বছরের প্রথম দিনকে বরণ করে নিতে প্রস্তুত সবাই। একটু পরেই শুরু হবে মঙ্গল শোভাযাত্রা। তাদে যোগ দিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের সবাই প্রস্তুত।
গরু, মহিষ, হাতি, টেপা পুতুল ইত্যাদির প্রতিকৃতি নিয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রায় অংশ নেন সবাই। এই যাত্রায় আলো ছড়ায় পেঁচার উৎসুক দৃষ্টি।
বছরের প্রথম দিন, তাই নেচে গেয়ে উদযাপনের চেষ্টা। ঢোল আর গানের বাজনার সঙ্গে ঘোড়ার প্রতিকৃতি নিয়ে অনেকেই এভাবে নেচে গেয়ে উদযাপন করেছেন তাদের পহেলা বৈশাখ।
পহেলা বৈশাখ বাঙালির উৎসব, সবার যোগে জয়যুক্ত হোক। চট্টগামের সম্মিলিত পহেলা বৈশাখ উদযাপন পরিষদের আয়োজিত অনুষ্ঠানে দলীয় নৃত্যে পরিবেশনা করছেন একদল কিশোরী। তাদের প্রাণের উচ্ছ্বাস দেহের অঙ্গভঙ্গিকে ছাপিয়ে মুখের হাসি দিয়েও প্রকাশ পাচ্ছে।
মানুষের পাশাপাশি মঙ্গল শোভাযাত্রায় অংশ নেয় গরু, মহিষ, হাতি, বাঘ, হরিণ, মাছ, রাজা, রাণী, টেপা পুতুলসহ বিভিন্ন জিনিসের প্রতিকৃতি। এগুলো সব সময়ই মঙ্গল শোভাযাত্রার বিশেষ আকর্ষণ। এই প্রতিকৃতিগুলোই শোভাযাত্রাকে আরও প্রাণবন্ত ও উপভোগ্য করে তোলে।
‘এসো হে বৈশাখ, এসো এসো তাপস নিঃশ্বাস বায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক যাক যাক এসো এসো…
মুছে যাক গ্লানি ঘুচে যাক জরা অগ্নি স্নানে শুচি হোক ধরা রসের আবেশ রাশি শুষ্ক করি দাও আসি
ডিসি হল ময়দানে দর্শনার্থীদের ঢল। নগরির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সবাই ঘুরতে এসেছেন বছরের প্রথম দিনে।
পহেলা বৈশাখ