বিজ্ঞাপন

করোনায় গেছে ১০৩ চিকিৎসকের প্রাণ, অব্যবস্থাপনার অভিযোগ

November 1, 2020 | 1:06 am

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট

ঢাকা: দেশে নভেল করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে ও করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছে ১০৩ জন চিকিৎসক। ১৫ এপ্রিল সর্বপ্রথম দেশে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মারা যান সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মঈন উদ্দীন আহমেদ। দেশে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে সবচাইতে বেশি চিকিৎসক মারা গেছেন চলতি বছরের জুন মাসে। এই মাসে মারা গেছেন ৪৫ জন চিকিৎসক।

বিজ্ঞাপন

শনিবার (৩১ অক্টোবর) চিকিৎসকদের জাতীয় সংগঠন বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানায়।

বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন ও মহাসচিব ডা. ইহতেশামুল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানায়, বাংলাদেশে করোনা মহামারিতে করোনাভাইরাস সংক্রমিত হয়ে ও করোনার উপসর্গ নিয়ে ১০৩ জন চিকিৎসক মারা গেছেন। সর্বশেষ ৩০ অক্টোবর কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মারা যান ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ও বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. এম এ জলিল।

বিজ্ঞপ্তিতে মৃত্যুবরণকারী সকল চিকিৎসকের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানানো হয়।

বিজ্ঞাপন

করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে ও করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুবরণ করা চিকিৎসকদের বীরত্বগাথা ও সাহসী আত্মোৎসর্গ সকল চিকিৎসকদের আগামীর দুর্গম যাত্রায় আলোর পথ দেখিয়েছে বলে জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।

বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) মহাসচিব ডা. ইহতেশামুল হক চৌধুরী সারাবাংলাকে বলেন, ‘এই কোভিড-১৯ পরিস্থিতি যখন দেশে শুরু হয় তখন আমাদের অনেক ধরনের অব্যবস্থাপনা ছিল এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। একদিকে নিরাপত্তা সুরক্ষাসামগ্রী সঠিক সময়ে দেওয়া হয়নি আবার বিভিন্ন হাসপাতালে অব্যবস্থাপনার পাশাপাশি ছিল নিম্নমানের সুরক্ষা সামগ্রী। একইসঙ্গে যদি বলা হয় তবে কোভিড-১৯ এর মতো পরিস্থিতিতে চিকিৎসকদের খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য জন্য যে প্রশিক্ষণ তাতেও ঘাটতি ছিল। সব মিলিয়ে আসলে পরিস্থিতি শুরুর দিকে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল।’

তিনি বলেন, ‘ধীরে ধীরে পরিস্থিতির উন্নতি ঘটলেও আমরা হারিয়ে ফেলেছি দেশের অনেক প্রথিতযশা চিকিৎসককে। এই চিকিৎসকদের এভাবে চলে যাওয়া দেশের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।’

দেশে ৮ মার্চ প্রথমবারের মতো তিনজনের মাঝে কোভিড-১৯ সংক্রমণ নিশ্চিত হওয়া যায়। ১৭ মার্চ দেশের কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে একজন মৃত্যুবরণ করেন। ১৫ এপ্রিল সর্বপ্রথম চিকিৎসক হিসেবে দেশে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মারা যান সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মঈন উদ্দীন আহমেদ।

বিজ্ঞাপন

বিএমএর হিসাব অনুযায়ী, ৩ মে আনোয়ার খান মডার্ন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের হেমাটোলজিস্ট অধ্যাপক কর্নেল (অব.) ডা মো. মনিরুজ্জামান, ১১ মে ফরেনসিক মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. আনিসুর রহমান, ১২ মে ইবনে সিনা হাসপাতালের রেডিওলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. মেজর (অব.) আবুল মোকারিম মো. মহসিন উদ্দিন, সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজের সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ডা. মীর মাহবুব, ১৮ মে ডা. আজিজুর রহমান রাজু ও ডা. সারোয়ার ইবনে আজিজ, ২২ মে গাইনি বিশেষজ্ঞ ডা. কাজী দিলরুবা খানম ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের অবসরপ্রাপ্ত সহকারী পরিচালক ডা. এম এ মতিন, ২৫ মে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ডা. সৈয়দ জাফর হোসাইন মারা যান।

২৬ মে গাইনি বিশেষজ্ঞ ডা. আমিনা খান ও রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আইসিইউ বিশেষজ্ঞ ডা. আব্দুর রহমান, ২৭ মে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. মোশাররফ হোসেন, ২৮ মে ক্যাপ্টেন (অব.) ডা মো. এ. এফ. এম সাইদুল ইসলাম মারা যান।

জুন মাসে সবচাইতে বেশি চিকিৎসক মারা যান। এর মাঝে১ জুন কোভিড আক্রান্ত হয়ে মারা যান জাতীয় বক্ষব্যাধি হাসপাতালের হাসপাতালের অধ্যাপক ডা. ওয়াহিদুজ্জামান আকন্দ বাবলু। ২ জুন ইউরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. মনজুর রশিদ চৌধুরী, ৩ জুন চট্টগ্রামের মেরিন সিটি মেডিক্যাল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক (মেডিসিন) ডা. এহসানুল করিম, ইব্রাহিম মেডিক্যাল কলেজের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ মহিউদ্দীন ও ডিজি হেলথের অবসরপ্রাপ্ত ইভালুয়াটার অফিসার ডা. এ কে এম ওয়াহিদুল হক। চার জুন মারা যান ফরেনসিক মেডিসিনের কিংবদন্তী চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. হাবিবুর রহমান, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের ইমার্জেন্সি মেডিক্যাল অফিসার ডা. মুহিদুল হাসান ও ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. এন আই খান।

৫ জুন মারা যান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউরোলজি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এস এ এম গোলাম কিবরিয়া ও বেসরকারি পোশাক কারখানায় কর্মরত ডা. ইহসানুল কবির চৌধুরী। ৬ জুন করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা যান সাভার ইপিজেড এর সিনিয়র মেডিক্যাল অফিসার (অব.) ডা. আবুল কাসেম খান। ৭ জুন মারা যান বেসরকারি স্কয়ার হাসপাতালের আইসিইউ বিভাগের প্রধান ও পরিচালক ( মেডিক্যাল সার্ভিসেস) অধ্যাপক ডা. মির্জা নাজিম উদ্দিন। ৮ জুন মারা যান ডা. রাজিয়া, ল্যাবএইড হাসপাতালের অ্যানেস্থেশিওলজি বিভাগের কনসালটেস্ট ডা. সাখাওয়াত হোসেন ও চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. আবু বকর সিদ্দিক।

বিজ্ঞাপন

৯ জুন মারা যান বরিশালের ডা. আনোয়ার হোসেন ও ইমপালস হাসপাতালের অ্যানেস্থেশিওলজি বিভাগের কনসালটেন্ট ডা. জলিলুর রহমান খান। ১০ জুন মারা যান মেরি স্টোপস ক্লিনিকের সিনিয়র মেডিক্যাল অফিসার ডা. তানজিলা রহমান। ১২ জুন মারা যান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের পেডিয়াট্রিক বিভাগের অধ্যাপক ডা. গাজী জহিরুল হাসান, জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মাহমুদ মানোয়ার, জেড এইচ শিকদার মহিলা মেডিক্যাল কলেজের চক্ষু বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. এ কে এম ফজলুল হক ও চট্টগ্রামের বেসরকারিভাবে কর্মরত ডা. আরিফ হাসান।

১৩ জুন মারা যান বেসরকারি বিআরবি হাসপাতালের আইসিইউ বিভাগের প্রধান ডা. মোহাম্মাদ সাজ্জাদ হোসাইন। ১৪ জুন চট্টগ্রামের ডা. সাদেকুর রহমান ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক পরিচালক ডা. নজরুল ইসলাম। ১৫ জুন মারা যান বিসিআইসির সাবেক অতিরিক্ত প্রধান মেডিক্যাল অফিস ডা. তৌফিকুন্নেছা ও কক্সবাজার জেলার সাবেক সিভিল সার্জন ডা. আ ন ম আব্দুল হাই। ১৬ জুন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ডা. এ. কে. এম মুজিবুর রহমান।

১৭ জুন একইদিনে মারা যান চার চিকিৎসক। তারা হলেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতালের সিনিয়র আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডা. নুরুল হক, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের সাবেক সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. আশরাফুজ্জামান, দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সাবেক পরিচালক ডা. শাহ আব্দুল আহাদ ও এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের এন্ডোক্রাইনোলজি বিভাগের কনসালটেন্ট ডা. রফিকুল হায়দার লিটন। ১৮ জুন চট্টগ্রামের ডা. জান্নাতুন নাঈম জিনিয়া ও ১৯ জুন মারা বরিশাল সদর হাসপাতালের ডার্মাটোলজি বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডা. এমদাদুল্লাহ খান। ২০ জুন মারা যান তিন চিকিৎসক। বেসরকারি কর্মরত অধ্যাপক ডা. শফিক আহমেদ, কুমিল্লার সেন্ট্রাল মেডিক্যাল কলেজের শিশু বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মুজিবুর রহমান রিপন ও ইমপালস হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডা. বজলুর রহমান।

২১ জুন মারা যান চট্টগ্রামের নাক কান গলা বিশেষজ্ঞ ডা. ললিত কুমার দত্ত ও জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুনীল কুমার সরকার ও ডা. সৈয়দ শাহনেওয়াজ। ২৩ জুন মারা যান নারায়ণগঞ্জের ডা. মো. আলী আসগর ও ডা. উপেন্দ্র নাথ পাল। ২৪ জুন মারা যান তিনজন চিকিৎসক-সিরাজগঞ্জের ডা. মো. ইউনুস আলী খান, ডা. মো. সমিরুল ইসলাম বাবু ও ডা. এস এম সাইফুল ইসলাম। ২৫ জুন মারা যান ডা. ফিরোজা বানু মিনু, ২৬ জুন ডা. মোহাম্মদ হোসেন, ২৭ জুন জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার ডা. মো. আসাদুজ্জামান ও সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মানসিক রোগ বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. গোপাল শংকর দে। ২৯ জুন মারা যান ডা. সৈয়দ তমিজুল আহসান রতন।

১ জুলাই মারা যান গাজীপুরের ইন্টারন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের শিশু বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রাধন অধ্যাপক ডা. গোলাম সারওয়ার, বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. অধ্যাপক ডা. মো. রুহুল আমিন ও হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. এম এ ওয়াহাব। ৪ জুলাই মারা যান স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ফিজিওলজি বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান ও বিএমএ-র আজীবন সদস্য অধ্যাপক ডা. কে এম মুনতাকিম চৌধুরী। ৫ জুলাই মারা যান স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ কে এম নুরুল আনোয়ার, ৭ জুলাই ফেনীর সিভিল সার্জন ডা. মো. সাজ্জাদ হোসেন, ১৪ জুলাই চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের গাইনি অ্যান্ড অবস বিভাগের রেজিস্ট্রার ডা. সুলতানা লতিফা জামান আইরিন, ১৭ জুলাই কুষ্টিয়া মেডিক্যাল কলেজের সার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. এস এম নুর উদ্দিন আবু আল বাকী রুমি, বাংলাদেশ ডাক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র মেডিক্যাল অফিসার ডা. আবদুল হামিদ, ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ইনডোর মেডিক্যাল অফিসার ডা. কোহেল করিম, ১৮ জুলাই জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. আবল হোসাইন খান চৌধুরী, ২৫ জুলাই কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের সাবেক পরিচালক ব্রি. জেনারেল ডা. মো শহীদুল্লাহ, ২৬ জুলাই অর্থোপেডিক সার্জন ডা. বদিউজ্জামান হীরা, ২৮ জুলাই ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের সাবেক বিভাগীয় প্রধান ও সোসাইটি অব সার্জনস অব বাংলাদেশ-এর সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডা. টি আই এম আব্দুল্লাহ আল ফারুক, ২৯ জুলাই ডা. নারগিম মুর্শিদা বানু।

চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের অর্থোপেডিক সার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী ৩ আগস্ট মারা যান। ৬ আগস্ট মারা যান স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক ডা. এফ বি এম আব্দুল লতিফ, আট আগস্ট ডা. মো. গোলাম মোস্তফা, নয় আগস্ট মারা যান সিরাজগঞ্জের শহীদ মনসুর আলী মেডিক্যাল কলেজের অর্থোসাজারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. রেজোয়ানুল বারী শামীম, ১০ আগস্ট মারা যান রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজের কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ডা. মো. মোস্তাক হোসেন আনসারী, ১১ আগস্ট মারা যান স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজের নাক-কান-গলা বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. মো. আসাদুল হক খান, ১৬ আগস্ট মারা যান ডা. আফতাব উদ্দিন আহমেদ ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক পরিচালক ডা. মো আব্দুর রহমান।

২০ আগস্ট মারা যান পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের সাবেক উপ-পরিচালক ডা. সৈয়দ আখতার হোসেন ও জনস্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটের সাবেক সহ-পরিচালক ডা. এ বি এম সিদ্দিকুল ইসলাম। ২৮ আগস্ট মারা যান বিএমএর আজীবন সদস্য ডা. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ও কুমিল্লা জেলার সাবেক সিভিল সার্জন মুক্তিযোদ্ধা ডা. মো আব্দুল মতিন পাটোয়ারী।

২ সেপ্টেম্বর মারা যান ডা. বি এম ফারুক, ৩ সেপ্টেম্বর মারা যান ইব্রাহীম মেডিক্যাল কলেজের সাবেক সহযোগী অধ্যাপক ডা. শামসুন নাহার বেলা, সাত সেপ্টেম্বর মারা যান অধ্যাপক ডা. এ এফ এম সিদ্দিকুর রহামন ও অধ্যাপক ডা. মো. হুমায়ুন কবীর। আট সেপ্টেম্বর মারা যান অধ্যাপক ডা. সুরাইয়া রওশন আর বেগম ও জনস্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটের সাবেক পরিচালক ডা. নির্মলেন্দু চৌধুরী। ১৭ সেপ্টেম্বর মারা যান ডা. মো ওবায়দুর রহমান, ২৮ সেপ্টেম্বর ডা. হেদায়েতুল ইসলাম।

১ অক্টোবর মারা যান বঙ্গবন্ধু শেখ ‍মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউরোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ হোসেন, ১১ অক্টোবর মারা যান অধ্যাপক ডা. মির্জা মাজহারুল ইসলাম, ১৩ অক্টোবর মারা যান ডা. কাউসার আহমদ মজুমদার, ১৪ অক্টোবর ডা. রমেশ চন্দ্র নাথ ও ডা. মো খলিল উদ্দিন, ২৫ অক্টোবর অধ্যাপক ডা. এ কে এম মাসুদুর রহমান, ২৯ অক্টোবর মারা যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. সেলিম আহমেদ ও ৩০ অক্টোবর কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মারা যান ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ও বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. এম এ জলিল।

সারাবাংলা/এসবি/একে

Tags: , , ,

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন