতিক দলের প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে বড় ধরনের বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। আর এ বিভ্রান্তি তৈরির কাজটি করেছে খোদ নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বিজ্ঞাপন

মনোনয়পত্র দাখিলের সময় সীমা পার হওয়ার পর গত বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) রাতে ইসি পরিচালক (জনসংযোগ) মো. শরিফুল আলমের সই করা এক সংবাদি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মোট ৩০টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল মনোনয়নপত্র দাখিল করেছে। এই সংবাদ বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোতে বলা হয়, বাংলাদেশে নিবন্ধিত ৩০টি রাজনৈতিক দল আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। আর বাইরে রয়েছে ১৪টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল।

বিজ্ঞাপন

কিন্তু পরদিন নির্বাচন কমিশন (ইসি) থেকে পাঠানো তালিকায় দেখা যায়, নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য মনোনয়নপত্র দাখিল করা নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সংখ্যা ৩২। এ তালিকায় বদরুদ্দোজা সুজা ও কাজী আবুল খায়েরের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (নিবন্ধন নম্বর-২১, প্রতীক হারিকেন), মাওলানা মুহাম্মদ ইসমাঈল নূরপুরী ও মাওলানা মামুনুল হকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস (নিবন্ধন নম্বর ৩৩, প্রতীক রিকশা), মাওলানা শায়খ জিয়া উদ্দিন ও মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দীর নেতৃত্বাধীন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ (নিবন্ধন নম্বর ২৩, প্রতীক খেজুর গাছ), কমরেড বজলুর রশীদ ফিরোজের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ, নিবন্ধন নম্বর ১৭, প্রতীক মই)-এর নাম রয়েছে। অথচ এ দল চারটি দল ঘোষণা দিয়েই নির্বাচন বর্জন করেছে। দলটির পক্ষ থেকে কেউ মনোনয়নপত্র দাখিল করেনি।

বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ শনিবার (২ ডিসেম্বর) রাতে সারাবাংলাকে বলেন, ‘বাম গণতান্ত্রিক জোটের শরিক দল হিসেবে আমরা ঘোষণা দিয়ে নির্বাচন বর্জন করেছি এবং সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। নির্বাচন কমিশন যদি আমাদেরকে বিব্রত করার জন্য অথবা জনগণের কাছে ভুল বার্তা পাঠানোর জন্য এ কাজ করে থাকে, তাহলে আমরা তাদের বিরুদ্ধে মামলা করব।’

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী সারাবাংলাকে বলেন, ‘আমরা তো ঘোষণা দিয়েই নির্বাচন বর্জন করেছি। আমাদের একজন নেতা অন্য জায়গা থেকে প্রার্থী হয়েছেন। তাকে আমরা দলের সব পদ থেকে অব্যাহতি দিয়েছি। তিনি নিজেও দল থেকে পদত্যাগ করেছেন। আমাদের দল থেকে কাউকে প্রার্থী করা হয়নি। তাহলে ইসির তালিকায় আমাদের নাম থাকবে কেন?’

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব জালাউদ্দীন আহমেদ সারাবাংলাকে বলেন, ‘আমরা তো নির্বাচনে যাচ্ছি না। প্রার্থী দেবো কেন। আমদের নিয়ে বিতর্ক তৈরির জন্য নির্বাচন কমিশন হয়তো ইচ্ছা করে এ কাজটি করেছে। অথবা ভুলক্রমে হয়ে গেছে। আমরা খবর নিচ্ছি।’

বাংলাদেশ মুসলিম লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আতিকুল ইসলাম সারাবাংলাকে বলেন, “আমরা দলীয়ভাবে বৈঠক করে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছি। প্রার্থী দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। নির্বাচন কমিশন এই ‘দুষ্টুমি’ কেন করল। কাল আমাদের মিটিং আছে। আমাদের দলীয় ফোরামে বিষয়টি উত্থাপন করব।”

এদিকে শনিবার (২ ডিসেম্বর) সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, সেটি চূড়ান্ত তালিকা নয়। মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের পর যে তালিকা প্রকাশ করা হবে, সেটিই চূড়ান্ত। কোনো ভুল-ত্রুটি থাকলে তখন সংশোধন করা হবে।’

