ঢাকা: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আমরা সেনাবাহিনীকে সব বিষয়ে বিতর্কিত করার বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের সংবিধানে নির্বাচনে তাদের ভূমিকা লিপিবদ্ধ আছে এবং অন্তর্ভুক্ত আছে। সংবিধান অনুযায়ী টাস্ক ফোর্স হিসাবে সেনাবাহিনীর ভূমিকা তারা পালন করবে। যখন যেখানে প্রয়োজন নির্বাচন কমিশন তাদের দায়িত্ব প্রদানে অনুরোধ করবে।
মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে তিনি নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি যদি মনে করে তারা সন্ত্রাস করবে। সরকার বসে থাকবে, সেটা তাদের ভুল। হামলা সহিংসতার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা নির্বাচন কমিশন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সন্ত্রাস-সহিংসতার বিরুদ্ধে ও নির্বাচন বিরোধী যেকোনো বিশৃংখলার বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইসি বলেছে সেনাবাহিনী কতদিন থাকবে? আমরা সেনাবাহিনীকে সব বিষয়ে বিতর্কিত করার বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের সংবিধানে নির্বাচনে তাদের যে ভূমিকা, সেটা লিপিবদ্ধ আছে এবং অন্তর্ভুক্ত আছে। সংবিধান অনুযায়ী টাস্ক ফোর্স (স্ট্রাইকিং ফোর্স) হিসাবে সেনাবাহিনীর ভূমিকা তারা পালন করবে। যখন যেখানে প্রয়োজন নির্বাচন কমিশন তাদের দায়িত্ব প্রদানে অনুরোধ করবে। কাজেই এ বিষয়ে আর বেশি কিছু বলতে চাই না।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল হক, এসএম কামাল হোসেন, উপদফতর সায়েম খান ও কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আমিরুল আলম মিলনসহ অন্যান্য নেতারা।