Tuesday 25 Feb 2025
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

১৫০ একরে শালগাছ রোপণ করবে বন বিভাগ

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১৭:১৬ | আপডেট: ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১৭:২০

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বন অধিদফতর, স্থানীয় প্রশাসন ও বেসরকারি সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে টাঙ্গাইলের মধুপুরের শালবনের বনভূমির সীমানা চিহ্নিতকরণের কাজ চলছে

ঢাকা: টাঙ্গাইলের মধুপুরের শালবনের ১৮ হাজার ৫৬৫ একর বনভূমির সীমানা চিহ্নিতকরণের কাজ শুরু হয়েছে। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বন অধিদফতর, স্থানীয় প্রশাসন ও বেসরকারি সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে এ কাজ চালানো হচ্ছে। এর মাধ্যমে প্রথমবারের মত বাংলাদেশের একটি বনাঞ্চলের সীমানা চিহ্নিতকরণের কাজ শুরু হলো।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, মধুপুর উপজেলার বেরিবাইদ মৌজা ও ময়মনসিংহের কমলাপুর মৌজার সীমান্ত এলাকা থেকে এ কাজ শুরু হয়েছে। অরণখোলা, বেরিবাইদ, চুনিয়া, গাছাবাড়ি, ইদিলপুরসহ ১৫টি মৌজার বনভূমির সীমানা নির্ধারণ করা হবে।

দীর্ঘদিন ধরে সীমানা নির্ধারণ না থাকায় বনভূমি দখল হয়ে আসছিল। গড়ে উঠেছে বসতি, চাষ হচ্ছে আনারস, কলা ও পেঁপে। নতুনভাবে সীমানা চিহ্নিত হলে বন রক্ষা ও বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মধুপুরের শালবন পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে।

এছাড়া, বন অধিদফতরের বার্ষিক উচ্ছেদ কর্মসূচির আওতায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ১৫০ একর বনভূমি দখলমুক্ত করে শাল ও অন্যান্য বনজ বৃক্ষের চারা রোপণ করা হবে। সামাজিক বনায়নের আওতায় উপযোগী গাছের চারা রোপণেরও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে হলদু, কড়ই, হরিতকি, বহেরা, অর্জুন, জারুলসহ বিভিন্ন গাছের চারা সংগ্রহ চলছে। সেই সঙ্গে সরাসরি শাল বীজ রোপণের উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়।

সারাবাংলা/এফএন/এনজে

টাঙ্গাইল শালবন সীমানা

বিজ্ঞাপন

আরো

সম্পর্কিত খবর