বিজ্ঞাপন

পিলখানা হত্যা দিবসে বিজিবি’র নানা কর্মসূচি

February 25, 2020 | 1:15 am

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট

ঢাকা: রাজধানীর পিলখানায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) তৎকালীন বিডিআর সদর দফতরে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের একাদশ বার্ষিকী আজ।

বিজ্ঞাপন

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতদের স্মরণে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বিজিবি।

বিজিবি’র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) পিলখানাস্থ বিজিবি সদর দপ্তরসহ সকল রিজিয়ন, সেক্টর, প্রতিষ্ঠান ও ইউনিটের ব্যবস্থাপনায় খতমে কোরআন, বিজিবি’র সকল মসজিদে এবং বিওপি পর্যায়ে শহিদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।

এদিন সকাল ৯টায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় বনানী সামরিক কবরস্থানে রাষ্ট্রপতির প্রতিনিধি,  প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, তিন বাহিনীর প্রধানগণ (সম্মিলিতভাবে), স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব এবং বিজিবি মহাপরিচালক (একত্রে) শহিদদের স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এছাড়া দিবসটি পালন উপলক্ষে বিজিবি’র যে সকল স্থানে রেজিমেন্টাল পতাকা উত্তোলন হয় সে সকল স্থানে বিজিবি পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। এছাড়া বিজিবি’র সকল সদস্য কালো ব্যাজ ধারণ করবেন।

বিজ্ঞাপন

বিজিবি’র সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, পরদিন বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বাদ আসর পিলখানাস্থ কেন্দ্রীয় মসজিদে শহিদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।

এছাড়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, বিজিবি মহাপরিচালক, শহিদ ব্যক্তিবর্গের নিকটাত্মীয়গণ, পিলখানায় কর্মরত সকল অফিসার, জুনিয়র কর্মকর্তা, অন্যান্য পদবীর সৈনিক এবং বেসামরিক কর্মচারীগণ অংশগ্রহণ করবেন।

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর সদর দফতরে মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। পিলখানায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনের মৃত্যু হয় ওই মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে।

বিজ্ঞাপন

সারাবাংলা/ইউজে/আইই

Tags:

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন