সংসদীয় গণতন্ত্রকে গতিশীল করতে বিআইপিএস ভূমিকা রাখবে: স্পিকার
১২ মে ২০২৪ ২৩:২৭
ঢাকা: বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি বলেছেন, বর্তমান পরিবর্তনশীল বিশ্বে সংসদ সদস্যদের আপডেটেড তথ্য প্রদানের মাধ্যমে সহযোগিতা করতে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পার্লামেন্টারি স্ট্যাডিজ (বিআইপিএস) সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। সংসদীয় গণতন্ত্রকে সমৃদ্ধ ও গতিশীল করতে বিআইপিএস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
রোববার (১২ মে) সংসদ ভবনের উত্তর প্লাজার কনফারেন্স রুমে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পার্লামেন্টারি স্ট্যাডিজের পরিচালনা বোর্ডের সভায় উপস্থিত হয়ে স্পিকার এ সব কথা বলেন।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার এবং বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব পার্লামেন্টারি স্ট্যাডিজের পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতিত্বে এ সভায় সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী এমপি, বিরোধীদলীয় উপনেতা আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপি, চীফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী এমপি, হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি, বিরোধীদলীয় চীফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু এমপি, আইন কমিশনের চেয়ারম্যান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব ড. হাফিজ আহমেদ চৌধুরী, বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট এর চেয়ারম্যান বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে. এম. আব্দুস সালাম, বিপিএটিসি’র রেক্টর মো. আশরাফ উদ্দিন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নুরুল হক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডীন অধ্যাপক রহমত উল্লাহ, সুপ্রীম কোর্ট বার সমিতির সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. নিজামুল হক ভূইয়া, সাধারণ সম্পাদক ড. জিনাত হুদা এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. আব্দুল জব্বার খান বক্তব্য প্রদান করেন।
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘ইনস্টিটিউট অব পার্লামেন্টারি স্ট্যাডিজ আইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত। শুরুর দিকে এই ইন্সটিটিউটের কাজের সঙ্গে বিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ানরা জড়িত ছিলেন।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইন্সটিটিউটের কার্যক্রমকে চলমান রাখার জন্য সচেষ্ট আছেন।’
স্পিকার বলেন, ‘সংসদীয় কার্য সম্পর্কিত বিষয়ে গবেষণা পরিচালনা করা এবং সংসদীয় গণতন্ত্রকে শক্তিশালী ও স্থিতিশীল করতে সংসদ সদস্যদের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির করার জন্য এ ধরনের ইন্সটিটিউটের প্রয়োজন রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘বর্তমান আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে সংসদ সদস্যরা জটিল থেকে জটিলতর দায়িত্ব পালন করছে। এই ইন্সটিটিউটের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের পার্লামেন্টারিয়ানদের মধ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের সুযোগ রয়েছে।’
সারাবাংলা/এএইচএইচ/একে
স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট