‘২১০ জন ছাত্র-জনতা হত্যার দায় সরকারকে নিতে হবে’
২৮ জুলাই ২০২৪ ২০:১৭
ঢাকা: সারা দেশে কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ৪ জন পোশাক শ্রমিক ইয়ামীন, রাসেল, জামান, শুভ শীলসহ ২১০ জন ছাত্র-জনতাকে হত্যার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির সভাপ্রধান তাসলিমা আখতার এবং সহ সভাপ্রধান অঞ্জন দাস।
রোববার (২৮ অক্টোবর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে হত্যার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তারা।
একইসঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদ বা রিমান্ডের নামে কিশোর হাসনাতুল ফায়েজকে ৭ দিনের রিমান্ড এবং কোটা আন্দোলনের ৫ জন সমন্বয়ককে ডিবি কার্যালয়ে আটক করা এবং নুরুল হক নুরসহ রাজনৈতিক নেতাকর্মীর উপর অমানবিক নির্যাতনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
বিবৃতিতে নেতদ্বয় বলেন, ‘কোটা সংস্কার আন্দোলনে রেশ ধরে সারা দেশে যেভাবে হত্যাকাণ্ড চলেছে তার থেকে রেহাই পায়নি পোশাক শ্রমিকসহ দিন মজুর। প্রাণ হারিয়েছে ছাত্র ও ৪ থেকে ১০ বছরের শিশুরাও। বাংলাদেশের ইতিহাসে এইরকম হত্যাকাণ্ডের নজির ইতিপূর্বে দেখা যায়নি। সরকারকে এই হত্যার দায় নিতে হবে। দোষীদের শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে, সব তথ্য জনসম্মুখে আনতে হবে।’
আন্দোলনকারী এবং রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার, জিঙ্গাসাবাদ বা রিমান্ডের নামে যে নির্মম নির্যাতনের ঘটনা মিডিয়ার মাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে সেই নির্যাতন অবিলম্বে বন্ধ করারও আহ্বান জানানো হয় বিবৃতিতে।
সারাবাংলা/জিএস/এমও