বিজ্ঞাপন

এত কিছু ভেবে এসব করিনি, সারাবাংলাকে হৃদয়ের মা

November 19, 2018 | 5:19 pm

।। স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট ।।

বিজ্ঞাপন

আমিতো এত কিছু ভেবে এসব করিনি। নিজের ছেলেটা অসুস্থ ছিল, তাকে নিয়ে ছোট থেকেই কত কথা শুনেছি। আত্মীয়স্বজন, পাড়া প্রতিবেশি অনেকের কাছ থেকেই যেমন সহযোগিতা পেয়েছি, তেমনি কথাও কম শুনিনি। কিন্তু সেসব আমি শুনিনি, না শুনেই আজ ছেলেকে নিয়ে এ পর্যন্ত আসতে পেরেছি, বলেন হৃদয়ের মা সীমা সরকার।

বিশ্বের ১০০ প্রেরণাদায়ী নারীর একজন ‘হৃদয়ের মা’

সোমবার (১৯ নভেম্বর) বিবিসির করা বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশ্বের ১০০ অনুপ্রেরণাদায়ী ও প্রভাবশালী নারীর তালিকায় ৮১তম অবস্থানে তার নাম প্রকাশের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সারাবাংলাকে তিনি এসব কথা বলেন।

‘হৃদয়কে ঢাবিতে ভর্তি না করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ’

তিনি বলেন, ছেলেকে অসুস্থ বলে কখনও ভাবিনি, কোলে কইরা সব জায়গায় নিয়ে গেছি, তাকে নিয়ে যেখানে যা করতে হয়েছে-তাই করেছি। আমি এখনও কিছু জানি না, আপনার কাছেই প্রথম শুনলাম। ভালো লাগছে, খুব ভালো লাগছে।

বিজ্ঞাপন

তিনি আরও বলেন আমি আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ, আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনারা আমার জন্য, আমার ছেলের জন্য যা করেছেন সেটা আমি সারাজীবন মনে রাখবো

বিজ্ঞাপন

৪৪ বছর বয়সী সীমা সরকার আরও বলেন, তবে আমি একা পারতাম না। আমার এই লড়াইয়ে সব সময় অামার সঙ্গী ছিলেন হৃদয়ের বাবা। যখন যা প্রয়োজন ছিলো তার কাছ থেকে পেয়েছি।

সারাবাংলা/জেএ/এমআই

আরও পড়ুন: নিয়মের গ্যাঁড়াকলে থমকে যাবে মা-ছেলের লড়াই!

মায়ের কোলে চড়ে আসা সেই ছেলে ঢাবি ভর্তি পরীক্ষায় পাস

বিজ্ঞাপন

Tags:

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন