বিজ্ঞাপন

উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে ইকোসিস্টেম অন্তর্ভুক্ত করার তাগিদ

August 31, 2018 | 3:31 pm

।। স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট ।।

বিজ্ঞাপন

ঢাকা: নগর ও শহরকে স্বাস্থ্যকর করে তুলতে সব ধরনের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে ইকোসিস্টেম অন্তর্ভুক্ত করার তাগিদ দিয়েছেন বিশিষ্টজনরা। তারা বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয় করতে প্রস্তাব দেন।

বিশ্ব পানি সপ্তাহ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (৩০ আগস্ট) দৈনিক ভোরের কাগজ কার্যালয়ের কনফারেন্স রুমে আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে তারা এই মতামত দেন।

‘ওয়াটার, ইকোসিস্টেম অ্যান্ড হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক বৈঠকে তারা আরো বলেন, পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে মানুষের জীবনমান ও জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়ছে। এমনকি দীর্ঘ স্থায়ী অর্থনৈতিক উন্নয়নও হুমকির সম্মুখিন হচ্ছে। ঢাকা মহানগরীর মতো সারা বাংলাদেশ মানুষ ও প্রাণিকূলের বসবাস ও ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যাচ্ছে। একে বাসযোগ্য করতে পরিবেশ ও প্রাকৃতিক ইকোসিস্টেমকে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনায় অন্তর্ভুক্ত করার সময় এসেছে।

বিজ্ঞাপন

ওয়াটার এইড, বাংলাদেশ ওয়াশ অ্যালায়েন্স, ওয়াটার সাপ্লাই অ্যান্ড স্যানিটেশন কোলাবরেটিভ কাউন্সিল, ফ্রেশ ওয়াটার অ্যাকশন নেটওয়ার্ক সাউথ এশিয়া বাংলাদেশ, স্যানিটেশন অ্যান্ড ওয়াটার ফর অল এবং দৈনিক ভোরের কাগজ যৌথভাবে এই বৈঠকের আয়োজন করে।

বৈঠকটি সঞ্চলনা করেন ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বুয়েটের অধ্যাপক ড. মো. মুজিবুর রহমান। বক্তব্য রাখেন ইউএসটি-এর নির্বাহী পরিচালক শাহ মো. আনোয়ার কামাল, ওয়াটার এইড বাংলাদেশের পরিচালক (পিএইচডি) মো. লিয়াকত আলী, এনজিও ফোরাম ফর পাবলিক হেলথ-এর নির্বাহী পরিচালক এস. এস. এ. রশীদ, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী রবিন রায়হান আহমেদ, কোয়ালিশন ফর দ্যা আরবান পুর (সিইউপি) নির্বাহী পরিচালক খন্দকার রেবেকা সান-ইয়াত, বাংলাদেশ ওয়াশ অ্যালায়েন্স-এর কান্ট্রি কোঅর্ডিনেটর অলক মজুমদার, এফএএনএসএ-বিডি ন্যাশনাল কনভেনার ইয়াকুব হোসেন, এডিডি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর শফিকুল ইসলাম, প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন বাংলাদেশের হাবিবুর রহমান, স্যানিটেশন সেক্রেটারিয়েট-এর (ডিপিএইচই) নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ গোলাম মোক্তাদির, এইচওয়াইএসডব্লিউএ ফান্ড ম্যানেজমেন্ট-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নুরুল ওসমান, ঢাকা ওয়াসার পরিচালক (উন্নয়ন) মো. আবুল কাশেম, ডিওআরপি-এর পরিচালক মো. জোবায়ের হোসেন।

বক্তারা ওয়াটার অ্যান্ড স্যানিটেশন খাতে বিনিয়োগ বাড়ানো, সচেতনতা বৃদ্ধি, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বিত পরিকল্পনা প্রণয়ন, এবং সরকারি-বেসরকারি যৌথ উদ্যোগ নেওয়ার তাগিদ দেন।

বিজ্ঞাপন

সারাবাংলা/জেএ/এটি

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন