August 17, 2019 | 4:18 am
সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
ঢাকা: রাজধানীর মিরপুর-৭ নম্বর সেক্টরে চলন্তিকা মোড়ের ঝিলপাড় বস্তিতে আগুনে পুড়ে যাওয়া ক্ষতিগ্রস্তদের থাকার জন্য আশেপাশের ৫টি স্কুল খুলে দেওয়া হয়েছে। তারা যতদিন থাকতে চায়, ততদিন ওখানে থাকতে পারবে। স্কুলে থাকতে দেওয়ার পাশাপাশি তাদেরকে খাবারও সরবরাহ করা হবে বলে জানিয়েছেন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।
শুক্রবার (১৬ আগস্ট) মিরপুরের চলন্তিকা বস্তিতে ভয়াবহ আগুন নিয়ন্ত্রণের পর ঘটনাস্থলে এসে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, মিরপুর-৭ এর এই বস্তিতে ২০ থেকে ২৫ হাজার ঘরে ৫০ থেকে ৫৫ হাজার মানুষ থাকতো। এখানে ফায়ার এক্সটিংগুইশার থাকলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমান কম হতো। এতে করে ফায়ার সার্ভিস আসার আগে তারা নিজেরাই আগুন নিভিয়ে ফেলতে পারতো। আগামীতে যাতে এ ধরনের দুর্ঘটনা না ঘটে সেই জন্য ফায়ার এক্সটিংগুইশারের ব্যবস্থা নেওয়া হবে, বলেন তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, ২০১৭ সালের দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাউনিয়া বাঁধে একটি প্রকল্প গ্রহণ করেন। সেই প্রকল্পর কাজ এখনো চলামান রয়েছে। ওই প্রকল্পের কাজ শেষ হলে সেই সব বস্তিবাসীরা ওখানে থাকতে পারবেন। এছাড়াও যাদের আগুনে পুড়ে সব শেষ হয়েগেছে তারা চাইলে নতুন করে আবার ঘর বানাতে পারবেন।
সারাবাংলা/এউজে/ এআই/আরএফ