যে ২৮ দল নির্বাচনের ট্রেনে

আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও শেখ শহীদুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (নিবন্ধন নম্বর ২, প্রতীক বাইসাইকেল), দিলীপ বড়ুয়ার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (নিবন্ধন নম্বর ৩, প্রতীক চাকা), বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম ও হাবিবুর রহমান তালুকদার বীর প্রতীকের নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ (নিবন্ধন নম্বর ৪, প্রতীক গামছা) শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ (নিবন্ধন নম্বর ৬, প্রতীক নৌকা), ব্যারিস্টার মো. আরশ আলী ও ডা. শাহাদাত হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণতন্ত্রী পার্টি (নিবন্ধন নম্বর ৮, প্রতীক কবুতর), আইভি আহমেদ ও মোহাম্মদ আলী ফারুকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (নিবন্ধন নম্বর ৯, প্রতীক কুঁড়েঘর), রাশেদ খান মেনন ও ফজলে হোসেন বাদশার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি (নিবন্ধন নম্বর ১০, প্রতীক হাতুড়ি), অধ্যাপক এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী ও মেজর (অব.) আবদুল মান্নানের নেতৃত্বাধীন বিকল্পধারা বাংলাদেশ (নিবন্ধন নম্বর ১১, প্রতীক কুলা), গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জি এম কাদের) ও মো. মুজিবুল হকের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (নিবন্ধন নম্বর ১২, প্রতীক লাঙ্গল), হাসানুল হক ইনু ও শিরীন আখতারের নেতৃত্বাধীন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) (নিবন্ধন নম্বর ১৩, প্রতীক মশাল), মোস্তফা আমীর ফয়সল ও এজাজুর রসুলের নেতৃত্বাধীন জাকের পার্টি (নিবন্ধন নম্বর ১৬, প্রতীক গোলাপ ফুল), সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী ও ড. সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন (নিবন্ধন নম্বর ১৯, প্রতীক ফুলের মালা), শেখ ছালাউদ্দিন ছালু ও মো. ইদ্রিস চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (নিবন্ধন নম্বর ২২, প্রতীক আম)।

এই তালিকায় আরও আছে মো. জাকির হোসেন ও আহমেদ আলী শেখের নেতৃত্বাধীন গণফ্রন্ট (নিবন্ধন নম্বর ২৫, প্রতীক মাছ), অধ্যাপক ডা. এম এ মুকিত ও জাফর আহমেদ জয়ের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (নিবন্ধন নম্বর ২৮, প্রতীক কাঁঠাল), সৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী ও আবুল বাশার মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীনের নেতৃত্বাধীন ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ (নিবন্ধন নম্বর ৩০, প্রতীক চেয়ার), মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক ও আবদুল আউয়াল মামুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি (নিবন্ধন নম্বর ৩১, প্রতীক হাতঘড়ি), হাফেজ মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী ও মুফতি ফয়জুল্লাহর নেতৃত্বাধীন ইসলামী ঐক্যজোট (নিবন্ধন নম্বর ৩২, প্রতীক মিনার), মাওলানা এম এ মতিন ও অধ্যক্ষ স উ ম আবদুস সামাদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট (নিবন্ধন নম্বর ৩৫, প্রতীক মোমবাতি), অ্যাডভোকেট শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী ও মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (নিবন্ধন নম্বর ৪০, প্রতীক হাতের পাঞ্জা), আবু লায়েস মুন্না ও মো. শাহজামাল আমিরুলের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট (নিবন্ধন নম্বর ৪১, প্রতীক ছড়ি), এস এম আবুল কালাম আজাদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ (নিবন্ধন নম্বর ৪২, প্রতীক টেলিভিশন), অ্যাডভোকেট কাজী রেজাউল হোসেন ও অ্যাডভোকেট মো. ইয়ারুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ কংগ্রেস (নিবন্ধন নম্বর ৪৪, প্রতীক ডাব), শমসের মবিন চৌধুরী ও তৈমুর আলম খন্দকারের নেতৃত্বাধীন তৃণমূল বিএনপি (নিবন্ধন নম্বর ৪৫, প্রতীক সোনালী আঁশ), শাহ মো. আবু জাফর ও ড. মো. শাজহাজানের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন-বিএনএম (নিবন্ধন নম্বর ৪৮, প্রতীক নোঙ্গর), শাহাজাদা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ ও মো. আব্দুল আজিজ সরকারের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (নিবন্ধন নম্বর ৪৯, প্রতীক একতারা), মাওলানা হাফেজ আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী ও মাওলানা হাবীবুল্লাহ মিয়াজীর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন (নিবন্ধন নম্বর ২০, প্রতীক বটগাছ), ড. কামাল হোসেন ও ডা. মো. মিজানুর রহমানের নেতৃত্বাধীন গণফোরাম (নিবন্ধন নম্বর ২৪, প্রতীক উদীয়মান সূর্য)।

যে ১৬ দল আন্দোলনে

ড. অলি আহমদ বীর বিক্রম ও ড. রেদোয়ান আহমেদের নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটি পার্টি (নিবন্ধন নম্বর ১, প্রতীক ছাতা), মোহাম্মদ শাহ আলম ও রুহিন হোসেন প্রিন্সের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি-সিপিবি (নিবন্ধন নম্বর ৫, প্রতীক কাস্তে), খালেদা জিয়া ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বাধীন বিএনপি (নিবন্ধন নম্বর ৭, প্রতীক ধানের শীষ), আ স ম আবদুর রব ও শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপনের নেতৃত্বাধীন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি (নিবন্ধন নম্বর ১৫, প্রতীক তারা), কমরেড বজলুর রশীদ ফিরোজের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ (নিবন্ধন নম্বর ১৭, প্রতীক মই), ব্যারিস্টার আন্দালিভ রহমান পার্থের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (নিবন্ধন নম্বর ১৮, প্রতীক গরুর গাড়ি)।

নির্বাচনে না যাওয়ার তালিকায় আরও আছে মাওলানা শায়খ জিয়া উদ্দিন ও মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দীর নেতৃত্বাধীন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ (নিবন্ধন নম্বর ২৩, প্রতীক খেজুর গাছ), মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম ও ইউনুস আহম্মেদের নেতৃত্বাধীন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ (নিবন্ধন নম্বর ৩৪, প্রতীক হাতপাখা), সাইফুল হকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি (নিবন্ধন নম্বর ৩৭, প্রতীক কোদাল), ববি হাজ্জাজ ও হুমায়ুন পারভেজ খানের নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (নিবন্ধন নম্বর ৪৩, প্রতীক সিংহ), ইমাম আবু হায়াত ও মো. রেহান আফজালের (রাহবার) ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ (নিবন্ধন নম্বর ৪৬, প্রতীক আপেল), শরীফ নুরুল আম্বিয়া ও নাজমুল হক প্রধানের নেৃতত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (নিবন্ধন নম্বর ৪৭, প্রতীক মোটর গাড়ি), বদরুদ্দোজ্জা আহমেদ সুজা ও কাজী আবুল খায়েরের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (নিবন্ধন নম্বর ২১, প্রতীক হারিকেন),মাওলানা মুহাম্মদ ইসমাঈল নূরপুরী ও মাওলানা মামুনুল হকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস (নিবন্ধন নম্বর ৩৩, প্রতীক রিকশা), মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ ও ড. আহমদ আবদুল কাদেরের নেতৃত্বাধীন খেলাফত মজলিস (নিবন্ধন নম্বর ৩৮, প্রতীক দেয়াল ঘড়ি), জেবেল রহমান গাণি ও এম গোলাম মোস্তফা ভুইয়ার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি- বাংলাদেশ ন্যাপ (নিবন্ধন নম্বর ২৭, প্রতীক গাভী)।

সারাবাংলা/এজেড/পিটিএম

২৮ দল আওয়ামী লীগ আন্দোলন জাতীয়-নির্বাচন ট্রেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্বাচন নির্বাচন কমিশন বিএনপি সংসদ নির্বাচন

বিজ্ঞাপন

আরো

সম্পর্কিত খবর