Sunday 20 Oct 2024
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

আন্দোলনের তীর্থস্থান ফুলবাড়ী

আবদুল্লাহ মাহফুজ অভি
২৬ আগস্ট ২০২২ ১১:৩০

২৬ আগস্ট, ২০০৬ সাল। স্থান দিনাজপুর সদর থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে ফুলবাড়ী। সেদিন এই জনপদ লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে। মিছিলে মিছিলে মুখর হয়ে ওঠে ফুলবাড়ি। ফসলের মাঠ ছেড়ে কাস্তে হাতেই কৃষক উঠে এসেছে রাস্তায়। স্কুল-কলেজ ছেড়ে কিশোর তরুণরা নেমে এসেছে পথে। গৃহিণীরা বাড়ির উঠোন ছেড়ে নেমে এসেছে পথে। বিশাল যে জন জোয়ার এগিয়ে যাচ্ছে ছোট যমুনার দিকে সেই মিছিলে ছাত্র-শিক্ষক-কৃষক-শ্রমিক-বুদ্ধিজীবী-সাংস্কৃতিক কর্মী কে ছিলো না সেদিন?

বিজ্ঞাপন

চারিদিক থেকে স্লোগান উঠছে ‘তোমার বাড়ি আমার বাড়ি, ফুলবাড়ী ফুলবাড়ী’; ‘আমার মাটি আমার মা, উন্মুক্ত খনি হবে না’, খনিজ সম্পদের মালিকানা জনগণ ছাড়বে না’। ছোট ছোট মিছিল আসছে মূল মিছিলে যুক্ত হচ্ছে। ছোট ছোট ঢেউ এসে এক মহাপ্লাবন তৈরি করছে। এই মিছিলের বিপরীতে প্রস্তুতি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। দু’পক্ষের দূরত্ব মাঝখানে এক ছোট নদী। এই নদীটি হয়তো ততোক্ষণে জেনে গেছে ফুলবাড়ীর মানুষ এক অভ্যুত্থানের ইতিহাস রচনা করতে যাচ্ছে।

বিজ্ঞাপন

ঘটনা এখানে থামিয়ে আমরা আরেকটু পেছনে ফিরে এই আন্দোলনের প্রেক্ষাপট জেনে নেই। এশিয়া এনার্জি নামের একটি কোম্পানি দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা খননের উদ্যোগ নিয়েছিল। ফুলবাড়ীতে কয়লা অনুসন্ধানের মধ্যদিয়ে এই প্রক্রিয়া শুরু হয় ১৯৯৪ সালে। রাষ্ট্র ক্ষমতায় ছিল তখন বিএনপি সরকার। অস্ট্রেলিয়ার কোম্পানি বিএইচপির সাথে অনুসন্ধানের চুক্তি হয়েছিল। বিএইচপি অনুসন্ধান চালিয়ে দেখে এখানে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলন করতে গেলে মানুষ প্রকৃতি পরিবেশের বিপর্যয় হবে। সেই দায় তারা নিতে চায়নি বলেই বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় কয়লা কোম্পানিটি তাদের কার্যক্রম থেকে সরে আসে।

উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা খনন হলে কয়লাস্তরের ওপর থেকে সব মাটি ও পাথরের স্তর সরিয়ে কয়লা উত্তোলন করতে হয়। সাধারণত কয়লাস্তরের অবস্থান যদি মাটির ১২০-১৫০ মিটার গভীরতার মধ্যে হয় এবং কয়লাস্তরটির উপরে যদি কোনো পানিবাহীস্তর, জনবসতি, উর্বর আবাদি জমি না থাকে; তাহলে উন্মুক্ত খনন পদ্ধতি প্রয়োগ করে। ফুলবাড়ীতে কয়লাস্তরের গভীরতা ১৫০ থেকে ২৫০ মিটার। আর এর উপরে আছে বসতবাড়ি তিন ফসলি আবাদীজমি পানির স্তর জীববৈচিত্রের অনন্য আধার। সবকিছু মিলিয়ে কোনোভাবেই ফুলবাড়ীতে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা খনন করা চলে না। যার কারণেই বিএইচপির মতো শীর্ষ প্রতিষ্ঠান সরে এসেছিল। কিন্তু বিএইচপি চলে গেলেও কার্যক্রম থেমে থাকেনি। ১৯৯৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতার আমলে বিএইচপি তাদের লাইসেন্স এশিয়া এনার্জির মতো একটি নব্য প্রতিষ্ঠানের হাতে তুলে দিয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করে।

