Wednesday 28 May 2025
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

বাজেট-২০২৫-২০২৬
কালো টাকা সাদা করার সুযোগ কেন?

ড. মিহির কুমার রায়
২৭ মে ২০২৫ ১৬:৪৭

বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা নিয়ে বরাবরই সমালোচনা করে আসছেন বিশেষজ্ঞ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা। নানা সমালোচনার মধ্যেই এবার বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখছে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে ঢালাওভাবে সব খাতে নয়; স্থাপনা, বাড়ি, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট, ফ্লোর স্পেস ও জমি কেনার ক্ষেত্রে এই সুযোগ রাখা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে করহার সাত গুণ পর্যন্ত বাড়ানো হতে পারে। অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশে গত ২ সেপ্টেম্বর প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সিকিউরিটিজ, নগদ অর্থ, ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থসহ সব ধরনের ডিপোজিটে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ বাতিল করে এনবিআর। তবে আবাসন খাতে সেই সুযোগ রাখা হয়। ধারণা ছিল, আসছে বাজেটে এই সুবিধাও প্রত্যাহার করা হবে। কিন্তু সেটি বহাল রেখেই বাজেট প্রস্তাব চূড়ান্ত করা হয়েছে।

বিজ্ঞাপন

কালো টাকা কি ও কেন?

তাত্বিকভাবে কালো টাকার বিষয়টিকে অর্থনীতির চর্চায় তেমনভাবে গুরুত্ব দেয়া হয় না বিশেষত: শিক্ষা কিংবা গবেষণা কার্যক্রমে । অখচ অর্থনীতিতে এটি জিডিপির একটি উল্লেখযোগ্য অংশ দখল করে রয়েছে যা উৎপাদনশীল খাতে ব্যয়িত হলে দেশের উৎপাদন ও কর্মসংস্থান উভয়টি বৃদ্ধি পেত । তাই প্রশ্ন স্বভাবতই আসে বিষয়টি কী? কালো টাকার একটা নিজস্ব ধারণা রয়েছে যেমন দেশের কর আইনে কালো টাকার সংজ্ঞা না থাকলেও অপ্রদর্শিত আয় কথাটি উল্লেখ আছে বিধায় যে ব্যক্তি তার আয়কর রিটার্নে তার আহরিত আয় প্রদর্শন করতে ব্যর্থ হয় সেই টাকাকেই কালো বলে ধরা হয়; যদিও এই আয় অবৈধ পথে নাও হতে পারে।এখন অনেকে বলছে অপ্রদর্শিত আয় দুই রকমের যথা: (১) বৈধ অর্জন কিন্তু আয় রিটার্নে প্রদর্শিত হয়নি; (২) অবৈধ উপায়ে অর্জন; যার ওপর আয়কর দেয়া হয়নি। এখন নির্দিষ্ট পরিমাণ কর জরিমানাসহ প্রদান সাপেক্ষে অর্থনীতির মূলধারায় কালো টাকাকে সম্পৃক্ত করার প্রচেষ্টাকে কালো টাকা সাদা করা বলা হয়। অর্থনৈতিক দর্শনে কালো টাকাকে বিভিন্নরূপে দেখানো হয়েছে। যেমন- ধুসর, নিমজ্জিত, অনানুষ্ঠানিক, সুপ্ত, সমান্তরাল ইত্যাদি। যার মূল উৎস অনৈতিকতার ছাপে আবদ্ধ বিভিন্ন রূপে যেমন- ঘুষ, মানুষ পাচার, স্বর্ণ পাচার, চাঁদাবাজি, জমি কেনা-বেচার দালালি ইত্যাদি। যার গতিময়তা অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে বেশি যা কোন নিয়মের ছকে আবদ্ধ করা যায না। আয়কর আইনের ১৯(ই) ধারায় ৩(ঘ) উপধারা অনুযায়ী বেআইনি ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের মাধ্যমে অর্জিত আয় যথাযথ আয়কর এবং ১০ শতাংশ হারে জরিমানা দিয়ে টাকা সাদা করা যাবে না, যা নৈতিকতা ও সংবিধানে পরিপন্থী; যা সংবিধানের ২০(২) অনুচ্ছে এ বলা হয়েছে। বণিক বার্তায় একটি প্রবন্ধে বলা হয়েছে কালো টাকা সাদা টাকা উভয়ই মানি সার্কুলেশনের অন্তর্ভুক্তি হলেও অর্থনীতিতে প্রথমটির প্রভাব নেতিবাচক; যা সরকারের হিসাবের মধ্যে থাকে না, বিশৃঙ্খল গতিতে চলতে থাকে, আর্থ-সামাজিক পথে ক্ষত সৃষ্টি করে; যা প্রকারান্তরে ব্যাষ্টিক সামষ্টিক অর্থনীতিতে অবক্ষয়ের রাস্তাকে প্রশারিত¯ করে। আবার এই কালো টাকা প্রচলিত আইনকে ফাঁকি দিয়ে জনপদে বিচরণ করে এবং ন্যায়সঙ্গত শ্রমের চেয়ে প্রাপ্তি বেশি থাকায় এ টাকা ব্যয়ের সময় অর্থনীতির নিয়মকানুন মেনে চলা হয় না।

