Saturday 23 Nov 2024
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

বিশ্বে তরুণ এমপি মন্ত্রী তথা তরুণের দেশ সেবা ও প্রতিনিধি

ওমর ফারুক
৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৫:০৫

সবাই যখন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে এক দফা দাবি তুলে তখন অনেকের আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল বিকল্প কে বা কারা? তবে বহুজন চাইছে আগে ফ্যাসিবাদী সরকার পতন তারপর বিকল্প দেখবো। বিএনপির অস্তিত্ব শেষ করে দিয়েছিল সাবেক সরকার। তবে তারা মোটামুটি অবস্থান ভালো হয়েছে বর্তমানে। জামায়াত নিয়ে মানুষের আগ্রহ ভালোই। জামায়াত কিভাবে এতো জনমত তৈরি করছে তা দেখে মানুষ হতভম্ব! কিন্তু বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিটা চেহারা আমাদের বীর হয়ে থাকবে ইতিহাসে। যারা কলম যুদ্ধা ছিল তারাও। যাদের রক্ত ও জীবনের বিনিময়ে দেশ নতুন করে সূচনা করেছে। আমি একটু আলোকপাত করবো আজ তরুণ ও নয়া প্রজন্ম প্রতিনিধি নিয়ে। এখন সব জায়গায় হট টপিক হলো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কী রাজনৈতিক পরিচয় দিবে? তারা কী পারবে? তারা আদোও দেশ চালাতে সক্ষম হবে?

বিজ্ঞাপন

তারা দেশ চালাতে পারবে কি না তা আমরা আসিফ মাহমুদ ও নাহিদ ইসলামকে দেখলে বুঝতে পারি। সারজিস আলম সহ সকল সমন্বয়ক ও আন্দোলনরত শিক্ষার্থী এখনো পর্যন্ত যেখানে সমস্যা সেখানে হাজির। যাঁরা রাজপথে নিজের মাথা ও বুক পেতে দিয়েছিল তারা কেনো দেশকে নেতৃত্ব দিতে পারবে না? যাঁরা পুরো ছাত্র সমাজের মগজ জাগ্রত করে দিয়েছে তারা কেনো দেশ গঠন করতে পারবে না? সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আন্দোলন তৃণমূল পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া ছাত্ররা কেনো দেশ চালাতে পারবে না? আমি দেশ সহ পৃথিবীর বিভিন্ন ভূখণ্ড থেকে কয়েকটা জীবন্ত উদাহরণ পেশ করলাম। আপনারা দেখুন তাদের বয়স, রাজনৈতিক দর্শন, অর্থনৈতিক চিন্তা, সমাজনীতি, দেশ পরিচালনা এবং রাজত্ব। বিশ্বের অনেক দেশে ১৯৮০-২০০০ সাল পর্যন্ত জন্ম নেওয়া বহুজন এখন দেশ প্রধান ও পার্লামেন্টের যোগ্য সদস্য হিসেবে কাজ করছে।

বিজ্ঞাপন

দেশের সীমানার গন্ডি পেরিয়ে ইউরোপ থেকে দেখি। মাত্র ৩৪ বছর বয়সে ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন “গ্যাব্রিয়েল অ্যটাল।” তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯৮৯ সালে। আপনি কি জানেন গ্যাব্রিয়েল ২০১৮ সালে ২৮ বছর বয়সে ফ্রান্সের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। একজন তরুণ রাজনীতিবিদ হিসেবে তিনি ২০১৮ সালে জুনিয়র জাতীয় শিক্ষা ও যুব মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০২০ সালে সরকারের মুখপাত্র ও ২০২২ সালে পাবলিক অ্যকশন এবং অ্যাকাউন্ট মন্ত্রী হন। ২০২৩ সালে পুরোদমে জাতীয় শিক্ষা ও যুব মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। সবশেষে ৯ ই জানুয়ারি ২০২৪ থেকে তিনি ফ্রান্সের তরুণ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।

“সানা মারিন” এর জন্ম ১৬ নভেম্বর ১৯৮৫ সালে ফিনল্যান্ডে। ৩০ বছর বয়সে তিনি সেই দেশের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০১৯ সাল থেকে ফিনল্যান্ডের পরিবহন ও যোগাযোগ মন্ত্রী হিসেবে অদম্য কাজ করে গেছেন। সবচেয়ে বড় কথা এই তরুনী ১০ ডিসেম্বর ২০১৯ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। এমনকি তিনি মাত্র ২৭ বছর বয়সে তামপেরের সিটি কাউন্সিলর হয়েছিলেন। ২০১৩ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত সিটি কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে কাজ করেছিলেন। তরুনরা পুরো পৃথিবী নেতৃত্ব দিচ্ছে আজকাল। তা বিভিন্ন দেশের অবস্থান দেখলে আমরা পানির মতোই বোধগম্য হতে পারি। তাহলে আমার দেশে কেনো পারবে না? আরো শুনুন!

১৯৯৪ সালে জন্ম নেওয়া স্কটিশ রাজনীতিবিদ হলেন “মাহাইরি ব্ল্যাক”। তিনি ২০১৫ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত পৃথিবীর ইতিহাসের বড় সাম্রাজ্যের স্থপতি যুক্তরাজ্যের সংসদ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০ বছর ৭ মাস ১৫ দিনে ২০১৫ সালে হাউস অব কমন্সের সর্বকনিষ্ঠ এমপি হিসেবে রেকর্ড করেছিলেন। এর পূর্বে ১৮৩২ সালে মাত্র ২০ বছর ১১ মাসের রেকর্ড দখলে ছিল “উইলিয়াম ওয়েন্টওয়ার্থের।” সেই থেকে এখন পর্যন্ত মাহাইরি সর্ব কনিষ্ঠ হাউস অব কমন্সের সদস্য। তার রাজনৈতিক অনুপ্রেরণা হিসেবে তিনি “কেয়ার হার্ডি ও মার্গো ম্যাকডোনাল্ড” এর নাম উল্লেখ করেন। এছাড়াও লিজেন্ডারি “টনি বেন” কে তার স্থায়ী রাজনৈতিক নায়ক হিসাবে প্রকাশ করেন।

গত ২০২৪ সালে পৃথিবীর বৃহত্তর গনতান্ত্রিক রাষ্ট্র ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ৩০ এর নিচে অনেক রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্য নির্বাচিত হয়েছেন। তাদের মধ্যে “প্রিয়া সরোজ” ২৫ বছর বয়সী উত্তরপ্রদেশ মছলিশহর আসনে নির্বাচিত এমপি। “শাম্ভবী চৌধুরী” বিহারের সমষ্টিপুর আসন থেকে ২৫ বছর বয়সে ১ লাখ ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বীকে পরাজিত করা এমপি। এছাড়া “সঞ্জনা জাটভ” ২৫ বছরে এমপি হয়েছেন রাজস্থানের ভরতপুর আসন থেকে। আরো রয়েছেন “প্রিয়াঙ্কা” ২৭ বছর, “ইকরা চৌধুরী” ২৯ বছর এবং “সাগর কূন্দ্র” ২৬ বছর। তারাও ভারতের বিভিন্ন রাজ্য ও এলাকা থেকে ২০২৪ নির্বাচনে পার্লামেন্টের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করছেন। ভারতে আরো অহরহ উদাহরণ রয়েছে। ৩০ এর নিচে তথা তরুণ রাজনৈতিক ব্যাক্তি যারা বিভিন্ন সময়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন।

অনেকের মতে সর্বকনিষ্ঠ সংসদ সদস্য হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার “ক্লিও উইলস্কুট।” (রেকর্ড উঠানামা করে)। চলতি বছরে ২০২৪ সালের জুন মাসে মাত্র ২০ বছর বয়সে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার মেম্বার অব পার্লামেন্ট নির্বাচিত হন। মাল্টার “ইভ বর্গ বোনেলোর” বয়সও ২১ বছর মাত্র। তাছাড়া রয়েছেন ২১ বছরের সংসদ নিউজিল্যান্ডের “মাইপি-ক্লার্ক।” আপনি কি জানেন? “ক্লিও উউলস্কুট” এর চেয়েও কম বয়সে “উনশা এল-হাজি” মাত্র ১৯ বছরে মরোক্কোর এমপি নির্বাচিত হয়েছেন ২০২১ সালে। অজস্র নতি রয়েছে বিশ্বের ইতিহাসে। “রুথ ফস্টার” ২১ বছর বয়সে স্কটল্যান্ডের এমপি নির্বাচিত হন। তিনি ২০২১ সালে নির্বাচিত সদস্য। ২০১৫ সালে ২১ বছর বয়সে “জেমস ফ্রডরিক বেলাস” যুক্তরাজ্যের এমপি নির্বাচিত হন।

“ড্যানিয়েল জোসেফ কার্ডেন” জন্ম ২৮ অক্টোবর ১৯৮৬ হলেন একজন ব্রিটিশ লেবার পার্টির রাজনীতিবিদ যিনি ২০১৭ সাল থেকে লিভারপুল ওয়ালটনের সংসদ সদস্য (এমপি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ৩০ বছর বয়সে তিনি পার্লামেন্টের সদস্য নির্বাচিত হন। যুক্তরাজ্য বহু মেম্বার অব পার্লামেন্টেরিয়ান আছে যাদের বয়স এখনো ২৮/৩০ এর অনেক নিচে। পুরাতন সরকার গঠনেও বিভিন্ন দেশে তরুণরা সুযোগ পেয়েছিলেন। এবং তারা সুন্দরভাবে দেশ পরিচালনা করছিলেন। আপনারা জানেন, পৃথিবীর ইতিহাসের আলোড়ন সৃষ্টিকারী “মাহাথির মুহাম্মদ” মাত্র ২৪ বছর বয়সে ১৯৬৪ সালে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। যিনি মালোশিয়ার ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী এবং পৃথিবীর ইতিহাসে ৯২ বছর বয়সের বয়োবৃদ্ধ পিএম হয়েছিলেন।

সবচেয়ে ক্ষমতাময় দেশ আমেরিকার ইতিহাসেও তরুণ ও ৩০ বছরের কম এমপি ও মন্ত্রী রয়েছেন। “ম্যাডিসন কাথর্ন” ২০২০ সালে ২৫ বছর বয়সে উত্তর ক্যারোলিনার ১১তম কংগ্রেসনাল ডিস্ট্রিক্টের প্রতিনিধি। “ম্যাক্সওয়েল ফ্রস্ট” ২০২২ সালে নির্বাচিত ২৫ বছর বয়সী ফ্লোরিডার ১০তম কংগ্রেসনাল ডিস্ট্রিক্টের প্রতিনিধি। এমন কি তিনি কংগ্রেসের প্রথম “জেনারেশন জেড” সদস্য হিসেবে বিবেচিত। “অ্যালেক্সান্দ্রিয়া ওকাসিও কর্টেজ” হলেন ২৯ বছর বয়সী ১৪তম কংগ্রেসনাল ডিস্ট্রিক্টের প্রতিনিধি। তিনি কংগ্রেসের সবচেয়ে কমবয়সী নারী হিসেবে নির্বাচিত হন। যুক্তরাষ্ট্রে আরো বহু রাজনৈতিক ব্যাক্তি রয়েছেন যারা টগবগে তরুণ। আমাদের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া ভাই গুলো বিরল ঘটনা লিপিবদ্ধ করছে দুনিয়ায়। ১৬ বছরের ফ্যাসিবাদী সরকার হটিয়ে দেশকে বিকলাঙ্গ ও ধ্বংসের স্তুপ থেকে উদ্ধার করেছেন। তারা কেন দেশকে এগিয়ে নিতে পারবে না? তরুণ আসলে দেশ আগের চেয়ে শতগুণ এগোবে এই আশা বাংলার ১৮ কোটি মানুষ রাখতে পারবে।

যারা যে কোন বিপদে লড়াকু সৈনিকের মতো ঝাপিয়ে পড়ে তারা দেশও চালাতে পারবে। আপনি দেখুন সেই সীতাকুণ্ডে বিএম দূর্ঘটনার সময় ছাত্র-ছাত্রীরা কিভাবে কাজ করেছিল। রক্ত ম্যানেজ করা, পানি আহরোণ করা, যোগাযোগ ব্যবস্থা দ্রুত করা এবং তথ্য আদানপ্রদান করে মানুষ ও পরিবার চিহ্নিত করা। সব কিছু তরুণ ও ছাত্রদের দখলে ছিল। সড়ক আন্দোলনের সময়টা দেখুন। ঢাকার সেই রাজপথ থেকে দেশের আনাচে-কানাচে প্রতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছড়িয়ে পড়ছিল। পুরো দেশের সড়ক ছাত্র ও তরুণদের দখলে ছিল। এমনকি তরুণরা বিভিন্ন বাহিনীর গাড়ি বহর পর্যন্ত চেক করে কাগজ না থাকায় আটকে রেখেছিল। বড় বড় ভিআইপির গাড়ি থামতে হয়েছিল।

দেশের এই প্রান্ত থেকে ওই প্রান্তে ছুটে চলা ভূখণ্ডের যে কোন প্রয়োজনে সবাইকে একত্রিত করা। বিপদের সময় নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানুষের পাশে থাকা। তরুণ ও ছাত্র সমাজ দেশের যে কোন ক্রান্তিলগ্নে ভয়াবহ পরিস্থিতিতে ঘটনা স্থলে হাজির হয়ে প্রশাসনিক বাহিনীর সাতে হাত মিলিয়ে কাজ করে শান্তি ফিরিয়ে আনা ও বিপদমুক্ত করে। সাগরের মাঝ থেকে প্রতি সড়কের শুরু শেষ পর্যন্ত যদি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে তাহলে দেশ চালানো তেমন কঠিন হবে বলে মনে হয় না। ফ্যাসিবাদী বলেন সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া বলেন হযবরল জটিল সমস্যায় যদি গিয়ে শান্তশিষ্ট করতে পারে দেশও উন্নত করতে পারবে এবং এগিয়ে নিতে পারবে।

প্রতি স্তরের সিন্ডিকেট ও সাম্রাজ্য গুঁড়িয়ে দিয়ে ফ্যাসিবাদী দূর করে দেশকে নতুন রুপে তৈরি করছে বহু তরুণ ও ছাত্রদের শহীদের বিনিময়ে তাহলে দেশ কেন চালাতে পারবে না। সামান্য ওয়ার্ড সদস্য থেকে দেশের সর্বোচ্চ পদ প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি পর্যন্ত একই দলের লোকের সিন্ডিকেট ও বিনা ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধি নির্মূল করে দেশকে টু পয়েন্ট জিরু স্বাধীন করলে কেন দেশ চালাতে পারবে না। তরুণরাতো আজ বিশ্ব নেতৃত্ব দিচ্ছে। পৃথিবীর অধিকাংশ বড় বড় কোম্পানি কিন্তু তরুণদের হাতে গড়া। তরুণদের জ্ঞানে বিশ্বে দাপট চালাচ্ছে সেই কোম্পানি গুলো। বিশেষ করে আইটি প্রতিষ্ঠান গুলো দেখেন। আপনি বলতে পারেন, তাহলে আমার দেশে হয় নাই কেন এতদিন? আমি বলব, হতে দেই নাই। সুযোগ থাকলে গলা চিপে ধরে বাহিরে যেতে বাধ্য করছে কিংবা আয়নাঘরে পাঠিয়েছে। যা কয়েকটা হয়েছে সেও কিছুটা চাটুকারিতার জন্য দেশে স্থান পেয়েছিল।

বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে গবেষণা করা ও বিশ্ব মিডিয়া নিয়ে খবর রাখা বর্তমান অপ্রতিরোধ্য ছাত্র সমাজ। আপনারা তাদের প্রতি আশ্বাস রাখতে পারেন তারা দেশকে শান্তিময় হিসেবে গড়ে তুলবে। তীক্ষ্ণ বিচক্ষণতার সাথে প্রবীণদের সাথে নিয়ে মেধাবী ও যোগ্যদের যোগ্য স্থান দিয়ে তারা দেশ সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করতে পারবে। অবৈধ টাকা পাচার, বাকস্বাধীনতা হরন, গুম-খুন-হত্যা বন্ধ করে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলে দেশকে নতুন দিগন্তে পৌঁছে দিতে পারবে। যেহেতু তারা এতো বছরের সকল সিন্ডিকেট ভেঙে ফ্যাসিবাদী সরকারকে উৎখাত করতে পারছে সেহেতু দেশকে উন্নত ও রুচিসম্মত করে তুলতে তাদের উপর বিশ্বাস রাখতে পারেন আপনারা। তাদের সাথে হাত মিলিয়ে কাজ করবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমানো আমাদের দেশের সকল মেধাবী ও তীক্ষ্ণবুদ্ধির সন্তানেরা। এই তরুণ প্রজন্মই পারবে তরুণ, প্রবীন ও মেধাবীদের সাথে নিয়ে দেশকে বিশ্বের মঞ্চে তুলে ধরতে।

লেখক: শিক্ষার্থী, সরকারি সিটি কলেজ, চট্টগ্রাম

ওমর ফারুক বিশ্বে তরুণ এমপি মন্ত্রী তথা তরুণের দেশ সেবা ও প্রতিনিধি মুক্তমত

বিজ্ঞাপন

আরো

সম্পর্কিত খবর