বিজ্ঞাপন

মোবাইল ফোনের জন্য খুন: দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড, তিনজনের যাবজ্জীবন

September 4, 2019 | 4:56 pm

ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট

কুষ্টিয়া: কুষ্টিয়ার আলোচিত সোহাগ হত্যা মামলায় দুই আসামিকে মৃত্যুদণ্ড এবং তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বিজ্ঞাপন

দণ্ডবিধির ৩০২/৩৪ ধারায় আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টায় কুষ্টিয়ার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক অরূপ কুমার গোস্বামী এই রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত।

মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন— মো. নাজমুল ও মো. রনি। নাজমুলের বাড়ি কুষ্টিয়ার মিরপুর থানার আহম্মদপুর গ্রামে। তার বাবার নাম আহাদ আলী। রনির বাড়ি ভেড়ামারা উপজেলার ১২ মাইল এলাকায়। তার বাবার নাম আবুল কালাম।

বিজ্ঞাপন

যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে— চৌড়হাঁস এলাকার ইসমাইল হোসেনের ছেলে মো. রাব্বী, কুমারগাড়া এলাকার আব্দুল আজিজের ছেলে মো. সুজা ও চৌড়হাঁস বড় মসজিদ এলাকার মো. খলিলের ছেলে মো. রফিককে।

আসামিদের মধ্যে রনি ছাড়া বাকিরা পলাতক। আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট অনুপ কুমার নন্দী জানান, ২০১২ সালের ৯ অক্টোবর সকালে ভেড়ামারা থেকে সোহাগ আসামিদের সঙ্গে মোটরসাইকেল নিয়ে বেড়াতে যান কিন্তু ফিরে আসেননি। পরদিন হার্ডিঞ্জ ব্রিজের আধা কিলোমিটার উত্তরে ইপিল ইপিল বাগানে সোহাগের মরদেহ পাওয়া যায়। ওই ঘটনায় সোহাগের খালু শহীদুল ইসলাম পাঁচজনকে আসামি করে ভেড়ামারা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।

একটি মোবাইল ফোনের জন্য সোহাগকে আসামিরা হত্যা করেছিল বলে জানান অনুপ কুমার নন্দী।

বিজ্ঞাপন

সারাবাংলা/এটি

Tags:

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন