বিজ্ঞাপন

করোনাকালে হারিয়ে যাওয়া বলিউড তারকারা

December 29, 2020 | 8:37 pm

এন্টারটেইনমেন্ট ডেস্ক

আর মাত্র তিনদিনের অপেক্ষা। এরপর বিদায় নেবে ২০২০ সাল। নতুন বছর ২০২১ সালকে নিয়ে এখন সকলের আশা–ভরসা নির্ভর করছে। ২০২০ সাল আসার পর থেকেই বছরটা কারোর পক্ষেই ভালো ছিল না। এ বছরই করোনা মহামারি মানুষের সুস্থ–স্বাভাবিক জীবনকে ছন্দহীন করে দেয়। কোভিড-১৯’র কালো থাবায় যখন সারাবিশ্ব লড়াই করছে, তখন একের পর এক নক্ষত্রপতন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে মানুষেরা একটা ধাক্কা সামলে ওঠার আগেই আরেকটি ধাক্কা এসে লণ্ডভণ্ড করে দিচ্ছে সবকিছু। বলিউডের সিনেপাড়া যেন তারই সাক্ষাৎ প্রতিফলন। আর এ বছরই বলিউড ইন্ডাস্ট্রি তাদের বেশ জনপ্রিয় কিছু তারকাদের একের পর এক হারিয়ে ফেলে, যাদের অকাল প্রয়াণ গভীরভাবে দাগ কেটে গিয়েছে এই হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে।

বিজ্ঞাপন

এক নজরে দেখে নেওয়া যাক হারিয়ে যাওয়া এই জনপ্রিয় তারকাদের তালিকা—

  • ইরফান খান

২০২০ সালে বলিউডের তারকাদের মধ্যে মৃত্যুর প্রথম পথযাত্রি ইরফান খান। মরণব্যাধি ক্যান্সারের কাছে হেরে না ফেরার দেশে পাড়ি দিয়েছেন বলিউডের অন্যতম সেরা এই অভিনেতা। ২৯ এপ্রিল মাত্র ৫৪ বছরে এ অভিনেতার মৃত্যুতে পুরো বলিউড থমকে যায়। আট মাস পেরিয়ে গিয়েছে, কিন্তু এখনো মৃত্যু শোক কাটিয়ে উঠতে পারেনি অনেকেই।

বিজ্ঞাপন

ইরফান খান

এর আগে, ২০১৮ সালের মার্চ মাসে জানিয়েছিলেন চিকিৎসার জন্য অভিনয় থেকে বিরতি নিচ্ছেন। কারণটি জানা গিয়েছিল অল্প কয়েকদিনেই। নিউরো এন্ডোক্রিন টিউমার বাসা বেঁধেছে ইরফান খানের শরীরে। চিকিৎসার জন্য দীর্ঘদিন বিদেশে ছিলেন। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মুম্বাই ফিরেছিলেন। তারপর ২৯ এপ্রিল সব শেষ। মুম্বাইয়ের কোকিলাবেন ধীরুভাই আম্বানি হাসপাতালে মারা যান তিনি। চলমান চিত্র হারাল প্রিয় এক অভিনেতাকে। এখনও সিনেপ্রেমীদের কাছে ইরফান খান মানেই অভিনয়ের উজ্জ্বল উদাহরণ। মৃত্যুর আগে তার শেষ ছবি অ্যাংরেজি মিডিয়াম, যা মুক্তি পায় ১৩ মার্চ। আর ২০২১ সালে মুক্তি পাচ্ছে তার শেষ ছবি ‘দ্য সং অফ স্কর্পিয়নস’।

  • ঋষি কাপুর

ইরফান খানের মৃত্যুর ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই সিনেমা প্রেমীদের জন্য আরেকটি দুঃসংবাদ। ৩০ এপ্রিল- পরপারে পাড়ি দিলেন বলিউডের আরেক কিংবদন্তী অভিনেতা ঋষি কাপুর। ইরফানের মতো তিনিও ক্যানসারের সঙ্গে যুদ্ধে জয়ী হয়েছিলেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। দীর্ঘদিন ধরে ক্যানসারের সঙ্গে যুঝতে থাকা ঋষি কাপুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে মুম্বাইয়ের এইচএন রিলায়েন্স হসপিটালে নেওয়া হয়। সেখানেই ৩০ এপ্রিল সকালে মৃত্যু হয় ৬৭ বছর বয়সী এই ভারতীয় কিংবদন্তির।

বিজ্ঞাপন

ঋষি কাপুর

২০১৮ সালে শরীরে ক্যানসার ধরা পড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রেই চিকিৎসা নিচ্ছিলেন ঋষি কাপুর। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০১৯ সালের শেষের দিকে তিনি ফিরেও আসেন। ববি, খেল খেল মে, অমর আকবর অ্যান্টনি, ইয়ে বাদা রাহা, মেরা নাম জোকার, লয়লা মজনু, প্রেম রোগ, কর্জ, বোল রাধা বোল, চাঁদনি, নাগিনা, সরগম, দিওয়ানা, কাপুর অ্যান্ড সনস, অগ্নিপথ, নসিব, দামিনী সহ বু ছবিতে রোম্যান্টিক হিরোর পাশাপাশি খল নায়কের চরিত্রেও দেখা গিয়েছে তাকে। অনেক ছোট বয়েস থেকেই ঋষি কাপুর ওরফে চিন্টু অভিনয় করছেন। স্ত্রী নীতু কাপুর ও ছেলে রনবীর কাপুরও সিনেমার সঙ্গে যুক্ত।

বিজ্ঞাপন

ওয়াজিদ খান

  • ওয়াজিদ খান

দুই তারকার শোক কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই এলো সংগীত পরিচালক ওয়াজিদ খানের মৃত্যুসংবাদ। ১ জুন গভীর রাতে মুম্বাইয়ের এক বেসরকারি হাসপাতালে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মাত্র ৪২ বছর বয়সে মারা যান সালমান খানের ‘দাবাং’ খ্যাত এই সুরকার। ‘হুড় হুড় দাবাং’, ‘জলবা’, ‘চিন্টা টা টা চিতা চিতা’, ‘ফেভিকল সে’, ‘সুরিলি আখিঁয়ো ওয়ালে’সহ আরও অনেক গানের সুরকারের এই মৃত্যু একেবারেই আকস্মিক। মারা যাওয়ার কয়েকদিন আগেই সালমান খানের মিউজিক ভিডিওর জন্য গান লিখেছিলেন তিনি। সৌভ্রাতৃত্বের বার্তা নিয়ে সেই গানটি মুক্তি পেয়েছিল ঈদে। আর তার পরপরই আসে এই দুঃসংবাদ।

বাসু চ্যাটার্জি

  • বাসু চ্যাটার্জি

সংগীত পরিচালক ওয়াজিদ খান মারা যাওয়ার তিনদিন পরেই ৪ জুন চলে গেলেন বর্ষীয়ান চলচ্চিত্র পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার বাসু চ্যাটার্জী। ১৯৯৮ সালে মুক্তি পাওয়া জনপ্রিয় বাংলা সিনেমা ‘হঠাৎ বৃষ্টি’র নির্মাতা বাসু চ্যাটার্জী একাধিক হিন্দি সিনেমাও নির্মান করেন, যার মধ্যে রয়েছে ‘ছোটি সি বাত’, ‘রজনীগন্ধা’, ‘বাতো বাতো মে’, ‘চামেলি কি শাদি’, ‘এক রুকা হুয়া ফয়সলা’ সহ একাধিক জনপ্রিয় ছবি তার স্বতন্ত্র সিনেমার জন্য এবং হিন্দি সিনেমার মাঝ-রাস্তার পথিকৃত হিসাবে খ্যাত।

  • সুশান্ত সিং রাজপুত

মৃত্যুর মিছিল এখানেই শেষ হল না। বাসু চ্যাটার্জীর প্রয়ানের ১০দিন পর সিনেমা প্রেমীরা আবার বাকরুদ্ধ। গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করলেন সুশান্ত সিং রাজপুত। ছবিতে আত্মহত্যা করতে নিষেধ করেছিলেন অথচ রিয়েল লাইফে আত্মহত্যার পথটাই বেছে নিলেন সুশান্ত সিং রাজপুত। রোববার (১৪ জুন) তার মৃত্যুর খবর জানাজানি হওয়ার পর ভক্ত মহলে নেমে আসে শোকের ছায়া। ভক্ত মহল যেন মানতেই পারছেন না, যে অভিনেতা ‘ছিঁছোড়ে’ ছবিতে আত্মহত্যার বিরুদ্ধে গিয়ে বেঁচে থাকার মন্ত্র দিয়েছিলেন, তিনি কিনা নিজেই আত্মহননের পথ বেছে নিলেন?

সুশান্ত সিং রাজপুত

সুশান্তের মৃত্যু হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির স্বজন পোষণকে জাগিয়ে তোলে। সোশ্যাল মিডিয়া সুশান্তের মৃত্যুর বিচারের জন্য সরব হয়। সুশান্তের মৃত্যুর সঙ্গে যোগ হয় বলিউড মাদক মামলাও। টিভি সিরিয়াল ‘পবিত্র রিস্তা’ দিয়ে শুরু করে ‘কাই-পো-চে’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন সুশান্ত। এরপর কেদারনাথ, শুদ্ধ দেশি রোম্যান্স, পিকে, ড্রাইভ, ছিচোড়ে, এম এস ধোনি, রাবতা, ডিটেকটিভ ব্যোমকেশ সহ আরও বেশ কিছু সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। তার শেষ ছবি দিল বেচারা মুক্তি পায় তার মৃত্যুর পর ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে।

  • সরোজ খান

বলিউড যার পায়ের তালে, কোমরের ঠুমকায় নাচ শিখেছে, সেই কোরিওগ্রাফার সরোজ খানের মৃত্যু হয় গত ৩ জুলাই। ৭১ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় তার। ৪০ বছরের কর্মজীবনে তিনি ২০০০ বেশি গানে কোরিওগ্রাফ করেছেন। সরোজ খানের সঙ্গে সফলভাবে সমন্বয় করেছেন মাধুরী দীক্ষিত ও শ্রীদেবী।

সরোজ খান

বলিউড ছাড়াও সরোজ খানের গুণমুগ্ধের সংখ্যা ছিল বিশ্বজোড়া। খ্যাতনামা এই কোরিওগ্রাফার তিনবার জাতীয় পুরষ্কার পেয়েছেন। বলিউডে বেশ কিছু অবিস্মরণীয় গানের কোরিওগ্রাফ করেছিলেন তিনি। মাত্র ৩ বছর বয়সে ব্যাকগ্রাউন্ডে নৃত্যশিল্পী হিসাবে কাজ শুরু করেছিলেন সরোজ খান। ১৯৭৪ সালে ‘গীতা মেরা নাম’ সিনেমায় কোরিওগ্রাফার হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটান তিনি। ১৯৮৭ এর ‘হাওয়া হাওয়াই’ থেকে শুরু করে ‘দেবদাস’র ‘ডোলা রে ডোলা’ এবং সাম্প্রতিক ‘কলঙ্ক’ সিনেমার ‘তাবাহ হো গ্যায়ে’ সহ একাধিক গানে তার অবদানে চিরকাল তাকে মনে রাখবে শিল্প জগত।

জগদীপ

  • জগদীপ

৮ জুলাই রাত ৮টা নাগাদ বান্দ্রায় নিজের বাড়িতেই মারা গেলেন বলিউডের খ্যাতনামা বর্ষীয়ান অভিনেতা জগদীপ। বলিউডের বহুল আলোচিত ছবি ‘শোলে’র ‘সুরমা ভূপালি’ হিসেবে সর্বাধিক পরিচিত তিনি। অভিনেতা জাভেদ জাফরি এবং টেলিভিশনের খ্যাতনামা প্রযোজক নাভেদ জাফরি’র পিতা কমেডিয়ান ‘জগদীপ’র আসল নাম ‘সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ জাফরি’। তবে বলিউড সিনেমা জগতে তিনি জগদীপ নামেই কাজ করেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮১ বছর।

  • নিশিকান্ত কামাত

নিশিকান্ত কামাত- অজয় দেবগন অভিনীত দর্শক প্রিয় ছবি ‘দৃশ্যম’ খ্যাত পরিচালক হিসেবে ব্যাপক পরিচিত ছিলেন তিনি। লিভার সিরোসিসের সমস্যায় বেশ কিছুদিন ধরেই হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। কিন্তু ১৭ আগস্ট হাসপাতালেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

নিশিকান্ত কামাত

পরিচালক নিশিকান্ত কামাত ‘দৃশ্যম’ ছাড়াও ‘মাদারি’, ‘মুম্বই মেরি জান’-সহ বেশ কিছু ব্যবসা সফল হিন্দি ছবি নির্মান করেছেন। তবে, ২০১৫ সালে মুক্তি পাওয়া অজয় দেবগণ ও টাবুর ‘দৃশ্যম’ ছবিটি দর্শকদের মন ছুঁয়ে যায়। এছাড়াও ‘রকি হ্যান্ডসাম’, ‘ড্যাডি’, ‘ভবেশ জোশী সুপারহিরো’-সহ বেশ কয়েকটি হিন্দি ছবিতে ছোটখাটো ভূমিকায় অভিনয় করতে দেখা গেছে নিশিকান্ত কামাতকে। পাশাপাশি একাধিক মারাঠি ছবিতে অভিনয়ও করেছেন তিনি।

  • এসপি বালাসুব্রহ্মণ্যম

পাঁচ দশকের সংগীত জীবনে শ্রোতাদের একের পর এক জনপ্রিয় গান দিয়ে মুগ্ধ করে রেখেছিলেন যে মানুষটি, তিনি এসপি বালাসুব্রহ্মণ্যম। নব্বইয়ের দশকে তার কন্ঠে ‘সাজন’ ছবিতে গাওয়া ‘বহুত প্যায়ার করতে হ্যায়’, ‘তুমসে মিলনে কি তমন্না হ্যায়’, ‘পহেলি বার মিলে হ্যায়’ আজও শ্রোতাদের মনে ভাস্বর। ২৫ সেপ্টেম্বর প্রয়াত হলেন জনপ্রিয় এই সঙ্গীতশিল্পী। বাহান্ন দিনের নিরন্তর যুদ্ধে হেরে দুপুর ১টা নাগাদ চেন্নাইয়ের এক হাসপাতালে মারা গেলেন তিনি। বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। তিনি করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন।

এসপি বালাসুব্রহ্মণ্যম

শুধু দক্ষিণের ইন্ডাস্ট্রিতেই নয়, বলিউডেও নিজের গানের সুরে মুগ্ধ করেছেন এসপি বালাসুব্রহ্মণ্যম। পাঁচ দশকের সংগীত জীবনে সারা ভারতের শ্রোতাদের মুগ্ধ করেছেন ‘রোজা’, ‘ম্যায়নে প্যায়ার কিয়া’, ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন’, ‘ক্রিমিনাল’-এর মতো সিনেমার গানে। গান গাওয়ার পাশাপাশি তিনি তামিল ছবিতে অভিনয়ও করেছেন। ৫৫ বছরের সঙ্গীতের কেরিয়ারে প্রায় ৪০,০০০-এরও বেশি গান গেয়েছেন এসপি বালাসুব্রহ্মণ্যম।

  • ফারাজ খান

দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ থাকার পর ৩ অক্টোবর বেঙ্গালুরুর এক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন বলিউড অভিনেতা ফারাজ খান। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। দীর্ঘদিন ধরে মস্তিষ্কের সংক্রমণে ভুগছিলেন তিনি।

ফারাজ খান

ফারাজ খান ছিলেন সাতের দশকে একাধিক বলিউড ছবিতে অভিনয় করা ইউসুফ খানের (জেবিস্কো) ছেলে। বলিউড অভিনেত্রী রানি মুখোপাধ্যায়ের প্রথম ছবি ‘মেহেন্দি’র নায়ক হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছিলেন ফারাজ। এছাড়াও ১৯৯৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ফরেব’ ছবিতে অভিনয় করেও সকলের মন জিতেছিলেন এই অভিনেতা। নিজের দুই দশকেরও বেশি কেরিয়ারে মাত্র ৮টি সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন তিনি।

  • আসিফ বসরা

সুশান্ত সিং রাজপুতের পর বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে আবার আত্মহত্যার ঘটনা। তেপ্পান্ন বছর বয়সে আত্মহত্যা করলেন অভিনেতা আসিফ বসরা। হিমাচল প্রদেশের ধর্মশালার ম্যাকলিওডগঞ্জ থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

আসিফ বসরা

মঞ্চের মাধ্যমেই অভিনয় জগতে প্রবেশ করেন আসিফ বসরা। ১৯৯৮ সালে হরর-থ্রিলার সিরিজ ‘ওহ’তে ইতিহাসের শিক্ষক ওমকার দীক্ষিতের চরিত্রে অভিনয় করে পরিচিতি পান। তারপর থেকে ‘ব্ল্যাক ফ্রাইডে’, ‘জব উই মেট’, ‘ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন মুম্বাই’, ‘কায় পো চে’, ‘কৃষ ৩’, ‘এক ভিলেন’, ‘কালাকান্ডি’ ও ‘হিচকি’র মতো সিনেমায় গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন। সম্প্রতি ‘পাতাললোক’-এর মতো ওয়েব সিরিজে এবং ২০২০ সালে মুক্তি পাওয়া ‘হোস্টেজেস’ সিরিজেও অভিনয় করেছেন তিনি।

বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে এক বছরে এত তারকার মৃত্যুর পর স্যোশাল মিডিয়ায় একটাই আলোচনা- অভিশাপ লেগেছে বলিউডে। একের পর এক এতো দুঃসংবাদ! এ বছরটাকে যেন পছন্দ হচ্ছেনা কারোরই। ২০২০’কে উপড়ে ফেলতে চাইছে সবাই। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ভরে গিয়েছে ‘#delete 2020’ হ্যাশট্যাগে।

সারাবাংলা/এএসজি

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন