মুশফিক মহাকাব্যে বাংলাদেশের রানের রেকর্ড
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১৭:০১
সেঞ্চুরি করেছেন তৃতীয় দিনের লাঞ্চ বিরতি থেকেই ফিরেই। এরপর আরো দুটি সেশন গড়িয়ে দিনের খেলা যখন অন্তিম পর্যায়ে চলে এসেছে তখন মুশফিকের ব্যাটে রচিত হলো সেই মহাকাব্য। সাদা পোষাকে তিন তিনটি ডাবল সেঞ্চুরির বিরল কীর্তি গড়লেন লাল সবুজের এই ব্যাটিং স্তম্ভ। সন্দেহাতীতভাবেই সেঞ্চুরিটি তাকে নিয়ে গেছে প্রায় অধরা এক উচ্চতায়। কেননা এতদিন দেশের একমাত্র ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্টে দু’টি ডাবল সেঞ্চুরি তার ঝুলিতেই ছিল। এবার তা বেড়ে গিয়ে দাঁড়ালো তিনে। যার ধারের কাছেও কেউ নেই।
দেশ সেরা ব্যাটসম্যান তামিম ইকবালের ডাবল সেঞ্চুরি একটি। বিশ্বসেরা অল রাউন্ডার সাকিব আল হাসানের সংখ্যাটিও তাই।
তামিম ইকবাল একমাত্র ডাবলের দেখা পেয়েছিলেন সেই ২০১৫ সালে। সফরকারী পাকিস্তানের বিপক্ষে খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে খেলেছিলেন ২০৬ রানের এক ইনিংস। সাকিব আল হাসান অবশ্য তা করেছেন দুই বছর পরে। ২০১৭ সালে নিউ জিল্যান্ড সফরে করেছিলেন ২১৭ রান।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) মিরপুর শের-ই-বাংলায় মুশির ডাবলের দিনেই ক্যারিয়ারের নবম টেস্ট শতকের দেখা পেয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের লিটল মাস্টার মুমিনুল হক। দিনের ১১১তম ওভারে এনলোভুর বলে ফেরার আগে নামের পাশে যোগ করেছেন ১৩২ রান। আর মুশি থেমেছেন ২০৩ রানে।
আর তাদের দুজনের ব্যাটে ভর করে ৬ উইকেটে ৫৬০ রান নিয়ে ইনিংস ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ। এই রান বাংলাদেশের টেস্ট ইতিহাসে এক ইনিংসের তৃতীয় সর্বোচ্চ রান।
সাদা পোষাকে লাল সবুজের দল এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ৬৩৮ রান করেছিল ২০১৩ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৯৫/৮ ডিক্লে এসেছিল ২০১৭ সালে নিউ জিল্যান্ড সফরে।
তৃতীয় দিন বাংলাদেশ বনাম জিম্বাবুয়ে মিরপুর টেস্ট মুশফিকুর রহিমের ডাবল