বিজ্ঞাপন

আক্ষেপ অনেক, কিন্তু তা করে লাভ নেই— ওস্তাদ মিহির লালা

March 3, 2022 | 9:49 pm

আশীষ সেনগুপ্ত

সংগীত ও তার ইতিহাস লিখতে বসলে, এই ক্ষুদ্র মানবজীবনে তা কখনোই সম্ভব নয়। সংগীত অত্যন্ত সাধনা এবং চর্চার বিষয়। ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ’র ভাষায়- ‘সংগীত হলো, মহাসমুদ্রের পাড়ে দাঁড়িয়ে জল ছোঁয়া ও বালি নিয়ে খেলা মাত্র। যাকে অতিক্রম করা কিছুতেই সম্ভব নয়।’

বিজ্ঞাপন

মহাসমুদ্রের এই বিশালতায় সংগীতকে অবগাহন করার জন্য আজীবন যারা কঠিন সাধনা ও ব্রত পালন করে চলেছেন তাদেরই একজন ওস্তাদ মিহির লালা। যিনি দুই বাংলার একজন প্রখ্যাত শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী এবং অসংখ্য শিল্পীর শ্রদ্ধেয় গুরু। সংগীত সাধনায় পার করছেন অর্ধশত বছরের বেশি সময়।

১৯৪১ সালে জন্ম নেওয়া এই সংগীত সাধকের বেড়ে ওঠা চট্টগ্রামে। শৈশব থেকেই গানের প্রতি তার অগাধ ভালোবাসা। সংগীতে হাতেখড়ি ওস্তাদ আবু বক্কর সিদ্দিকীর কাছে। এরপর তালিম নিয়েছেন উপমহাদেশের কিংবদন্তি সংগীত গুরুদের কাছে। এবং সবশেষে পণ্ডিত বারীন মজুমদারের সান্নিধ্যে এসে হয়ে উঠলেন শাস্ত্রীয় সংগীত জগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র।

‘অল ইন্ডিয়া মিউজিক কলেজ’ থেকে ‘প্রফেসর অব ক্লাসিক্যাল মিউজিক’ ডিগ্রি লাভ করা এই শিল্পী দীর্ঘ সময় ধরে একজন সফল অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন উপমহাদেশের ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষীয় সংগীত শিক্ষাকেন্দ্র ‘আর্য্য সংগীত সমিতি’ ও ‘সুরেন্দ্র সংগীত বিদ্যাপীঠ’র। বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠসৈনিক হিসেবেও যুক্ত ছিলেন তিনি। পেয়েছেন জাতীয় শিল্পকলা একাডেমি পদক।

বিজ্ঞাপন

আজকের সারাবাংলা কথোপকথনে শাস্ত্রীয় সংগীতের এই গুরুর পথচলার গল্প …

দিনের পর দিন সেবা করেছেন যুদ্ধাহত মুক্তিসেনাদের…আরও দেখুন—

বিজ্ঞাপন

সারাবাংলা/এএসজি

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন