বিজ্ঞাপন

রাহির স্বস্তি

August 19, 2020 | 4:50 pm

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট

অনুশীলনে পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা, ক্রিকেটারদের সংখ্যা কম হওয়ায় জিমনেসিয়াম, উইকেট, ইনডোর ইচ্ছেমতো ব্যবহার করা যাচ্ছে। ফলে নিজেদের ফিটনেস লেভেলটাও দিন দিন ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। আর তাতেই স্বস্তির অনুরণন শোনা গেল আবু জায়েদ রাহির কন্ঠে।

বিজ্ঞাপন

নতুন ভেন্যু হওয়ায় সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের জিমনেসিয়াম, ইনডোর, উইকেট সবকিছুই ঝাঁ-চকচকে। অনুশীলনকারী ক্রিকেটারের সংখ্যাও কম, মাত্র ৪ জন। রাহি ছাড়া ওই মাঠে অনুশীলনরত বাকি ৩ ক্রিকেটার হলেন; এবাদত হোসেন, নাসুম আহমেদ এবং সৈয়দ খালেদ আহমেদ। নাসুম, খালেদ শুরু থেকে অনুশীলন করলেও এবাদত হোসেন ও আবু জায়েদ রাহি যোগ দিয়েছেন করোনাকালে ব্যক্তিগত অনুশীলনের দ্বিতীয় ধাপ থেকে।

দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপে মোট দশ দিন অনুশীলন করেছেন টাইগার টেস্ট পেসার আবু জায়েদ রাহি। একদিনের অনুশীলন নিয়ে বুধবার (১৯ আগস্ট) বিসিবি’র পাঠানো ভিডিও বার্তায় নিজের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে যা বললেন তার পুরোটা জুড়েই ছিল স্বস্তির বহিঃপ্রকাশ। তবে শুরু করতে গিয়ে কিছুটা ভড়কে গিয়েছিলেন। মহামারি কালের অনুশীলন! কি হয় কি হয় তেমন একটি ভয়ও নাকি কাজ করেছে রাহির ভেতরে।

‘প্রথমে বলতে গেলে সিলেটে অনুশীলন সুযোগ সুবিধা অনেক ভালো। আমরা ইনডোর সুবিধা পাচ্ছি, তারপরে জিম ও সেন্টার উইকেট। আমাদের চারজনের জন্য চারটা উইকেট প্রস্তুত করা হয়েছে। সবমিলিয়ে আমার কাছে মনে হচ্ছে ফ্যাসিলিটিটা আপ টু মার্ক।’

বিজ্ঞাপন

‘নিজেদের ফিটনেসের কথা বলতে গেলে মনে হচ্ছে ভালো, একটু উপরের লেভেলে যাচ্ছে। কারণ প্রথম দিকে আমরা যখন অনুশীলন শুরু করি দুই সপ্তাহ আগে তখন মনে হচ্ছিল কী হবে? পরের দিকে যখন রানিং শুরু হলো, ইনডোর, আউটডোর এছাড়া আমাদের হিল রানিংয়ের ব্যবস্থা আছে তখন মনে হলো ফিটনেসটাও ভালো উন্নতি হচ্ছে।’ যোগ করেন রাহি।

সারাবাংলা/এমআরএফ/এসএস

Tags: , ,

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন