Wednesday 12 Nov 2025
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

জাতীয়তাবাদী গবেষণা পরিষদের আত্মপ্রকাশ একটি সময়োচিত পদক্ষেপ

এ জে বিপ্লব
১১ নভেম্বর ২০২৫ ১৯:১২ | আপডেট: ১১ নভেম্বর ২০২৫ ১৯:৫৩

জাতীয়তাবাদী গবেষণা পরিষদ নামের একটি সংগঠন গত ৬ নভেম্বর চট্টগ্রামে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। বাংলাদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র সামগ্রিক ইতিহাস, ধারণ, প্রচার প্রসার করাই এই সংগঠনের মূল লক্ষ্য। বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা, অতীত-বর্তমান ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ, রাষ্ট্র পরিচালনা ও বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় নানাবিধ কর্মকান্ড জ্ঞানভিত্তিক চর্চার মাধ্যমে দেশের মানুষকে সচেতনতা তৈরির লক্ষ্য নিয়ে এ সংগঠন যাত্রা। আমি মনেকরি প্রতিটি সংগঠনের এ জাতিয় গবেষণা পরিষদ থাকা উচিত। তাহলে সুশিক্ষিত সমাজ প্রজন্মের পর প্রজন্ম ইতিহাসকে ধারণ করতে সহজ হবে। এই নামের সংগঠন দেশের আর কোথাও আছে কিনা আমার জানা নাই। আমি সাধুবাদ জানাই, উদ্যোক্তাদের চট্টগ্রাম থেকে সংগঠনের সূচনা করার জন্য। সেদিন লালাদীঘিস্থ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন পাবলিক লাইব্রেরি অডিটোরিয়ামে উৎসব মুখর পরিবেশে এটির যাত্রা সূচিত হয়। ঘটনাক্রমে আমিও সেদিন উপস্থিত থাকতে পেরে নিজেকে গৌরবান্বিত মনে করেছি। যারা আমাকে এই সুবর্ণ সময়ে উপস্থিতির থাকার আবদার করেছেন তাদের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র সেলিম খান ও নুরুল আজাদকে সাংগঠনিক কর্মে ব্যস্ত দেখে প্রীত হয়েছি। তারা দু’জন শুধু ভালো সংগঠক নয়, ভালো বন্ধুও বটে। সেলিম খান রাজনীতিতে সক্রিয় আর নুরুল আজাদ রাজনীতির পাশাপাশি সংবাদ কর্মি হিসেবে দীর্ঘ সময় ধরে নিজেকে সক্রিয় রেখেছেন। তারা দুইজনই আমার বিশ্ববিদ্যালয় ব্যাচের বন্ধু। যাক সে কথা, মূল প্রসংগে ফিরে যাই।

বিজ্ঞাপন

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি একটি বৃহত্তম সংগঠন। এই সংগঠন বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে একটি শক্তিশালী সংগঠন হিসেবে প্রভাববলয় তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। ইতিমধ্যে দলটি প্রতিষ্ঠার গৌরবোজ্জ্বল ৪৮ বছর পার করেছে। দলটির সাথে নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দগণ তাদের গঠনমুলক চিন্তার আলোকে দীর্ঘ বছর সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রেখেছেন। সরকার দলীয় ও বিরোধী দলীয় দল হিসেবে সংসদের ভিতরে বাইরে নানা অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ একটি নাম বিএনপি। আজকে যে দলটি বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে কোটি কোটি কর্মির আত্মত্যাগে এই পর্যন্ত আসতে পেরেছে তার পিছনে রয়েছে দীর্ঘ সংগ্রামের ইতিহাস। বাংলাদেশ সরকারের সাবেক রাষ্ট্রপতি বীর উত্তম মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের হাত ধরে ১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর এই বৃহত্তম দলটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। প্রেসিডেন্ট জিয়া তিনি শুধু একজন চৌকস সেনাবাহিনীর জেনারেল ছিলেন তা শুধু নয় তিনি ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবনবাজি রেখে নেতৃত্বের হাল ধরেছিলেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে ১১ জন সেক্টর কমান্ডারের মধ্যে অন্যতম ছিলেন জেনারেল জিয়াউর রহমান। তিনি চট্টগ্রাম অঞ্চলে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রধান অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২৭ মার্চ ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় তিনি বীরের বেশে সাহসের সাথে চট্টগামের কালুরঘাটস্থ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পূর্ববাংলা তথা বাংলাদেশের মানুষকে পশ্চিম পাকিস্তানের বর্বর হানাদার, রাজাকার, আলবদর বাহিনীর বিরুদ্ধে গণআন্দোলন গড়ে তুলতে স্বাধীনতাকামী মানুষদের আহ্বান জানিয়েছিলেন। তার মুখে স্বাধীনতা ঘোষনার পর বিশ্ব মিডিয়ায় এ সংবাদ দ্রুত প্রচারিত হলে পাকিস্তান রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র প্রধানগণ সমস্ত রকমের বিধিনিষেধ আরোপ করতে থাকে।

বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে যে সমস্থ ব্যক্তি পশ্চিম পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠীর রোষানলে পড়েও ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তাদের মধ্যে- এ. কে. ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মেজর জিয়াউর রহমান, এম. এ. জি. ওসমানী, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, মুহাম্মদ মনসুর আলী, আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জাম প্রমূখ জাতীয় নেতৃবৃন্দের ভূমিকা ছিল অবিস্মরণীয়। তবে স্বাধীনতা যুদ্ধ আন্দোলনে প্রধান নেতৃত্বে ছিলেন রাজনীতিক শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি পূর্ববাংলার নীপিড়িত মানুষদেরকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। দেশ স্বাধীন হলে বঙ্গবন্ধু প্রথমে রাষ্ট্রপতি এবং পরবর্তিতে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেশ পরিচালনা করেন। কিন্তু অতীব দুঃখের বিষয় যে, তিনি যে উদ্দেশ্যে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেছিলেন তা তিনি বাস্তবে পুরোপুরি রুপ দিতে পারেনি। শেখ মুজিব একজন মেধাবী দেশপ্রেমিক রাজনীতিক ছিলেন ঠিকই কিন্তু দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে নানাভাবে প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়েছেন। স্বাধীনতার পরবর্তি কয়েক বছরেও যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে টেনে তুলতে পারেনি। এ পরিস্থিতিতে দিন দিন নানা সমস্যার অন্তরালে নিমজ্জিত হতে থাকে সমগ্র বাংলাদেশ। বৈষম্যমুলক আচরণ, দুর্যোগ, দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি হতে থাকে দেশের সাড়ে সাত কোটি জনগণ। এভাবে কয়েক বছর চলার পর ১৯৭৫ সালে দেশের একদল বিপথগামী সেনা অফিসার বিদ্রোহ শুরু করলে ১৫ আগষ্ট স্বপরিবারে নির্মমভাবে নিহত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই হত্যাকান্ড বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি নির্মম হত্যাকান্ড। বঙ্গবন্ধু মৃত্যুর পর দেশ যখন এক চরম অনিশ্চিয়তার মধ্যে দিয়ে অতিক্রম করছিলেন এমন কঠিন সময়ে মুক্তিযুদ্ধকালীন স্বাধীনতার ঘোষক মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান দেশ পরিচালনার হাল ধরতে বাধ্য হন। ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামের সার্কিট হাউজে দেশী-বিদেশী চক্রান্তের রোষানলে পরে বীর প্রেসিডেন্ট নির্মমভাবে প্রাণ হারান। এই মৃত্যু বাংলাদেশের মানুষকে এক দিশাহীন পথে নিয়ে গিয়েছিল। এখানে একটি বিষয় লক্ষ্যনীয় যে, বিগত স্বৈরচারী পতিত আওয়ামী সরকার মুক্তিযুদ্ধের অবদানকে একপেশী করে তুলেছিল। তাদের মুখে শেখ মুজিবের গুণগানই ছিল সর্বত্র। সেদিক দিয়ে বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের একটি বিশাল অংশ মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এর জন্য আওয়ামীলীগই একমাত্র দায়ী। দীর্ঘ ১৫ বছর বিএনপির নেতাকর্মিদের রাস্তায় নামতে দেয়নি। প্রতিনিয়ত হত্যা, গুম, খুনের শিকার হয়েছে। হাজার হাজার নেতাকর্মি ঘরবাড়ি ছাড়া হয়েছে। আজ আমরা দেখতে পাচ্ছি আওয়ামী লীগের করুন দুর্দশার চিত্র, কোথায় গিয়ে ঠেকেছে তাদের কর্মকান্ড। যেভাবে আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে আগামীতে আর কোনাদিন বাংলাদেশের মানচিত্রে তাদের নাম দেখা যাবে কিনা সন্দেহ আছে। আওয়ামী লীগের করুন পরিণতি থেকে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিকে শতগুণ সজাগ দৃষ্টিতে কর্মকান্ড পরিচালনা করতে হবে।

মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের শৈশব-কৈশোর, শিক্ষা জীবন, কর্ম জীবন এবং সর্বোপরি পারিবারিক পরিবেশ ছিল অত্যন্ত সুনিয়ন্ত্রিত এবং পরিশীলিত। ছোটকাল থেকে জীবনের প্রতিটি অধ্যায়ে তিনি মেধার পরিচয় দিয়েছেন। তার মেধা ও চিন্তার প্রখরতা এত বেশি বিস্তৃত ছিল যে তিনি বন্ধু-বান্ধব এবং সর্বস্থরের মানুষের কাছে একজন মেধাবী দয়ালু ও মানবিক সম্পন্ন মানুষে পরিণত হতে বেশি সময় লাগেনি। গ্রামের হাটে-মাঠে দাপিয়ে বেড়ানো সেই ছোট্ট নাদুস-নুদুস শিশু একদিন দেশের রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্টিত হবেন কারো ধারণাই ছিল না। তবে একটি কথা যে, শৈশবে জিয়া শিক্ষা জীবনে একজন মেধাবী ছাত্র ছিলেন কিন্তু তিনিই যে দেশের প্রধান রাষ্ট্র ক্ষমতায় আরোহন করবেন কেউ কি কখনো ভেবেছিলেন ? শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাতেগড়া সংগঠন আজ বটবৃক্ষে রূপান্তরিত হয়েছে। তার আদর্শ চিন্তা চেতনা দেশের কোটি কোটি মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছে। তিনি আজ স্বপ্রাণে না থাকলেও বিশ্বের বুকে যেখানে একজন বাংলাদেশীও বসবাস করবে তারা মেজর জিয়াকে স্মরণে-অবরণে শ্রদ্ধা-ভালোবাসা, কর্ম-কুশলতায় তার বর্ণাঢ্য জীবনকে স্মরণ করে। তিনি বাংলাদেশী চেতনার বাতিঘর ও বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা। তার জীবনকে নিয়ে আজ অসংখ্য লেখালেখি ও গবেষণা হচ্ছে। সেনাবাহিনীতে কর্ম জীবন, রাজনৈতিক পারঙ্গমতা এবং দেশ পরিচালনায় তিনি যেভাবে অবদান রেখেছেন তা বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের চেতনাকে সমৃদ্ধ করেছে, বাংলাদেশের মানুষের মননশীল চেতনাকে উন্নত করেছে। মেজর জিয়ার শক্ত নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষকে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে বাঁচার প্রেরণা যুগিয়েছে। ৪৮ বছরের বিএনপি আজ ছোটখাটো কোন একটি দল নয়, রাজনৈতিক ভাঙাগড়ার মধ্যে দিয়ে এই দল আজ মহীরুহে পরিণত হয়েছে। সেই ব্রিটিশ শাসনামল থেকে বাংলাদেশের অভ্যুদয় এবং তৎপরবর্তিতে চলমান সময় পর্যন্ত বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সম্প্রীতির বন্ধনে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশ গড়ার প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়ে বার বার পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল।

সবশেষে যে কথাটি বলতে হয়, জাতীয়তাবাদী গবেষণা পরিষদ জাতীয় ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করবে। চট্টগ্রামে এই সংগঠন প্রতিষ্ঠার মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান এবং তার পরিবার দেশের জন্য যে সমস্থ অবদান রেখেছেন তা এই সংগঠনের মাধ্যমে দেশব্যাপী প্রতিনিয়ত সেমিনার-সিম্পোজিয়ামের মধ্যে দিয়ে তুলে ধরতে হবে। যে সমস্থ ত্যাগী সংগঠক এমন একটি সংগঠনের আত্ম প্রকাশের ক্ষেত্রে বিরল ভূমিকা রেখেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন- চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনুজ্জামান, বিএনপি নেতা ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, এডভোকেট মোহাম্মদ মঈনুদ্দীনসহ প্রমূখ নেতৃবৃন্দ। প্রাথমিকভাবে সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন যথাক্রমে- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি প্রফেসর ড. মোজাফ্ফর আহমদ চৌধুরী ও এডভোকেট মোহাম্মদ মঈনুদ্দীন। আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডাঃ শাহাদাত হোসেন এবং প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী প্রফেসর ড. সিদ্দিক আহমদ। বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য এবং বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের চেতনাকে তরুণ প্রজ্জন্ম তথা দেশের মানুষের কাছাকাছি পৌঁছাতে পারলে তবেই এই সংগঠনের সার্থকতা বলে মনে করবো, সেই সাথে ইতিহাস গবেষণা ও চর্চার ক্ষেত্রে এই সংগঠনের আত্মপ্রকাশ একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ বলে বিশ্বাস করি। জাতীয়তাবাদী দলের আদর্শ-চেতনা ধারণকারী কবি, লেখক, শিল্পী, সাহিত্যিক, গবেষক এবং বিভিন্ন শ্রেণি পেশার ব্যক্তিত্বদের সংগঠনে স্থান করে দিতে হবে। এই সংগঠন একটি জ্ঞান নির্ভর শক্তিশালী ব্রিগেডে রূপান্তরিত হলে দেশের মানুষ প্রকৃত সত্যকে ধারণ করতে সহজ হবে। এমন একটি সময়োচিত পদক্ষেপ গ্রহণের মধ্যে দিয়ে সংগঠকবৃন্দ মহান দায়িত্ব পালন করেছেন। সংগঠনের সাথে যুক্ত সকল উদ্যোক্তা সংগঠকদের প্রতি রইলো অন্তরিক অভিবাদন।

লেখক: প্রাবন্ধিক ও সংবাদকর্মী

বিজ্ঞাপন

দূষিত শহরের তালিকায় তৃতীয় ঢাকা
১২ নভেম্বর ২০২৫ ১০:৫৬

আরো

সম্পর্কিত খবর