বিজ্ঞাপন

কালো টাকার অর্থনীতি

নোবেল বিজয়ী বাঙালি অর্থনীতিবিদ ড. অমর্ত্য কুমার সেন বলেছিলেন সভ্যতার গোড়া থেকে সাদা ও কালো পরস্পরকে হাত ধরাধরি করে আসতেছে; যা পৃথিবীর সব দেশেই কম-বেশি রয়েছে একটি নির্দিষ্ট সীমারেখার মধ্যে যেমন পশ্চিমা বিশ্ব, মধ্যম আয়ের দেশ লাতিন আমেরিকা ও এশিয়ার কিছু দেশে যেখানে অফশোর হিসাব বলে একটি কার্যক্রম প্রচলতি আছে। যেখানে বিষেশায়িত অঞ্চলে কালো টাকা বিনিয়োগ করলে কোন প্রশ্নের মোকাবেলা করতে হয় না; যা অর্থনীতিতে বিনিয়োগের একটি বৃহৎ অংশ দখল করে রয়েছে। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ও দুদক সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, কালোটাকা সাদা করার সুযোগ অসাংবিধানিক, অনৈতিক ও বৈষম্যমূলক যা অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার সুযোগ দুর্নীতিকে উৎসাহ দেয় এবং এটি সংবিধানের ২০ (২) অনুচ্ছেদের লঙ্ঘন। অন্তর্বর্তী সরকার এটি বহাল রাখলে সেটি হবে হতাশাজনক ও নিজের জন্য বিব্রতকর। সার্বিক বিষয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের নির্বাহী পরিচালক ও অর্থনীতিবিদ ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, দুর্নীতিকে উৎসাহ দিয়ে অবৈধ অর্থকে বৈধতা দেওয়া হচ্ছে। জমি বিক্রি করেন গরিবেরা, কেনেন ধনীরা। অথচ তাঁদের কর ফাঁকি ও অপরাধ ক্ষমা পেয়ে যায়। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ অসাংবিধানিক, অনৈতিক ও বৈষম্যমূলক উল্লেখ করে অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশে গত ২ সেপ্টেম্বর প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সিকিউরিটিজ, নগদ অর্থ, ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থসহ সব ধরনের ডিপোজিটে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ বাতিল করে এনবিআর। তবে আবাসন খাতে সেই সুযোগ রাখা হয়। ধারণা ছিল, আসছে বাজেটে এই সুবিধাও প্রত্যাহার করা হবে। কিন্তু সেটি বহাল রেখেই বাজেট প্রস্তাব চূড়ান্ত করা হয়েছে। এ বিষয়ে এনবিআরের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘এটা আগেও ছিল, এখনো রাখা হয়েছে। অনেকের দাবি ছিল এবং অনেকেই ধারণা করেছিলেন, এই সুযোগ বাতিল করা হতে পারে। কিন্তু সেটা বাতিল করা হয়নি। তথ্য বলছে, বর্তমানে গুলশান, বনানী, ধানমন্ডি, মতিঝিলসহ ঢাকার অভিজাত এলাকায় জমি কিনলে বর্গমিটারে ১৫ হাজার টাকা এবং ফ্ল্যাটে ৬ হাজার টাকা কর দিয়ে কালোটাকা সাদা করা যায়। এসব করহার আগামী বাজেটে সাত গুণ বাড়ানো হতে পারে। অন্যদিকে, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, উত্তরা, যাত্রাবাড়ীসহ অন্যান্য এলাকায় জমিতে বিদ্যমান করহার ১০ হাজার এবং ফ্ল্যাটে ৩ হাজার ৫০০ টাকা, যা বাড়ানোর প্রস্তাব রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অভিজাত এলাকায় এক একটি অ্যাপার্টমেন্ট ২০ থেকে ৩০ কোটি টাকা দামে বিক্রি হলেও দলিলে মূল্য দেখানো হয় ১ থেকে ২ কোটি টাকা। ক্রেতাদের বড় একটি অংশ সরকারি কর্মকর্তা হলেও তাঁদের বেতনকাঠামো অনুযায়ী এসব সম্পদ কেনার সামর্থ্য থাকার কথা নয়। ফলে এসব লেনদেনের বড় অংশ অবৈধ আয় দিয়ে হয়। এ বিষয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান বলেন, রিহ্যাবের দাবি থাকে এ সুযোগ রাখার। এ জন্য করহার বাড়িয়ে আদর্শ হারে আনার চেষ্টা থাকে।