Saturday 23 Nov 2024
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

ভারতের কাছে কেন বর্তমান সরকারের ধারাবাহিকতা অপরিহার্য

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া
১৯ আগস্ট ২০২৩ ১৬:৩৮

গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের আসন্ন দ্বাদশ সংসদীয় নির্বাচন নিয়ে আমেরিকার বর্তমান ভূমিকায় বাংলাদেশের বন্ধুপ্রতিম প্রতিবেশী গণতান্ত্রিক দেশ ভারত যে খুশি নন ওয়াশিংটনকে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে সেই বার্তা। কারণ নয়াদিল্লি মনে করেন, বাংলাদেশে হাসিনা সরকার দুর্বল হলে তা ভারত এবং আমেরিকা কারও পক্ষেই সুখকর হবে না। কূটনৈতিক সূত্রের খবরে নিশ্চিত হওয়া গিয়েছে যে একাধিক স্তরের বৈঠকে নয়াদিল্লি এ কথা জানিয়েছে বাইডেন প্রশাসনকে। এই ক্ষেত্রে নয়াদিল্লির বক্তব্য, ঢাকায় সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন হোক এটা ওয়াশিংটনের মতো ভারতও চায়। কিন্তু যে ভাবে হাসিনা সরকারকে অস্থির করার জন্য আমেরিকার তরফ থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে, তা প্রতিবেশী রাষ্ট্র হিসাবে ভারত তথা দক্ষিণ এশিয়ার সার্বিক নিরাপত্তার জন্য কোনোভাবেই ইতিবাচক নয়।

বিজ্ঞাপন

কূটনৈতিক শিবিরের মতানুসারে, আফগানিস্তানের নারী, শিশু এবং সংখ্যালঘুদের কথা বিবেচনা না করেই আমেরিকা আফগানিস্তান নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে চুক্তি করে নিয়েছিল, এখন যার ফল ভুগতে হচ্ছে। আফগানিস্তান থেকে আমেরিকা সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরেই গোটা অঞ্চলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা মুখ থুবড়ে পড়েছে। ভারতের উত্তরপূর্ব সীমান্ত অঞ্চল এখন বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে। তালিবান এখন আফগানিস্তানের ক্ষমতার শীর্ষে। বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শুধুমাত্র বাংলাদেশের জন্য পৃথক একটি ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে বাইডেন প্রশাসন যাকে আদৌ উচিত বলে মনে করছে না নয়াদিল্লি। কূটনৈতিক শিবির মনে করছে আমেরিকার প্রশাসন সরাসরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে নাক গলাতেই নিজের দেশের আইন প্রয়োগ করে বাংলাদেশের জন্য পৃথক ভিসা নীতি গ্রহণ করল। এছাড়াও সাউথ ব্লক মনে করে, যুক্তরাষ্ট্রের এমন নীতি দ্বারা জামাতে ইসলামিকে ‘রাজনৈতিক ছাড়’ দেওয়া হলে অদূর ভবিষ্যতে ঢাকা মৌলবাদের দখলে চলে যাবে। উদার পরিবেশ যেটুকু রয়েছে, তা-ও আর থাকবে না। ফলে বাংলাদেশ পরিণত হবে অন্য এক আফগানিস্তানে যা কোনভাবেই বাংলাদেশের বন্ধুপ্রতিম দেশ ভারতের জন্য সুখকর হবেনা।

বিজ্ঞাপন

বাংলাদেশ ও ভারত দুটি প্রতিবেশী দেশ। দুই দেশ আলাদা হলেও দুটি দেশের ঐতিহ্য, সংস্কৃতিতে রয়েছে অনেক মিল। দুই দেশেরই রয়েছে সুপ্রাচীন ঐতিহ্য। বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলন ও স্বাধীনতা আন্দোলনের আগেও অধিকার আদায়ের আন্দোলনে ভারতীয় সরকারের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। স্বাধীন বাংলাদেশের জনক জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণের পথে ভারত সরকার ছিল বলতে গেলে প্রায় একক বন্ধুত্বপূর্ণ দেশ। ১৯৭১ সালে যখন পাকিস্তানী সেনা তথা হানাদার বাহিনী বাংলাদেশের নিরস্ত্র মানুষের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল, তখন ভারতীয় জনসম্প্রদায় এবং ভারত সরকার অসহায় বাংলাদেশী মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল। আশ্রয় দিয়েছিল, অন্ন দিয়েছিল সেদিনের সব হারানো অসহায় বাংলাদেশীদের। আর এর মধ্য দিয়েই ভিত রচিত হয়েছিল বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের। দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধের পর স্বাধীন হয় বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সেই দুর্দিনে ভারতের দেয়া সমর্থন ও সাহায্যের কথা আজও শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি আমরা। সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বে ও ভারতের ইন্দিরা গান্ধীর নেতৃত্বে ১৯৭২ সালে ‘দীর্ঘমেয়াদী বন্ধুত্ব ও নিরাপত্তা’ চুক্তিতে আবদ্ধ হয়। দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এ ধরনের চুক্তি যথার্থ ছিল বলে মতামত ব্যক্ত করেন বোদ্ধারা। উভয় দেশই পরস্পরের ভৌগোলিক সীমারেখা, সার্বভৌমত্ব, আঞ্চলিক নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বীকৃতি দিয়ে থাকে। দুই দেশের মানুষ যখন তাদের ইতিহাস-ভূগোল-সংস্কৃতির এক অপূর্ব ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় সম্পর্ককে এক বিশেষ উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছে, ঠিক তখনই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি একদল কুলাঙ্গার ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যা করে এবং এর মাধ্যমে ক্ষমতা দখলে নেয় পাকিস্তানের পরাজিত শক্তি। ক্ষমতায় এসেই শুরু করে ভারত বিরোধিতা এবং জাগিয়ে দেয় সাম্প্রদায়িক উস্কানি। যার মধ্য দিয়ে শুরু হয় বিভিন্ন প্রকার অপকর্ম এবং বিনষ্ট হয় একাত্তরের মিলিত রক্তস্রোতে পাওয়া বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। তারপর দীর্ঘ সময় ধরে সামরিক শাসন এবং সামরিক সমর্থন পুষ্ট সরকারের স্টিমরোলারে ধ্বংস হয় বাঙালী জাতিসত্তার সকল মূল্যবোধ, ঐতিহ্য এবং নাগরিক অধিকার। ধ্বংস হয় ভারত সরকারের সাথে বাংলাদেশের সব ধরনের সম্পর্ক। দীর্ঘ ২১ বছর অপশক্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে ক্ষমতায় আসেন বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। ক্ষমতায় এসেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুই দেশের সম্পর্ক পূর্ব অবস্থায় ফিরিয়ে নেয়ার চেষ্টা শুরু করে বাড়িয়ে দেন বন্ধুত্বের হাত। যার অন্যতম ফল হিসেবে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে ঐতিহাসিক গঙ্গা জল বণ্টন চুক্তি হয়। সে সময় বাংলাদেশ ও ভারতের নিরাপত্তা বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতিও সাধিত হয়। ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি হয়। ফলে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত হত্যা বন্ধ হয়েছিল। অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও নতুন নতুন যোগাযোগ স্থাপনের মাধ্যমে এই সময় দুই দেশের সম্পর্ক আরও এগিয়ে যেতে থাকে। কিন্তু তা আর বেশিদিন সম্ভব হয় নি। আবারও শুরু হয় ষড়যন্ত্র। ফলে দুই দেশের মধ্যে বৈরী সম্পর্ক তৈরি হতে শুরু করে। এর সঙ্গে আবারও যোগ দেয় স্বাধীনতাবিরোধী পাকিস্তানপন্থী অপশক্তি। ফলে ২০০১ সালে কারসাজির কারণে ক্ষমতা হারান শেখ হাসিনা। ১০ ট্রাক অস্ত্র পাচার, সীমান্তে বিভিন্ন ধরনের অবৈধ চোরাচালান চেষ্টা, একযোগে ৬৩ জেলায় বোমা হামলা, তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রীকে হত্যার চেষ্টায় জনসমাবেশে গ্রেনেড হামলাসহ অনেক জঘন্য কাজ ২০০১-২০০৬ -এ সংঘটিত হয়। তবে আবারও সত্যের জয়ের মতোই সকল দুর্যোগ সামাল দিয়ে ২০০৮-এর শেষে ক্ষমতায় ফিরে আসেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। যার মধ্য দিয়ে আবারও ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের উন্নয়নের একটি নতুন প্রেক্ষাপট তৈরি হয়।

২০০৮ থেকে ২০২৩ টানা ১৪ বছরেরও ক্ষমতায় আছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এখন তিনি সফল রাষ্ট্রনায়ক এবং জনপ্রিয় বিশ্বনেত্রী। ২০১০ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে অর্থনৈতিক বিনিময় বিস্তৃতকরণের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক ত্বরান্বিত হয়। শেখ হাসিনা সরকারের জোরালো সাম্প্রদায়িক বিরোধী অবস্থান ভারতীয়দের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। একই সঙ্গে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাসবাদ উত্থানের সম্ভাবনাকেও তিনি শক্ত হাতে দমন করেন। যার ফলে বাংলাদেশে ভারত বিরোধী শক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে। ভারত তার উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাকে নিয়ন্ত্রণ করার দুর্লভ সুযোগ লাভ করে। ফলশ্রুতিতে দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্কে নতুন দিগন্তের সৃষ্টি হয়।

ভারতের সঙ্গে দীর্ঘতম স্থলসীমান্ত রয়েছে বাংলাদেশের। নয়াদিল্লি এ কথাই বাইডেন প্রশাসনকে জানিয়েছে, জামায়াতকে আশকারা দিলে একদিকে যেমন ভারতের আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাস বাড়তে পারে, তেমনই চীনের প্রভাব বাংলাদেশে অনেকটাই বেড়ে যাবে, যা ভারত এবং ওয়াশিংটন কেউ চায় না। মনে করা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র জামায়াতকে বরাবর রাজনৈতিক ইসলামিক সংগঠন হিসেবেই দেখানোর চেষ্টা করে। কিন্তু জামায়াতকে সুযোগ দিলে বাংলাদেশ জঙ্গিবাদের আস্তানায় পরিণত হবে যার ফলে ভারত সীমান্তে হত্যাকান্ড এবং চোরাচালান বৃদ্ধি করার মধ্য দিয়ে তা ভারতের বিষফোঁড়ায় পরিণত হবে।

বাংলাদেশ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে ট্রানজিট সুবিধা, সীমান্ত সমস্যার সমাধান, ভারত থেকে বিদ্যুত আমদানি, ভারত কর্তৃক বাংলাদেশকে এক বিলিয়ন ডলারের ঋণ দান, যৌথ সমর্থনে ভুটান- নেপাল ট্রানজিট সুবিধা, ছিট মহল বিনিময়, প্রতিবছর ১৫ লাখ বাংলাদেশীকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভিসা প্রদানসহ অনেক উল্লেখযোগ্য বিষয় রয়েছে বিগত বছরগুলোর খতিয়ানে। তাছাড়া ২০১১ সালে ৭৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ও ২০১৪ সালে ১০০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ সহায়তা দেয় ভারত বাংলাদেশকে। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বন্ধুপ্রতিম সম্পর্কের ফলে দুই মিত্র দেশের সমঝোতায় অনেক গুরত্বপূর্ণ ইস্যু সমাধান হয়েছে এবং এখন পর্যন্ত অমীমাংসিত রয়েছে এমন কিছু ইস্যু যেমন, বহুল আলোচিত তিস্তা চুক্তি আশা করা করা হচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে তার হাত ধরে এই সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি নতুন ও ইতিবাচক পথ খুলবে দুই দেশের আন্তরিকতায়। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের সমর্থন নিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা পূনরায় নির্বাচিত হলে আশা করা যায় নিষ্পত্তি হবে সকল উৎকণ্ঠার এবং সুন্দর সমাধানের মধ্য দিয়ে অটুট রবে বন্ধুত্ব। তাছাড়া দুই দেশের মধ্যে সীমান্ত সুরক্ষা, ব্লু-ইকোনমি, মহাকাশ গবেষণা, সাইবার নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সহযোগিতাসহ নানা ক্ষেত্রে সহযোগিতার ক্ষেত্র সম্প্রসারিত হয়ে দুই বন্ধুত্বপূর্ণ দেশের প্রধানমন্ত্রীর দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের মাধ্যমে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় ও শক্তিশালী হবে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে। এই ক্ষেত্রে ভারত তার নিজের স্বার্থেই বাংলাদেশের বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকারের ধারাবাহিকতা অপরিহার্য বলে মনে করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের ফলে সন্ত্রাসী সংগঠন বিএনপি-জামায়াত ইন্দন পাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে পিছনের দরজা দিয়ে বাংলাদেশের ক্ষমতায় আসার যেটা পরবর্তীতে ভারত এবং বাংলাদেশ কারোও জন্যই ভালো হবেনা। এমতাবস্থায় ভারত সরকার তাদের নিজেদের স্বার্থে বন্ধুপ্রতিম বাংলাদেশের সাথে দীর্ঘ দিনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার স্বার্থে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বাংলাদেশ আওয়ামিলীগ সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা অপরিহার্য বলে মনে করছে। পাশাপাশি বাংলাদেশের জনগণ ও চায় মুক্তিযুদ্ধের সময় সহযোগিতা করা বন্ধু দেশ ভারতের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় থাকুক যুগের পর যুগ গণতন্ত্রে ও মুক্তিযুদ্ধের মহান শক্তিতে বিশ্বাসী বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় থাকার মাধ্যমে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একদমই উচিত হবেনা গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করে পাকিস্তান পন্থীদের ক্ষমতায় আসার সুযোগ করে দিয়ে বাংলাদেশকে দ্বিতীয় এক আফগানিস্তানে পরিণত করা। তবে তারা চেষ্টা করেও কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের মহান শক্তিতে উদ্বুদ্ধ স্বাধীনচেতা বাঙালি জনগণ এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কখনো তা হতে দিবেনা।

লেখক: ট্রেজারার, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও সাবেক চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হস্পিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

সারাবাংলা/এসবিডিই

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া ভারতের কাছে কেন বর্তমান সরকারের ধারাবাহিকতা অপরিহার্য মত-দ্বিমত

বিজ্ঞাপন

আরো

সম্পর্কিত খবর