স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছর। একইসঙ্গে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর আয়োজন। এর মধ্যেই এলো মহান বিজয় দিবস। একাত্তরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে চূড়ান্ত মুক্তি অর্জনেরও ৫০ বছর পূর্ণ করল জাতি। বিজয়ের এই আনন্দক্ষণে উদ্বেলিত গোটা দেশ। বিজয়ের আনন্দে উদ্ভাবিত হাসিমুখগুলো ঘুরে বেড়াচ্ছে পথে পথে। রাজধানীও সেজেছে বর্ণিল সাজে। সন্ধ্যা গড়াতেই সেই শহর রঙ-বেরঙের সজ্জায় উদ্ভাসিত।
বরাবরের মতোই জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে ছিল কুচকাওয়াজ। তাতে বিমান বাহিনীর উদ্যোগে যুক্ত উড়োজাহাজ, হেলিকপ্টার আর প্যারাট্রুপারের বর্ণাঢ্য প্রদর্শনী। বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তির এই ক্ষণে প্রধানমন্ত্রী নিজে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় বিজয় দিবসে শপথ পড়ালেন জাতিকে। ৫০ বছরের অপ্রাপ্তি আর আক্ষেপ ঘুচিয়ে অগ্রগতির পথে এগিয়ে সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় জানালেন শপথে। সেই শপথে সারাদেশ থেকে মিলেছে কোটি কণ্ঠ।
রাজধানী ঘুরে ছবি তুলেছেন সারাবাংলার ফটো করেসপন্ডেন্ট সুমিত আহমেদ
- বিজয় দিবসে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে ছিল জাঁকজমপূর্ণ কুচকাওয়াজ
- সেখানে বিমান বহরের বর্ণিল প্রদর্শনী মুগ্ধ করে সবাইকে
- উড়োজাহাজ, হেলিকপ্টার আর প্যারাট্রুপারের মহড়া ছিল নজরকাড়া
- জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি ছিল প্যারেড গ্রাউন্ডের অন্যতম মূল আকর্ষণ
- মঞ্চে থেকে কুচকাওয়াজ উপভোগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ
- এদিন কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারেও ছিল জমজমাট আয়োজন
- সেখানে সব বয়সীদের মধ্যে শিশুদের উচ্ছ্বাস ছিল চোখে পড়ার মতো
- তরুণরাও বিজয়ের রঙে নিজেদের রাঙিয়ে নিয়েছেন
- সাইকেলের কসরতের সঙ্গে সঙ্গে এই তরুণদের বার্তা ছিল লাল-সবুজের পতাকা সমুন্নত রাখা
- ফাইল ছবি
- সন্ধ্যার পর গোটা রাজধানীকে আলোকিত করে তোলে এমন আলোকসজ্জা
- আলোকসজ্জার আবহেই তুলে ধরা হয়েছে জাতির পিতাকে
- কোথাও কোথাও তুলে ধরা হয়েছে ইতিহাসের পাতা
- শাপলা চত্বরের এমন ফোয়ারা যেন বিজয়ের আভায় উদ্ভাসিত