তবে এটা নীতিগতভাবে অনুচিত। সব ধরনের কালো টাকা সাদা করার সুযোগ বাতিল করা উচিত। এটি সামাজিক ন্যায্যতার পরিপন্থী এবং ছাত্র-জনতার আন্দোলনের দাবির বিরোধী। এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, স্বাধীনতা-পরবর্তী সময় থেকে ২২ বার কালোটাকা সাদা করার সুযোগ দিয়েছে সরকার। তবে ২০২৩ সাল পর্যন্ত মাত্র ৪৭ হাজার কোটি টাকা সাদা হয়েছে। সবচেয়ে বেশি, ২০ হাজার ৬৫০ কোটি টাকা সাদা হয় ২০২০-২১ অর্থবছরে। এনবিআর কর্মকর্তারা মনে করেন, কোভিডের সময় বিদেশে অর্থ পাচার কমে যাওয়ায় ওই বছর বেশি কালোটাকা সাদা করা হয়েছে।বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি তার গবেষণায় উল্লেখ করেছেন, দেশে অপ্রদর্শিত কালো টাকার পরিমাণ ৭ লাখ হাজার কোটি টাকার উপরে; যার কোন প্রভাব দৃশ্যত অর্থনীতিতে দেখা যাচ্ছে না। এই কালো টাকার উপস্থি’তির কারণে অর্থনীতিতে যেসব সমস্যা দৃশ্যমান তা হলো (১) ধনী-গরীবের আয়ের বৈষম্য সৃষ্টি; (২) দ্বৈত অর্থনীতি (কালো বনাম সাদা); (৩) জাতীয় আয়ে তত্ত্ব বিভ্রাট; (৪) সরকার কর্তৃক রাজস্ব হারানো; (৫) সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ভাটা; (৬) বাহুল্য ব্যয় বৃদ্ধি; (৭) দুষ্প্রাপ্য সম্পদের ওপর বাড়তি চাপ যা বাজার ব্যব¯’ায় মূল্য বাড়ায়; (৮) সমাজের নৈতিক মানদ- নষ্ট হয়; (৯) উৎপাদন ব্যব¯’ায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে ইত্যাদি।এসব সমস্যার সমাধানকল্পে একটি স্বল্প-দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা থাকা প্রয়োজন; যা বাজেট বক্তৃতায় তেমন উল্লেখিত হয়না। তবে র্দীর্ঘমেয়াদি কালো টাকার অনুশীলন কোনোভাবেই যুক্তিযুক্ত নয়; যা এখন থেকেই সরকারকে পদক্ষেপ নিতে হবে। যেমন- :প্রখ্যাত জার্মান অর্থনীতিবিদ ডেভিড মোরিলের বক্তব্যের আলোকে কালো টাকার পরিমাণ নির্ধারণসহ বাহকদের চিহ্নিত করতে হবে; যাতে অর্থনীতির অনুকূলে ইতিবাচক কার্যক্রম নেয়ার পথ সুগম হয়; দ্বিতীয়ত. প্রখ্যাত আরও একজন সমাজ বিশ্লেষক কার্ল মার্কসের উক্তি হলো কালো টাকা ছাড়া কোন পুঁজি গঠিত হয় না এবং তা যদি সত্য হয়, তা হলে দেশের ভিতরে যে কালো টাকা রয়েছে তা দিয়ে গঠিত পুঁজি দেশের বড় বড় খাতের বিনিয়োগের মাধ্যমে উন্নয়ন ঘটাতে হবে, যার ফলে বিদেশি নির্ভরতা কমবে; তৃতীয়ত. দেশের ভিতরে কালো টাকার উৎপাদনের ক্ষেত্রগুলো বন্ধ করতে হবে ক্রমান্বয়ে। কাজটি যেহেতু অপ্রদর্র্শিত অর্থনীতির অংশ, তাই এর প্রশাসনিক কাঠামো এমন হওয়া উচিত যেখানে অবৈধভাবে যেন অর্থ উপার্জনের সুযোগ না থাকে।

কালো টাকা সাদা করার ঝুঁকি

পঁচাত্তরপরবর্তী সামরিক সরকারগুলো এ বিষয়টিকে নিয়ে আসে বিভিন্ন আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এবং বাজেটের আগে-পরে এ বিষয়টি হালে পানি পায় এই যুক্তিতে, যা জিডিপির একটি বড় অংশ; যা অর্থনীতির মূল ধারায় নিয়ে আসতে না পারলে উন্নয়ন অনেকাংশে ব্যাহত হবে। বাস্তবে দেখা গেল এই প্রক্রিয়ায় সাড়া খুব একটা পাওয়া যায় না তিনটি কারণে যথাক্রমে: এক. জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) হয়ত নির্ধারিত ২০% (১০% কর ও ১০% জরিমানা) নিয়ে আযকর রির্টার্নের অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে কালো টাকা সাদা করার ব্যবস্থ করল কিন্তিু ভয়টা হলো ভবিষ্যতে এই রেকর্ড ধরে কালো টাকার মালিক কোন হয়রানির স্বীকার না হয়? দ্বিতীয়. দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এ বিষয়টি নিয়ে ভরিষ্যতে কোন প্রকারে ঝামেলা করবে কিনা এবং যদি করে তবে দেশের প্রচলিত অইনে তাকে শাস্তি পোহাতে হবে। কারণ দেশের প্রচলিত আইনে এর কোন সুরক্ষার কথা বলা নেই; তৃতীয়ত:. সামাজিক মর্যাদার ভয় রয়েই গেছে। কারণ বাংলাদেশের রক্ষণশীল সমাজে কালো টাকার মালিক যদি আয়কর রিটার্নের মাধ্যমে কোন মামলায় জড়ায় তবে তা বংশপরম্পরায় যাতনা বইতে হবে; যা মানসিক অশান্তির কারণ হতে পারে।

রাষ্ট্রের প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত ‘দুর্নীতিজাত অনুপার্জিত আয়’-এর উৎস, উপায় ও উপলক্ষ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা। অবৈধভাবে অর্জিত বা আয়ের জ্ঞাত সূত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্যহীন যেকোনো অর্থবিত্তকে কালো টাকা অভিহিত করার যে আইনি অবস্থানে রয়েছে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো সেটাই সাংবিধানিকভাবে বেশি যৌক্তিক। এর আলোকে দুর্বৃত্তায়নের ভয়াবহ বেড়াজাল থেকে আইনের আওতায় ‘মার্জিনখোর রাজনীতিবিদ, ঘুসখোর সুশীল সেবক (আমলা) এবং মুনাফাবাজ, কালোবাজারি, চোরাকারবারি, ব্যাংকঋণলুটেরা ব্যবসায়ী—শিল্পপতিদের’ অপরাধের শাস্তি বিধান করা হলে সমাজে ও অর্থনীতিতে একটা ইতিবাচক বার্তা যাবে। দুর্নীতিজাত কালো টাকা লালন থেকে সরে না এলে আয় ও সম্পদ বণ্টনের ক্রমবর্ধমান বৈষম্য থেকে বাংলাদেশের মুক্তি মিলবে না। কালো টাকা সাদা করার মতো অনৈতিক কর্মকাণ্ডকে যৌক্তিকতা দেয়ার চেষ্টা না করাই সমীচীন। কালো টাকা সৃষ্টির প্রেরণা ও প্রযত্ন প্রদানের নীতি সর্বতোভাবে পরিত্যাজ্য হওয়াই কাম্য।

লেখক: অধ্যাপক (অর্থনীতি), সাবেক পরিচালক, বার্ড (কুমিল্লা), সাবেক ডিন (ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ) ও সিন্ডিকেট সদস্য, সিটি ইউনিভার্সিটি, ঢাকা ও এলকপ মনোনীত দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষন টিমের সদস্য

সারাবাংলা/এএসজি

কালো টাকা ড. মিহির কুমার রায় বাজেট-২০২৫-২০২৬ মুক্তমত

বিজ্ঞাপন

আরো

সম্পর্কিত খবর