এশিয়া এনার্জি গোপনে তাদের তৎপরতা চালাতে শুরু করে। ভেতরে ভেতরে ফুলবাড়ীর মাটি-জমিন ধ্বংস করে, মানুষকে তার বসত-ভিটা থেকে উচ্ছেদ করে দেশের জাতীয় সম্পদকে লটু করার সব আয়োজন সম্পন্ন করে। মানুষকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আস্তে আস্তে জমি অধিগ্রহণ শুরু করে। তবে এক সময় এই অপতৎপরতার খবর জেনে যায় মানুষ। ২০০৫ সালে ফুলবাড়ি রক্ষা কমিটির নামে শুরু হয় আন্দোলন। তখন রাষ্ট্র ক্ষমতায় বিএনপি জামায়াত জোট সরকার। স্বভাবতই এই আন্দোলন দমনের চেষ্টা চালায় এশিয়া এনার্জি ও সরকারের লোকজন। কিন্তু আন্দোলন ক্রমেই দানা বাধতে থাকে। ২০০৬ সালে এসে চূড়ান্ত রূপ নেয়। তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি এই আন্দোলনে সমর্থন দিয়ে যৌথভাবে আন্দোলন চালিয়ে যায়। ২০০৬ সালের আগস্ট মাসে উত্তাল হয়ে ওঠে ফুলবাড়ী। সেই সাথে সারাদেশে এই আন্দোলনের পক্ষে জনমত তৈরি হয়।

এবার বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের সমর্থনে এশিয়া এনার্জি আন্দোলন দমনে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালায়। মাঠে নামে তাদের ভাড়াটে গুণ্ডারাও। পরিস্থিতি আরও সংঘাতময় হয়ে ওঠে। একদিকে চলে হুমকি-ধমকি অন্যদিকে চলছে আন্দোলন। অন্যদিকে সরকারের সকল হুমকি-ভয়ভীতি উপেক্ষা করে ঢাকা থেকে লংমার্চ নিয়ে ফুলবাড়ীর পথে রওনা হয় জাতীয় কমিটির নেতা-কর্মীরা। স্লোগান ওঠে ‘আন্দোলনের রাজধানী ফুলবাড়ী ফুলবাড়ী’। আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে ২৫ আগস্টের ভেতর এশিয়া এনার্জিকে ফুলবাড়ি ত্যাগ না করলে কার্যালয় ঘেরাও করার ঘোষণা দেয়। লংমার্চ নিয়ে জাতীয় কমিটির নেতারাও পৌঁছে গেছেন ফুলবাড়ীতে। ফুলবাড়ী তখন আন্দোলনের জনস্রোত বইছে।

২৬ আগস্ট শনিবার। মিছিলে মিছিলে উত্তাল আন্দোলনের ‘রাজধানী’ প্রতিরোধের ফুলবাড়ী। চারিদিক থেকে মিছিল আসছে। সাঁওতাল যুবকের হাতে তীর ধনুক নারীটির হাতে লাঠি। দুপুর ২টায় সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনের সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ লিখিত বক্তব্য পাঠ করছেন, ‘সমগ্র জনগণের রায় ঘোষণা করে বলতে চাই, আমরা মানুষ পরিবেশ জীবন জীবিকা ধ্বংস করে কয়লাখনি চাই না। লুণ্ঠন ও পাচারের জন্য আমরা আমাদের এক ইঞ্চি জমিও দেব না। তাই অবিলম্বে ধ্বংস ও লুণ্ঠনের ফুলবাড়ী কয়লা প্রকল্প বাতিল করতে হবে।’ স্থানীয় নেতারা তাড়া দেয় সংবাদ সম্মেলন শেষ করার জন্য। কারণ ফুলবাড়ীর পথে উত্তাল জনতার ঢল নেমেছে।

স্থানীয় নেতৃবৃন্দকে নিয়ে জাতীয় কমিটির নেতারা মিছিল নিয়ে পথে বের হন। হাজার হাজার মানুষের সেই মিছিল নিমতলীর মোড় পার হয়ে ছোট যমুনা নদীর ব্রিজের কাছে এসে অবস্থান নেয়। ব্রিজের ওই পাড়ে এশিয়া এনার্জির কার্যালয়কে রক্ষা করতে বিডিআর, র‍্যাব, পুলিশ অবস্থান নেয়।

ব্রিজের এই পাড়ে পিকাপ ভ্যানের উপর দাঁড়িয়ে অস্থায়ী মঞ্চ করে সমাবেশ চলতে থাকে। এশিয়া এনার্জীকে ২৬ আগস্ট সন্ধ্যার ভেতর এলাকা ত্যাগ করার নির্দেশ দেয় আন্দোলনকারীদের পক্ষে অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। একই সাথে জনগণের রায় হিসেবে বলা হয়, এশিয়া এনার্জিকে ফুলবাড়িতে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়, তাদের সাথে ফুলবাড়ির মানুষ সব ধরনের সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করাসহ বেশ কিছু কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। অন্যদিকে ভেতরে ভেতরে নানা রকম খবর আসতে থাকে। এশিয়া এনার্জির টাকায় পোষা দালালরা নানা রকম পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছে। এমনকি জাতীয় নেতৃবৃন্দের উপর হামলাও হতে পারে খবর আসতে থাকে।

সময় গড়িয়ে তখন শেষ বিকেল। মূল সমাবেশ হচ্ছে ছোট যমুনার পার থেকে কিছুটা দূরে উর্বশী সিনেমা হলের সামনে। অন্যদিকে প্রায় দেড়শ মানুষের একটি দল কিছুটা এগিয়ে ব্রিজের কাছে অবস্থান নেয়। হঠাৎ ব্রিজের অপর প্রান্ত থেকে টিয়ারসেল এবং গুলি আসতে শুরু হয়। মুহূর্তেই সমাবেশ স্থলে সেই খবর পৌঁছে যায়। শুরু হয় সংঘর্ষ। গুলিবিদ্ধ হয় ২০ জন। মারা যায় ৩ জন এবং আহত হয় প্রায় দুই শতাধিক আন্দোলনকারী। নিখোঁজ হয় কয়েকজন। ছোট যুমনার পারে তখন এক রক্তিম সন্ধ্যা।

রাতভর আন্দোলনকারীদের উপর চলে হামলা নির্যাতন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে মাঠে নামে এশিয়া এনার্জির গুণ্ডারা। জাতীয় আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের খোঁজে বাড়ি বাড়ি চলে তল্লাশি। গুণ্ডা বাহিনীর তাণ্ডব চিৎকার- ‘ঢাকা থেকে কারা এসেছে (আন্দোলনকারী নেতা-কর্মী) খোঁজ তাদের…’। বিভিন্ন হোটেলেও চলে অভিযান। স্থানীয় আন্দোলনকর্মীরা গোপনে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যায় জাতীয় নেতৃবৃন্দকে। সাংস্কৃতিক কর্ম সংগঠকরা গ্রামের ভেতর বিভিন্ন বাড়িতে আশ্রয় নেয়।

দোকানপাট বন্ধ। ১৪৪ ধারা জারী করা হয়েছে নিমতলীতে। এশিয়া এনার্জির লোকজন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে ফুলবাড়ী শহর। আশেপাশের গ্রামে আত্মগোপনে আছেন আন্দোলনকারীরা। পুরুষশূন্য হয়ে যায় এলাকা। শুধু ঘরবাড়ি পাহারা দিতে থেকে যান নারী ও শিশুরা।

২৭ আগস্ট। দুপুরে গোলবানু নামে এক নারী বাজারে আসেন খাবার কিনতে। কিন্তু ১৪৪ ধারার কারণে দোকান বন্ধ। গোলবানু সেই ঘটনা উল্লেখ করে বলেন, ‘ওই দিন রাতে আমরা কিছু খাই নাই। পুরুষ পোলারা গ্রাম ছাড়া। পরের দিন ২৭ আগস্ট আমি দোকানে গেছি। দেখি দোকান-পাট বন্ধ। সারাদিন না খাওয়া মানুষ আমরা। আবার দোকান সব বন্ধ। জিগাইলাম বন্ধ করছেন কেন? কইলো কারফিউ দিছে। আর সইতে পারলাম না।’

দৌড়ে গিয়ে দা হাতে পথে নেমে গোলবানু চিৎকার করে বলেছিলেন ‘আয় কে আসবি…খাইতে দিবি না। আমাগো কামাই খাস আর আমাগো মারস’ গোলবানুর সাথে দা বটি হাতে পথে নামে শত শত নারী। সড়ক অবরোধ করে ফেলেন তারা। আশেপাশের গ্রাম থেকে লাঠিসোটা নিয়ে এগিয়ে আসতে থাকে আন্দোলনকারীরা। পুরো ফুলবাড়ির জনগণ আবার পথে নেমে আসে। উপজেলার ৪টি থানা এলাকা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয় আন্দোলনকারীরা। অতর্কিত হামলায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া জনতা আবার সংগঠিত হয়। এবার আর টিকতে পারে নাই পেটোয়া বাহিনী ও তাদের দালালরা। প্রতিরোধের মুখে ২৭ তারিখ রাতে ও ২৮ তারিখ পুলিশ ও বিজিবির (তৎকালীন বিডিআর) পাহারায় এশিয়া এনার্জির লোকেরা ফুলবাড়ি ত্যাগ করে।

৩০ তারিখ আন্দোলনকারীদের দাবি মেনে নিয়ে সরকারি প্রতিনিধি দল চুক্তি পত্রে স্বাক্ষর করে। এভাবেই এক রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফুলবাড়ির মানুষ তাদের জমি, ফসল, মাটি ভূর্গভস্থ পানি, জলাশয় রক্ষা করে। কয়লার দূষণের অভিশাপ থেকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য লড়াই করে বাঁচিয়ে রাখে ফুলবাড়ীকে।

এই ঘটনার এক যুগ পর এই আগস্টের একরাতে গিয়েছিলাম ফুলবাড়ীতে। ছোট রেল স্টেশনের একটি ফলকে লেখা- ‘ফুলবাড়ী’। নামটি পড়ে শরীরে এক শিহরন জেগে উঠেছিল সেদিন। ফুলবাড়ির পথে পথে হেঁটেছি। দেখেছি সেই অভ্যুত্থান ঘটা ছোট যমুনার পার। গুলিবিদ্ধ আহত যোদ্ধা বীর বাবলুকে দেখেছি, তখনো সেই ক্ষত বয়ে বিছানায় কাতর…।

কথা বলেছি সেই তেজস্বী নারী গোলবানুর সাথে। গোলবানু সেই তেজ নিয়ে বলেছিল, ‘আমরা তাদের তাড়িয়েছি কিন্তু এখনো চক্রান্ত চলছে ফুলবাড়ী দখলের। এতো সরকার আসলো গেলো, ফুলবাড়ী চুক্তি পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন করে নাই। মামলাগুলো প্রত্যাহার হয় নাই।’

এক গ্রামে কথা হয়েছিল এক কৃষকের সাথে। খালি গায়ে চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে তিনি বলেছিল, এশিয়া এনার্জি ভূমি অধিগ্রহণের ফাঁদ পেতে জমি লুটি নিচ্ছিলো। কলকারখানা কাজ দিবে, ঘরে ঘরে রঙ্গিন টেলিভিশন দিবে… আরও কতো কি সেই লোভের ফাঁদের গল্প। সেইসব শুনিয়ে শেষে বলেছিল ‘রঙ্গিন টেলিভিশন দিয়া আমার বাপের ভিটা আর ধানের জমি নিতে চাইছিল হারামজাদারা।’

মুদী দোকানদার সুধীর বাবু লালনের গান শুনিয়ে তারপর বলেছিল, কয়লা দূষণে কিভাবে জীববৈচিত্র ধ্বংস করে শরণার্থী করে দিবে মানুষকে!

ফুলবাড়ী দিবসের মিছিলে হাঁটতে হাঁটতে এক প্রবীণ বৃদ্ধার কাছে জানতে চেয়েছিলাম, কাকা ২৬ আগস্ট সেদিন কি হয়েছিল ফুলবাড়ীতে? বৃদ্ধ হাঁটতে হাঁটতেই বলেছিল, ‘মুক্তিযুদ্ধ হইছিলো মুক্তির যুদ্ধ…।’

আমি থমকে গিয়েছিলাম তার কথায়। এই কথার মর্মার্থ বুঝতে কয়েক মিনিট সময় লেগে গিয়েছিল। আসলেই তো ফুলবাড়ীর মানুষকে সেদিন মুক্তির লড়াই করতে হয়েছিল। মিথ্যা আর ধ্বংসের উন্নয়নের বিরুদ্ধে তারা লড়াই করেছিল, তাদের ভূমি অধিকার জীবন জীবিকা রক্ষার্থে তারা লড়াই করেছিল।

পুরো ফুলবাড়ীকেই সেদিন আমার মনে হয়েছিল সংগ্রামের পাঠশালা, ফুলবাড়ী আমাদের শিক্ষা, আন্দোলনের রাজধানী ফুলবাড়ী ফুলবাড়ী…।

লেখক: তথ্যচিত্র নির্মাতা ও সাংবাদিক

সারাবাংলা/এসবিডিই/এএসজি

আন্দোলনের তীর্থস্থান ফুলবাড়ী আবদুল্লাহ মাহফুজ অভি মত-দ্বিমত

বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ

গোলমরিচ যেভাবে দ্রুত ওজন কমায়
২০ অক্টোবর ২০২৪ ১৫:৫১

সম্পর্কিত খবর