ঢাবি: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচিকে ঘিরে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে জড়ো হতে শুরু করেছেন নানা শ্রেণি-পেশার মানুষজন।
মঙ্গলবার (৩১ই ডিসেম্বর) সকাল থেকেই শহিদ মিনারে জড়ো হতে দেখা গেছে তাদের। বিভিন্ন জেলা থেকে শিক্ষার্থীরা ব্যানার নিয়ে সমাবেশস্থলে যোগ দিয়েছেন। এ ছাড়া ঢাকার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদেরও জড়ো হতে দেখা গেছে। তাদের সঙ্গে যোগ দিতে শহীদ মিনারে আসছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন।
এসময়, রাজশাহী থেকে আসা সরওয়ার হোসেন বলেন, ‘হাসিনা এত মানুষ মারার পরও আজকে ধরা ছোঁয়ার বাহিরে। তাহলে, আমাদের সফল হল কোথায়? আমরা তার বিচারের দাবিতে এসেছি। তাকে দ্রুত ফেরত এনে শাস্তির আওতায় আনা হোক।’
এর আগে শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে সমুন্নত রাখতে ‘জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র’ প্রকাশের ঘোষণা দিয়েছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে ঘোষণাপত্র পাঠ করার কথা ছিল। ঘোষণাপত্রে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট বা জনআকাঙ্খাকে দালিলিক রূপ দেওয়া হবে বলে জানায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। শহিদ মিনারে সব দলমতের মানুষকে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘সেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৫৮ জন সমন্বয়ক-সহসমন্বয়ক শপথ নেবেন। এ ছাড়া সেখানে সেকেন্ড রিপাবলিকের দাবিও আসবে।’