শেষবার ২০০৬ সালের ফিফার বর্ষসেরা একাদশে ছিলেন না ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। অবশ্য তখনও তিনি ছিলেন কেবলই একজন উঠতি তারকা। পরের বছর ২০০৭ সালে প্রথমবারের মতো জায়গা করে নেন ফিফার বর্ষসেরা একাদশে। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে। টানা ১৬টি বছর ফিফার বর্ষসেরা একাদশের অবিসংবাদিত মুখ ছিলেন তিনি। এরপর ২০২২ সালের ফিফা বর্ষসেরা একাদশে জায়গা হলো না পর্তুগিজ এই মহাতারকার। তার সঙ্গে জায়গা হয়নি ব্রাজিলিয়ান তারকা নেইমার জুনিয়রেরও।
এবারের ফিফপ্রো একাদশের ফরোয়ার্ড চারজন। তবুও সেই তালিকায় নাম নেই রোনালদো এবং নেইমারের। আবার ফিফার বর্ষসেরা গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ নেই সেই একাদশে। জায়গা পেয়েছেন থিবো কোর্তোয়া। যেখান এক গোলরক্ষকের সঙ্গে তিনজন করে ডিফেন্ডার ও মিডফিল্ডার।
ফিফা বর্ষেসরা একাদশ—
গোলরক্ষক: থিবো কোর্তোয়া (বেলিয়াম/রিয়াল মাদ্রিদ)।
রক্ষণভাগ: ভার্জিল ভ্যান ডাইক (নেদারল্যান্ডস/লিভারপুল), জাও ক্যান্সেলো (পর্তুগাল/বায়ার্ন মিউনিখ,ম্যানচেস্টার সিটি), আশরাফ হাকিমি (মরক্কো/পিএসজি)।
মধ্যমাঠ: কেভিন ডি ব্রুইন (বেলজিয়াম/ম্যানচেস্টার সিটি), ক্যাসেমিরো (ব্রাজিল/ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড), লুকা মদ্রিচ (ক্রোয়েশিয়া/রিয়াল মাদ্রিদ)।
ফরোয়ার্ড: লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা/পিএসজি), কিলিয়ান এমবাপে (ফ্রান্স/পিএসজি), করিম বেনজেমা (ফ্রান্স/রিয়াল মাদ্রিদ), আর্লিং হালান্ড (নরওয়ে/ম্যানচেস্টার সিটি)।